কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
হুগলির সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সুবীর নাগের নেতৃত্বে জি টি রোডের হুগলি মোড়ে দুপুর ১২টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত অবরোধ হয়। পরে চুঁচুড়া থানার পুলিস এসে তা তুলে দেয়। ধনেখালি ফিডার রোড, যেটি চুঁচুড়া-তারকেশ্বর যাওয়ার রাস্তা, সেখানে বেলা ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত অবরোধ হয়। শ্রীরামপুরের বটতলায় জি টি রোডেও দুপুর ১২টা নাগাদ অবরোধ হয়। পরে শ্রীরামপুর থানার পুলিস গিয়ে অবরোধ তুলে দেয়। ডানকুনি-আরামবাগ রাজ্য সড়কে বেলা সাড়ে ১২টা থেকে অবরোধ শুরু হয়। সেখানে ৪০ মিনিট তা চলে। হাওড়ার বালিতেও অবরোধ হয়।
শ্যামনগরে চৌরঙ্গি মোড়ে সকাল ১১টায় পথ অবরোধ হয়। সেখানে নেতৃত্বে ছিলেন জগদ্দল মণ্ডলের সভাপতি অখিলেশ সিং। গৌরীপুর চৌমাথা, পাওয়ার হাউস মোড়, অরবিন্দ রোড, সাহেব কলোনি মোড়, ৭৩ নং বাসস্ট্যান্ড, রাজেন্দ্রপুরের রামকৃষ্ণ মোড়ে দুপুর ১২টা থেকে ২টো পর্যন্ত অবরোধ হয়। নেতৃত্বে ছিলেন নৈহাটি মণ্ডল ১-এর সভাপতি শক্তিনাথ সাহা ও নৈহাটি মণ্ডল ২-এর সভাপতি শ্যামল সুব্রত দাস। বারাকপুর ওয়্যারলেস মোড়ে দুপুর ১টায় অবরোধ হয়। নেতৃত্বে ছিলেন নোয়াপাড়া গ্রামীণ মণ্ডলের সভাপতি চঞ্চল চট্টোপাধ্যায়।
গারুলিয়া পিনকল মোড়ে দুপুর দেড়টায় পথ অবরোধ শুরু হয়। বারাকপুর-বারাসত রোডের নীলগঞ্জ মোড়ে দুপুর দেড়টায় অবরোধ শুরু হয়। নেতৃত্বে ছিলেন আমডাঙা মণ্ডল ২-এর সভাপতি দীপক বিশ্বাস। দুপুর দেড়টা নাগাদ ভাটপাড়ার কাছারি রোডে অবরোধ হয়। নেতৃত্বে ছিলেন ভাটপাড়া মণ্ডল ১ ও ২-এর সভাপতি তাপস চক্রবর্তী ও মহেশ সাউ। দুপুর ২টোয় বারাকপুরের তালপুকুর মোড়ে অবরোধ হয়। নেতৃত্বে ছিলেন বারাকপুর পশ্চিমাঞ্চলের সভাপতি গোরখ দাস। দুপুর ১টায় কল্যাণী রোডের পলতাপাড়া মোড় অবরোধ করে বিজেপি। নেতৃত্বে ছিলেন জগদ্দল গ্রামীণের সভাপতি স্বপন দাস।
নৈহাটির কাঁপা মোড়ে দুপুর ২টোয় অবরোধ হয়। নেতৃত্বে ছিলেন নৈহাটি গ্রামীণ মণ্ডলের সভাপতি ভরত বিশ্বাস। ইছাপুর কণ্ঠাধার মোড়ে দুপুর ১টায় অবরোধ হয়। সেখানে নেতৃত্ব দেন উত্তর বারাকপুর মণ্ডল সভাপতি উজ্জ্বল সেন। নোয়াপাড়া গ্রামীণ মণ্ডলের সভাপতি জ্যোতিষ ভগতের নেতৃত্বে বারাকপুরের মিস্ত্রিঘাট মোড় অবরোধ হয়। নদীয়া বিজেপির পক্ষ থেকে বড় জাগুলিতে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ হয়। কল্যাণী থানার সামনে বিজেপির পক্ষ থেকে বিক্ষোভ দেখানো হয়।