পড়শির ঈর্ষায় অযথা হয়রানি। সন্তানের বিদ্যা নিয়ে চিন্তা। মামলা-মোকদ্দমা এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেমে বাধা।প্রতিকার: একটি ... বিশদ
এনআইওএস স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান হলেও ভারত সরকারের মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। ২০১৭ সালের নির্দেশিকা মেনে ওই প্রতিষ্ঠান ওপেন ডিসট্যান্স লার্নিং বা ওডিএল পদ্ধতিতে সারা ভারতের প্রশিক্ষণহীন শিক্ষকদের প্রয়োজনীয় টিউশন দেওয়া শুরু করে। যা সম্পূর্ণ হলে ২০১৮ সালের ২০ এবং ২১ ডিসেম্বর ৫০৬ ও ৫০৭ নম্বর ডিএলইডি পরীক্ষা নেওয়া হয়। ওই পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষক তথা মামলাকারী অমলেন্দু বেরা সম্প্রতি ৫০৬ এবং ৫০৭ নম্বর ডিএলইডি পরীক্ষা সম্পর্কিত একটি সরকারি নির্দেশিকা দেখতে পান। যেখানে বলা হয়েছে, পরীক্ষার আগেই প্রশ্ন ফাঁস হয়ে যাওয়ায় পশ্চিমবঙ্গের পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে।
এই প্রেক্ষাপটে মামলাকারীর আইনজীবী ফিরদৌস শামিম প্রশ্ন তুলেছেন, ১) যদি অভিযোগ সত্যিও হয়, তাহলে গোটা দেশে যেখানে প্রায় ১৪.৫ লক্ষ শিক্ষক পরীক্ষা দিয়েছেন, সেখানে কেন শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গের পরীক্ষা বাতিল হবে? প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে থাকলে, তা হোয়াটসঅ্যাপ বা অন্যান্য ইলেকট্রনিক মাধ্যমের সাহায্যে অন্যান্য রাজ্যে পৌঁছে যায়নি, তার নিশ্চয়তা কোথায়? ২) যদি পরীক্ষার আগেই প্রশ্ন ফাঁসের বিষয়টি জানা গিয়ে থাকে, তাহলে তখনই ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি কেন? ৩) পুলিসে অভিযোগ জানানো হয়েছে বলে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে। কিন্তু, পুলিসের তদন্ত রিপোর্ট আসার আগেই কেন এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হল? ৪) পরীক্ষাটি বাতিল হওয়ায় এই রাজ্যের শিক্ষকরা কীভাবে মার্চ মাসের সময়সীমার মধ্যে প্রশিক্ষণ পর্ব শেষ করবেন?