কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
এর আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান বলে বিতর্ক সৃষ্টি করেছিলেন দিলীপবাবু। এদিন ওই প্রসঙ্গে তাঁকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ওনার জন্মদিনের শুভেচ্ছা বার্তা নিয়ে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল। আমি দিয়েছি। আমাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, উনি যদি প্রধানমন্ত্রী হন শুভেচ্ছা দেবেন। আমি বলেছিলাম, না দেওয়ার কোনও কারণ নেই। কিন্তু আগে তো হন। দিলীপবাবু বলেন, বাঙালির মধ্যে কে প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন? এটা স্বাভাবিক, উনি সবচেয়ে পপুলার লিডার। কিন্তু রাজ্যে তো মাত্র ৪২টি আসন। সবকটিতে জিতলেও কী তিনি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন? স্বপ্ন দেখতে পয়সা লাগে না। দেখুন না।
এদিনের ব্রিগেড প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এখন সবার অস্তিত্ব সঙ্কট। যাঁরা ব্রিগেডে এসেছেন, কেউ কারও সাহায্য করতে পারবেন না। বেকার লোকেদের কাজ থাকে না। ওরা ডাক পাওয়ার অপেক্ষায় ছিল। ভালো লাগল, ওনারা শীতের সময় বেড়াতে এসেছেন। গঙ্গা স্নানও করে যান। তাঁরা সবাই কতটা মোদি ভয়ে আক্রান্ত সেটা বোঝা যাচ্ছে। ট্র্যাডিশন আছে, পশ্চিমবঙ্গে যে সরকার হেরে যাওয়ার ভয় পায়, তারা সারা ভারত থেকে লোক ডেকে আনে। জ্যোতিবাবুরাও করতেন।
দিলীপবাবু বলেন, সিবিআইয়ের ভিতরে ঘুঘুর বাসা ছিল। মোদি সরকার সেটা ভেঙেছে। আমারা মনে হয়, এবার সিবিআই নিজের মতো কাজ করতে পারবে।