কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ
দপ্তরের প্রাথমিক রিপোর্ট অনুযায়ী, দুর্গত এলাকার বিভিন্ন পাম্প স্টোরেজ, ওভার হেড ট্যাঙ্ক, হাসপাতাল এবং ত্রাণ শিবিরের পানীয় জল সরবরাহ অক্ষুণ্ণ রাখতে জেনারেটরের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিধ্বস্ত এলাকায় এখন এরকম ৩৫০টি জেনারেটর চালু রয়েছে। পানীয় জলের সরবরাহ দ্রুত স্বাভাবিক করতে পিএইচই কর্মীরা রাতদিন কাজ করছেন বলে সৌমেনবাবু জানিয়েছেন। রাজ্যের পিএইচই এবং পরিবেশ দপ্তরের মন্ত্রী জানিয়েছেন, ঝঞ্ঝা পরবর্তী বনসৃজন পরিকল্পনা নিয়ে এদিন একটি বৈঠক হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ, সাগর, নামখানা, বক খালি, কাকদ্বীপ, পাথরপ্রতিমা, গোসাবা, বাসন্তী, হিঙ্গলগঞ্জ, সন্দেশখালি, বসিরহাট সহ আরও কয়েকটি এলাকায় ম্যানগ্রোভ জাতীয় গাছ লাগানো হবে।