আইসিইউ চিকিৎসায় খরচ কমানো সম্ভব?
রোগী আইসিইউতে শুনলেই খরচ সামলাতে কি এবার ভিটে মাটি চাটি হবে কি না সেই ভাবনা পেয়ে বসে পরিবারকে। এই সমস্যার কি কোনও সুরাহা আছে? উত্তর খুঁজেছেন পিজি হাসপাতালের ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক
ডাঃ সুগত দাশগুপ্ত।

বর্তমান ওয়েবডেস্ক
এপ্রিল ২২, ২০২৫
রোগী আইসিইউতে শুনলেই খরচ সামলাতে কি এবার ভিটে মাটি চাটি হবে কি না সেই ভাবনা পেয়ে বসে পরিবারকে। এই সমস্যার কি কোনও সুরাহা আছে? উত্তর খুঁজেছেন পিজি হাসপাতালের ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক
ডাঃ সুগত দাশগুপ্ত।
হাসপাতালে ক্রিটিক্যাল কেয়ারের জন্য বরাদ্দ বেডের সংখ্যা খুবই নগণ্য। কিন্তু যেহেতু সরঞ্জাম-নির্ভর, এই চিকিৎসায় খরচ অনেকটাই বেড়ে যায়। চিকিৎসাক্ষেত্রে আইসিইউ-এর ভূমিকা যে কী বিরাট, কোভিডকালীন পর্যায়ে তা বোঝা গিয়েছে। সঙ্কটকালীন চিকিৎসা বহু মৃত্যুপথযাত্রীর প্রাণ বাঁচালেও ভারতের অধিকাংশ বেসরকারি হাসপাতালে এই চিকিৎসা শুধু গরিব মানুষের নয়, স্বাস্থ্যবিমাহীন মধ্যবিত্তেরও নাগালের বাইরে। সীমিত সম্পদের অধিকাংশ দেশের এটাই সাধারণ ছবি।
তবে সরকারি চিকিৎসা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দেওয়া এবং সঙ্কটকালীন চিকিৎসা জেলায় জেলায় ছড়িয়ে দেওয়ার সুফল কিন্তু এখন পাচ্ছে বাংলা। বর্তমানে রাজ্যজুড়ে ৭৯টি সিসিইউ রয়েছে। অনেক কেন্দ্রেই বিশেষজ্ঞ নেই। কিন্তু যাঁরা আছেন, তাঁদের বারংবার প্রশিক্ষণ দেওয়ায় রোগী রেফার কমেছে।
এই ধরনের লোকহিতৈষী কাজে পরিকাঠামো নির্মাণের খরচ সরকারি কোষাগার থেকেই হয়। মানে উৎস জনগণের দেওয়া করের টাকা। তাই ব্যয়বহুল সঙ্কটকালীন চিকিৎসায় খরচ ও পরিষেবার সম্পর্ক কী, করদাতা আমার-আপনার মতো মানুষের ভালো করে বোঝাটারও দরকার আছে।
এই চিকিৎসায় গুণগত মান বজায় রাখার আবশ্যিক শর্ত হল হাতের কাছে থাকা উপকরণের নিরিখে মান কী হবে তা স্থির করা এবং তা প্রদানের জন্য লাগাতার নজরদারি চালিয়ে যাওয়া। ইন্ডিয়ান সোসাইটি অব ক্রিটিক্যাল কেয়ার মেডিসিন (আইএসসিসিএম) ইত্যাদি পেশাদার সংস্থার নির্দেশিকার সমস্যা হল, এগুলি আইনের অধীন নয়। ফলে সার্বজনীন মান্যতা নেই। তাই মিনিমাম স্ট্যান্ডার্ডস ঠিক করতে সরকার, পেশাদারি সংস্থা, হাসপাতাল প্রশাসন এবং বিশেষজ্ঞ— চারটি মহলকেই সচেষ্ট হতে হবে। সরকারি এবং বেসরকারি আইসিইউ-এর জন্য প্রযোজ্য এক সাধারণ মানদণ্ড স্থির করা জরুরি। যাতে পরিষেবায় বড়সড় গোলমাল হলেই শাস্তি দেওয়া সম্ভব হয়। ভারতের মতো দেশে বহু জায়গাতেই পরিকাঠামো এবং সরঞ্জামের অভাব আছে। আইএসসিসিএম-এর সুপারিশ মেনে সরকার চাইলে আইসিইউকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করতে পারে। কোন স্তরে কী কী সুবিধা মিলবে এবং তার খরচ কত— নাগরিক সমাজকে তা ঘন ঘন অবহিত করানো দরকার। আইএসসিসিএম-এর পদাধিকারীদের সমাজের সুপারিশগুলো নিয়মিত সরকারি কর্তৃপক্ষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব নিতে হবে। পরিস্থিতির অবশ্যই উন্নতি হবে যদি আইসিইউ-এর পরিকল্পনা, স্টাফ নিয়োগ, সরঞ্জাম সংগ্রহ এবং পরিষেবা সুনিশ্চিত করা যায়। বেসরকারি হাসপাতালগুলিকেও এর আওতায় আনা যায় কি না, নীতি নির্ধারকরা ভেবে দেখতে পারেন।
বেসরকারি ক্ষেত্রে অত্যধিক কাজের চাপ আর সরকারি-বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রে যোগ্য কর্মীর অভাবে পরিষেবার মান নামতে থাকে। এই সমস্যা বুঝে সেদিকে নজর দেওয়া দরকার। ‘রুদ্ধদ্বার’ বা ক্লোজড এবং ‘মুক্তদ্বার’ বা ওপেন —এই দু’ ধরনের আইসিইউ আছে। প্রথমটিতে রোগীকে প্রশিক্ষিত চিকিৎসকের পূর্ণ দায়িত্বে ভর্তি করা হয়। ‘মুক্তদ্বার’ আইসিইউতে সাধারণ চিকিৎসকই রোগীর প্রাথমিক দেখভাল করেন। ক্রিটিক্যাল কেয়ার বিশেষজ্ঞের সাহায্য পাওয়ার গ্যারান্টি নেই।
বলা বাহুল্য, পরিষেবার গুণমানে প্রথমটি অনেক এগিয়ে। দুঃখের কথা, ভারতে ‘মুক্তদ্বার’ আইসিইউ-ই বেশি, বিশেষ করে বেসরকারি ক্ষেত্রে। প্রশিক্ষিত বিশেষজ্ঞদের এবং ক্রিটিক্যাল কেয়ার চিকিৎসকদের যদি বাড়তি স্বাধীনতা ও দায়িত্ব দেওয়া যায়, তাহলে অতিরিক্ত খরচ এড়িয়েই আইসিইউ পরিষেবার মান বাড়ানো যেতে পারে।
ভর্তি না করে পরিষেবা প্রদানে টেলিমেডিসিন ব্যবস্থাও সুফল এনেছে। সঙ্কটকালীন চিকিৎসাতেও এর প্রয়োগ ফলপ্রসূ হতে পারে। অবশ্য সেজন্য রোগীর বেডের পাশে থেকে পরিষেবা প্রদানকারীর চিকিৎসায় বিজ্ঞানসম্মত সব ধরনের যত্ন নেওয়া হচ্ছে কি না, সে নির্দেশ যদি দূর থেকে দেওয়া ও তদারকির উপযুক্ত ব্যবস্থা করা যায় তবেই। আর হ্যাঁ, ‘রেফারেল’ ব্যবস্থার কড়া নজরদারি দরকার। সঙ্কটাপন্ন রোগীকে প্যারামেডিক্স-এর সাহায্যে জরুরি চিকিৎসার সুবিধা মেলে এমন অ্যাম্বুলেন্সেই তা করা হয়। সরকারি এবং বেসরকারি ক্ষেত্রের মধ্যেকার পাঁচিল ভাঙতে পারলে টেলিমেডিসিন, রেফারেল এবং পরিবহণ-এর চলতি ব্যবস্থার উন্নতি হতে বাধ্য।
আইসিইউ চালাতে যে খরচ হয়, তার দুটি প্রধান দিক হল— স্থায়ী খরচ এবং পরিবর্তিত খরচ। স্থায়ী খরচের মধ্যে পড়ে পরিকাঠামো নির্মাণ, তার রক্ষণাবেক্ষণ, যন্ত্রপাতি কেনা এবং বেতন। পরিবর্তিত খরচের মধ্যে পড়ে ওষুধ, পরীক্ষানিরীক্ষা ও একবারমাত্র ব্যবহারযোগ্য জিনিসের দাম। শুধুমাত্র পরিবর্তিত খরচের ওপর চিকিৎসকের নিয়ন্ত্রণ থাকে। তিনি এক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় ওষুধ বা পরীক্ষা কমিয়ে খরচ বাঁচাতে পারেন। কিন্তু কখনও কখনও ডাক্তাররা মামলা-মোকদ্দমার ভয়ে অতিরিক্ত সাবধানী হয়ে যান।
