বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রবর্তিত কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, সবুজ সাথী, সমব্যথী সহ ছাত্র, যুব, শ্রমিক, কৃষক এবং বিভিন্ন স্তরের নাগরিকদের জন্য ভিন্ন ভিন্ন পরিষেবা তাঁদের কাছে সরাসরি পৌঁছে দিতে চায় প্রশাসন। তাই এই অভিনব উদ্যোগ। এদিন যাঁরা এখনও বিভিন্ন কারণে রাজ্য সরকারের বিভিন্ন মানবিক প্রকল্পের সুযোগ নিতে পারেন নি, তাঁদের হাতে অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকেই সেগুলির কাগজপত্র তুলে দেওয়া হয়। সভাধিপতি বলেন, জেলার ১৫টি ব্লকেই এই অনুষ্ঠান করা হবে। পরবর্তীতে বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েতগুলিতেও একই ধরনের অনুষ্ঠান করার পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের। রাজ্য সরকারের চালু করা প্রায় ১০০টি জনমুখী প্রকল্পের আওতায় যেন প্রত্যন্ত এলাকার মানুষকেও আনা যায় সেই লক্ষ্যেই এই অনুষ্ঠান। আগামী তিন চার মাসের মধ্যেই এই কর্মসূচি শেষ করা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেন সভাধিপতি। এদিনের অনুষ্ঠানকে ঘিরে সাধারণ মানুষের মধ্যে ছিল বিপুল উৎসাহ। অনেকেই এদিন সরাসরি জেলা প্রশাসনের কর্তাদের হাত থেকে সরকারি প্রকল্পের কাগজপত্র পেয়ে যান। তাঁরা বলেন, এই ধরনের অনুষ্ঠান আগে কখনও হয়নি। কালিয়াচক ৩ ব্লকে গঙ্গা ভাঙন এবং বন্যার সমস্যা রয়েছে। জেলা প্রশাসনের কর্তাদের হাতের কাছে পেয়ে তাঁদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পেরেছি সহজেই। তাঁরাও যথাসম্ভব সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন। এছাড়াও যাঁরা বিভিন্ন পরিষেবা পাচ্ছিলেন না তাঁদের অনেকেই এদিন সমস্যা জানাতে অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকেই তাঁদের ওই প্রকল্পগুলির অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।