বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
হরসুরা গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের সভাপতি মনসুর সরকার বলেন, দীর্ঘদিন ধরেই রেল আমাদের সঙ্গে বঞ্চনা করছে। এই স্টেশনের ওপর দিয়ে যাওয়া ট্রেনগুলিকে স্টপেজ দেওয়ার জন্য আমরা একাধিকবার ডিআরএম’কে চিঠি দিয়েছি। তিনি সম্প্রতি এখানে এসে প্রতিশ্রুতিও দিয়ে যান। কিন্তু একটিমাত্র ট্রেন ছাড়া কোনও ট্রেন দাঁড়ায় না। আমাদের দাবি মানা না হলে ১৫ জানুয়ারি রেল অবরোধ হবে। তারপরে টানা অবরোধ চলবে।
বালুরঘাটের স্টেশন মাস্টার বিশাল গৌরব বলেন, বিক্ষোভের খবর পেয়ে আরপিএফ’কে সেখানে পাঠানো হয়েছিল। আমরা গোটা বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।
রামপুর স্টেশন সূত্রে জানা গিয়েছে, এখানে সাতজন রেলকর্মী ছাড়াও আরপিএফ পোস্টিং রয়েছে। টিকিট কাউন্টার করা হয়েছে। ট্রেন দাঁড়ানোর পরিকাঠামোও আছে। বর্তমানে গৌড় এক্সপ্রেস এখানে দাঁড়ায়। বালুরঘাট-কলকাতা তেভাগা এক্সপ্রেস, বালুরঘাট-হাওড়া, বালুরঘাট-শিলিগুড়ি ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস এই স্টেশনের ওপর দিয়ে গেলেও ওসব ট্রেন দাঁড়ায় না। রামপুর স্টেশনে তপন, কুমারগঞ্জ এলাকার লোকজন আসেন। তাছাড়াও বালুরঘাটের পতিরাম, বোল্লা, ফুলবাড়ির একাংশ লোকের কাছে এই স্টেশনটি রয়েছে। যেকারণে গৌড় এক্সপ্রেসে এই স্টেশন থেকে প্রচুর যাত্রী যাতায়াত করেন। এছাড়া কলকাতা, হাওড়া, শিলিগুড়ি যাওয়ার জন্যে প্রচুর যাত্রী থাকেন। তাঁরা বাধ্য হয়ে গঙ্গারামপুর কিংবা মালঞ্চ স্টেশনে গিয়ে ট্রেনে চাপেন। আন্দোলনকারীদের দাবি, উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের কাটিহার বিভাগের ডিআরএম’র কাছে তাঁরা চিঠি দিয়েছেন। তিনি এলে তাঁকেও সমস্যার কথা জানানো হয়েছে। কিন্তু সুরাহা হয়নি। তাই বাধ্য হয়ে আন্দোলনে নামা হয়েছে।