পড়শির ঈর্ষায় অযথা হয়রানি। সন্তানের বিদ্যা নিয়ে চিন্তা। মামলা-মোকদ্দমা এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেমে বাধা।প্রতিকার: একটি ... বিশদ
অভিযুক্ত চিকিৎসক ডাঃ হাজারি বলেন, একটি সংগঠনের অনুষ্ঠানের ব্যানার, ফেস্টুন দিতে কোয়ার্টারে ডেকে পাঠিয়েছিলাম। ওই ছাত্রের অভিযোগ ভিত্তিহীন ও মনগড়া। উনি আমার কাছে কিছু অর্থসাহায্য চেয়েছিলেন, তা করতে পারিনি। তাই হয়ত হেনস্তা করতেই এসব করছেন।
মুখ্যমন্ত্রীকে পাঠানো অভিযোগপত্রে ওই ছাত্র যা লিখেছেন তার সারমর্ম হল, গত ১০ তারিখ অভিযুক্ত তাঁকে নিজের কোয়ার্টারে ডেকে পাঠান। সন্ধ্যা ৬ টা থেকে রাত সাড়ে আটটা পর্যন্ত যৌন হেনস্থা করেন। আরও কয়েকজন কুর্কমের সঙ্গী ছিল। পরের দিন কাউকে কিছু না জানাতে ভয় দেখানো হয়। পরে ফের ফোন করে ওই চিকিৎসক কুপ্রস্তাব দেন।
ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের সর্বভারতীয় সভাপতি শান্তনু সেন বলেন, দোষ প্রমাণিত হলে ওঁর আইএমএ সদস্য পদ বাতিল করা হবে। শ্রম রাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্রোগ্রেসিভ ডক্টর্স অ্যাসোসিয়েশনের রাজ্য সভাপতি নির্মল মাজি বলেন, দোষ প্রমাণিত হলে যা শাস্তি হওয়ার হবে। রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা (শিক্ষা) ডাঃ প্রদীপ মিত্র বলেন, অধ্যক্ষের কাছ থেকে রিপোর্ট চেয়েছি।