যেখানে গাফিলতির স্পষ্ট প্রমাণ নেই সেক্ষেত্রে পরিষেবাদাতাদের পাশে দাঁড়ানো উচিত নিয়ন্ত্রকদের। এটা বুঝতে হবে, কোনও অসুখই অঙ্কের নিয়ম মেনে চলে না। জাতীয় স্তরে কোন অসুখে কেমন চিকিৎসা ও তার খরচ হবে তার নির্দেশিকার সংখ্যা সীমিত। এই কারণে আন্তর্জাতিক মানের থেকে পরিষেবার বিচ্যুতির কারণ যুক্তি দিয়ে বিচার করাই সঙ্গত।
সঙ্কটকালীন চিকিৎসার প্যাকেজ নির্মাণ প্রায় অসম্ভব কারণ রোগের প্রকৃতি সবক্ষেত্রে আগে থেকে অনুমান করা অসম্ভব। কিন্তু পরিকাঠামোগত ব্যয় যেহেতু নির্ধারণযোগ্য, তাই মৌলিক পরিষেবার কিছু প্যাকেজ তৈরি করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে পরিষেবার উপর প্যাকেজের অঙ্কের তফাত হবে। তবে মনে রাখতে হবে, পরিষেবা দাতাদের সঙ্গে কথা না বলে নিয়ম রচয়িতারা বাইরে থেকে যে নিয়ম বেঁধে দিচ্ছেন, তা দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য পরিষেবার পক্ষে ক্ষতিকর। উল্টোদিকে মুনাফার উপর চোখ রেখে ফাঁপানো বিল বানানো, বিশেষ করে সঙ্কটকালীন চিকিৎসার ক্ষেত্রে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা দরকার।
মানের সাধারণীকরণ এবং অতি আবশ্যক ব্যয়ের সমতা বিধান সঙ্কটকালীন চিকিৎসায় বিশেষ জরুরি। গুণের বিচারে বাজারলভ্য চিকিৎসাদ্রব্যের কোনটা গ্রহণযোগ্য তা নির্দিষ্ট করে দিলেই ব্যক্তিগত পছন্দের খামখেয়ালিপনা কমবে। এর জন্য ডাক্তার, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও অন্যদের ওষুধ কোম্পানির কাছ থেকে বাড়তি সুবিধা নেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
গোটা ব্যবস্থাকে সকলের একটা যৌক্তিক দৃষ্টিতে দেখা উচিত। মুমূর্ষু রোগীর ক্ষেত্রে বাঁচার আশা বেশি করা, বেসরকারি হাসপাতালে ‘ইনসিওরেন্স মানেই আইসিইউ’ এই দৃষ্টিভঙ্গি এবং বাঁচানো যাবে না এমন রোগীকে সরকারি বা ভর্তুকিলভ্য আইসিইউতে ভরে দেওয়া নিতান্তই অনুচিত। এতে শুধু অর্থের অপচয় হয় না, বাঁচানো যাবে এমন রোগীরা সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়। এই অপচয় উন্নতমানের পরিষেবা প্রদানের সক্ষমতার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
সঙ্কটজনক রোগীর চিকিৎসার ব্যয় আইসিইউ থেকে এমনকী হাসপাতাল থেকে রোগীকে বের করে আনলেই ফুরোয় না। এক্ষেত্রে সুফল বলতে বোঝায় দীর্ঘমেয়াদি উন্নতমানের জীবন। উন্নতমানের জীবনের জন্য সঙ্কটাপন্ন রোগীর পুনর্জীবন লাভের পরেও আইসিইউর বাইরে দীর্ঘ পুনর্বাসন প্রয়োজন হয়। যার ব্যবস্থা না করতে পারলে স্বাভাবিক জীবনে ফেরা অসম্ভব হয়। আইসিইউতে দীর্ঘ চিকিৎসায় শারীরিক, মানসিক ও বৌদ্ধিক ক্ষেত্রে যে ক্ষত তৈরি হয় তাকে এককথায় ‘পোস্ট ইনটেনসিভ কেয়ার সিনড্রম’ বা পিআইসি বলে। অনেক ক্ষত মেরামত হতে মাসাধিক কাল লেগে যায়।
