কর্মক্ষেত্রে অশান্তির সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কার শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যাশিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার: ... বিশদ
জিয়াগঞ্জ-আজিমগঞ্জ পুরসভার জিয়াগঞ্জ শহরে মূলত তিনটি সব্জি বাজার রয়েছে। জিয়াগঞ্জের বেগমগঞ্জ এবং ফুলতলার সব্জি বাজারের মাথায় কোনও ছাদ নেই। বেগমগঞ্জে গোবিন্দবাড়ি সংলগ্ন ফাঁকা জায়গায় এবং ফুলতলায় রাস্তার দু’পাশে ফাঁকা জায়গায় সব্জির বাজার বসে। বর্ষায় ঝড়-বৃষ্টি নামলে ব্যবসায়ীদের মালপত্র ফেলে কাছাকাছি কোনও বাড়ির বারান্দায় বা দোকানের চালার নীচে আশ্রয় নিতে হয়। আশ্রয় না পেলে বৃষ্টিতে ভিজতে হয়। এদিকে সদরঘাট সংলগ্ন সব্জি বাজারও খোলা আকাশের নীচে বসত। ফলে বর্ষায় ঝড়-বৃষ্টির জন্য ব্যবসায়ীদের ভিজতে হতো। সেই সঙ্গে সব্জি ভিজে পচে লোকসানের মুখে পড়তেন ব্যবসায়ীরা। বর্ষাকালের সেই সমস্যা দূর করতে বছর কয়েক আগে পুরসভার উদ্যোগে সব্জি বাজারে টিনের ছাদ দেওয়া হয়। এবার জিয়াগঞ্জ-আজিমগঞ্জ পুরসভার উদ্যোগে টিনের চাল সরিয়ে ছাদ ঢালাই শুরু হয়েছে।
বাজারের ব্যবসায়ীরা বলেন, টিনের চাল থাকলেও বৃষ্টি হলেই একাধিক ছিদ্র দিয়ে ভিতরে জল পড়ত। বর্ষাকালে আমাদের খুব সমস্যায় পড়তে হতো। বর্ষার দুই-তিন মাস সব্জি পচে লোকসানের সম্মুখীন হতে হতো ব্যবসায়ীদের। ছাদ ঢালাই হওয়ার ফলে আমাদের মতো ব্যবসায়ীদের দীর্ঘদিনের সমস্যা মিটতে চলেছে। পুরসভার চেয়ারম্যান প্রসেনজিৎ ঘোষ বলেন, সদরঘাট সব্জি বাজারে প্রায় ১০০জন ব্যবসায়ী রয়েছেন। বাজারের ছাদ ঢালাইয়ের জন্য ব্যবসায়ীদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল। ব্যবসায়ীদের সেই দাবি মেনেই পুরসভা সব্জি বাজারের ছাদ ঢালাইয়ের কাজ শুরু করেছে। তবে ঢালাই ছাদের নীচে বসে ব্যবসা করার জন্য সব্জি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে মাথাপিছু ১০টাকা হিসেবে আদায় করবে পুরসভা।