যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
এদিকে, আলোয়ারের পাশাপাশি রাজ্যের আরও দুই জায়গায় ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। দুটি ক্ষেত্রেই নিগ্রহের শিকার হয়েছে দুই নাবালিকা। পুলিস সূত্রে খবর, চুরুর ভানিপুরা এলাকায় এক ছয় বছরের শিশুকন্যাকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে এক আত্মীয়ের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত নাবালক। তাকে আটক করেছে পুলিস। শুক্রবার নিগৃহীতা জল আনতে গিয়েছিল। সেই সময় অভিযুক্ত তাকে নির্জন স্থানে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। অন্যদিকে, ঢোলপুরের খুরদ গ্রামে ধর্ষণের শিকার হয়েছে আট বছর বয়সি এক নাবালিকা। এই ঘটনায় ধৃতকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঢোলপুরের মহিলা থানার এসএইচও যশপাল সিং বলেন, নিগৃহীতা দাদুর বাড়িতে থাকত। সেখানেই প্রভাস নামে এক ব্যক্তি তাকে ধর্ষণ করে।
অন্যদিকে, আলোয়ার গণধর্ষণ মামলায় শনিবার চার্জশিট জমা দিল পুলিস। এই ঘটনায় মোট ৬ জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয়েছিল। ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, গত ২৬ এপ্রিল থানাগাজি-আলোয়ার রোড ধরে ওই মহিলা তাঁর স্বামীর সঙ্গে যাচ্ছিলেন। সেই সময় তাদের রাস্তা আটকে ধর্ষণ করে ৫ জন অভিযুক্ত। অভিযুক্তদের এক সঙ্গী গোটা ঘটনার ভিডিও করে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেয়। এই ঘটনার পর নারী সুরক্ষা নিয়ে প্রশাসনকে কাঠগড়ায় তুলে তুমুল বিক্ষোভ শুরু হয়। নির্বাচনের মধ্যে বেজায় চাপে পড়ে রাজস্থানের কংগ্রেস সরকার। ক্ষোভে প্রলেপ দিতে রাজ্যে নির্বাচনী প্রচারে এসে নিগৃহীতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। দোষীরা চরম শাস্তি পাবে বলে আশ্বস্ত করেছিলেন তিনি।