যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
তবে কেবল তিন জেলায় ভোটের জন্যই নয়, মালিকদের দাবি, শেষ দফার নির্বাচনে ভোট দিতে ভিন রাজ্যের বহু শ্রমিকই বাড়িতে ফিরে গিয়েছেন। ফলে, তার জন্য কিছু বাস বসে রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে তীব্র গরমের জের। তাতেও দুপুরের দিকে রাস্তায় কমছে বাসের সংখ্যা। সব মিলিয়ে বাসের অভাবে নিত্যদিন সমস্যায় পড়তে হচ্ছে যাত্রীদের। শনিবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। বাস ধরার জন্য হাওড়া, ধর্মতলা সহ বিভিন্ন জায়গায় যাত্রীদের দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়েছে। কাঙ্খিত বেসরকারি রুটের বাস না পেয়ে অনেকেই সরকারি বাসে সফর করেছেন। মালিকদের দাবি, আজ, রবিবার, ছুটি এবং ভোটের জেরে রাস্তায় যাত্রীর সংখ্যা কম থাকবে। তাতে পরিস্থিতি কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
অল বেঙ্গল বাস-মিনিবাস সমন্বয় সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাহুল চট্টোপাধ্যায় বলেন, কলকাতা এবং শহরতলির বিভিন্ন রুটে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত বাস উঠে গিয়েছে। হাওড়ার বহু বাসও প্রশাসন তুলেছে। এসবের বাইরে পুলিসও কিছু বাস নিয়েছে। প্রশাসন যেসব বাস নিয়েছে সেগুলি আজ রাতে বা সোমবার সকালে ‘রিলিজ’ হয়ে যাবে।
জয়েন্ট কাউন্সিল অফ বাস সিন্ডিকেটের সাধারণ সম্পাদক তপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, নিয়মিত রুটগুলির অবস্থা গত শুক্রবার থেকেই খারাপ। যাত্রীদের ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। তাছাড়া, ভিন রাজ্যের শ্রমিকদের একাংশ শেষ দফার ভোটের জন্য বাড়ি ফিরেছেন। তার সঙ্গে গরমের জের তো রয়েইছে। দুপুরের দিকে গরমের জন্য বাসের সংখ্যা কমছে। তবে, ওই সময়ে খুব বেশি যাত্রীও রাস্তায় থাকছেন না। মিনিবাস অপারেটর্স কো-অর্ডিনেশন কমিটির যুগ্ম সম্পাদক প্রদীপনারায়ণ বোস বলেন, রুটে বাস কোথায়? আগামী মঙ্গলবারের আগে রুটগুলিতে বাসের সংখ্যা স্বাভাবিক হবে না। হাওড়া-হুগলির ভোটে শহরের কিছু বাস ব্যবহার করা হয়েছিল। এবারে হাওড়ার কিছু মিনিবাসও শেষ দফার ভোটে ব্যবহার করা হচ্ছে। তাতে সেখানেও বাসের সংখ্যা কমে গিয়েছে।