কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ
রাজ্য পুলিসের কোনও থানাতেই ইনভার্টারের ব্যবস্থা নেই। গুটিকয়েক থানায় সেখানকার কর্মীরা ব্যক্তিগত উদ্যোগে কিছু ইমার্জেন্সি লাইট কিনেছেন। কোনও কারণে লোডশেডিং হলে টর্চ জ্বালিয়েই কাজ সারতে হয় থানার অফিসারদের। গড়ে প্রতি থানায় আট থেকে দশটি টার্চ থাকে। কোনও কোনও থানায় সেই সংখ্যা একটু বেশি। লোডশেডিংয়ের রাতে টহল দেওয়ার সময় অফিসাররা ওই টর্চ নিয়ে চলে গেলে থানায় তখন হ্যারিকেন জ্বালিয়ে কাজ সারতে হয় কর্মীদের।
উম-পুন বিপদে ফেলেছে দুই ২৪ পরগনার থানাগুলিকে। ঝড়ে বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে গিয়েছে। কবে বিদ্যুৎ ব্যবস্থা স্বাভাবিক হবে, জানা নেই। এদিকে, থানাতেও আলোর বিকল্প ব্যবস্থা নেই। ফলে সূর্য ডুবলে কাজকর্ম করতে অসুবিধা হচ্ছে থানার কর্মী-অফিসারদের। যে সব থানায় অভিযুক্তরা রয়েছে, সেখানে সমস্যা আরও বেশি। পাশাপাশি কেউ আটকে পড়েছে কিংবা গাছ পড়ে রয়েছে, রাতের দিকে সেই খবর এলে আলোর অভাবে অপেক্ষা করতে হচ্ছে ভোর হওয়া পর্যন্ত। উদ্ধার কাজে গেলেও আলোর অভাবে সেভাবে কাজ করা যাচ্ছে না। যে টর্চ রয়েছে, তা দিয়ে উদ্ধার কাজ করা সম্ভব নয়।
সেই কারণেই আলোর ব্যবস্থা করার জন্য ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার থানাগুলি জেলা সদরে বার বার বার্তা পাঠাচ্ছে ওয়্যারলেসের মাধ্যমে। সেখানেও ভাঁড়ার শূন্য। তাই পুলিস ডিরেক্টরেটে ইমার্জেন্সি লাইট চেয়ে একাধিক আবেদন জমা পড়েছে। এই চাহিদা মেটাতেই এখন ইমার্জেন্সি লাইট ও টর্চ কেনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। একইসঙ্গে পানীয় জলের সমস্যা মেটাতে পাউচ পাঠানোর পরিকল্পনা হয়েছে।