ভারতে এবং অন্য অনেক দেশে, আইসিইউ থেকে বেরনোর পর সুদীর্ঘ চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া, বিশেষ করে বেসরকারি হাসপাতাল বা নার্সিংহোমে, অধিকাংশ মানুষের সাধ্যে কুলোয় না। তাছাড়া দীর্ঘমেয়াদি এ ধরনের পরিষেবা সুনিশ্চিত করার মতো পরিকাঠামোর ক্ষেত্রেও অপ্রতুলতা রয়েছে। বিপুল রোগী ভর্তির চাপে সরকারি হাসপাতালে সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়া পর্যন্ত রোগীর চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না। এখানেই পরিবার ও সমাজের সহায়তার প্রশ্ন আসে। হাসপাতাল থেকে রোগীর ছুটি হলেও বাড়িতে পরিষেবার কাজে যুক্ত কাছাকাছি থাকা মানুষের এবং মাঝে মাঝে বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিয়ে পূর্ণ নিরাময়ের পথে রোগীকে নিয়ে যাওয়া উচিত।
অনেক সময় রোগীকে রাইলস টিউব এবং ক্যাথিটার সমেতই ছুটি দিতে হয়। অতিমারীর সময় বাড়িতে অক্সিজেনের ব্যবস্থা করার পরামর্শ দিয়ে রোগীকে ছুটি দিতে হয়েছিল। অনেক সময় অচৌখস পরিবারের সদস্যরা রোগীর জন্য বাড়িতে এই চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়ার সমস্যায় ভোগে। গ্রাম তো বটেই এমনকী শহরাঞ্চলেও আইসিইউ থেকে বের করা রোগীর তদারকির জন্য দক্ষ ব্যক্তি পাওয়া সহজ হয় না। এ জন্যই লিবরেট্রো কনসর্টিয়ামে পেশেন্ট ফ্যামিলি এনগেজমেন্ট (PIE)-এর কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাব অনুযায়ী আইসিইউতে রোগী একটু ভালোর দিকে গেলেই পরিবারের ইচ্ছুক এবং সমর্থ সদস্যকে কী পরিষেবা কীভাবে সেখানে দেওয়া হচ্ছে তার সঙ্গে পরিচিত করানো হয়, যাতে বাড়িতে তিনি রোগীকে পরিষেবা সুনিশ্চিত করা যায়।
তাছাড়া কোন রোগের ক্ষেত্রে তৎক্ষণাৎ ডাক্তারবাবুকে খবর দিতে হবে, এটাও দেখানো বোঝানো হয়। ফলে, বাড়িতেও রোগীর চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়ার কৌশল আত্মীয়রা শিখে যায়, তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ে। না হলে প্রশিক্ষিত বাইরের ব্যক্তিকে মজুরি দিয়ে পরিষেবার জন্য নিযুক্ত করা ছাড়া গত্যন্তর নেই। বাড়িতে রোগীর যত্ন নেবার কাজে প্রশিক্ষিত ধাত্রীকে ভারতের অধিকাংশ জায়গায় পাওয়া যায় না। যাদের পাওয়া যায় তারা আয়া, যাদের অধিকাংশের কোনও ট্রেনিং নেই। তাই মাটির কাছাকাছি কাজ করা এই আয়াদের হাসপাতালের চৌহদ্দিতে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন।
আর একটা উদ্বেগের বিষয় হল, উপযুক্ত যোগ্যতাসম্পন্ন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বা প্যারামেডিক মফস্সলে পাওয়া কঠিন। যে সমস্ত চিকিৎসককে পাওয়া যায় তাঁদের অনেকেই আইসিইউ চিকিৎসার ধরন সম্পর্কে সম্যকভাবে অবহিতই নন। তাই তাঁদেরও অভিমুখীকরণ জরুরি। যেখানে উপযুক্ত যোগ্যতাসম্পন্ন চিকিৎসক নেই, সেই প্রত্যন্ত অঞ্চলে এমনকী তথাকথিত হাতুড়েদেরও কিছু বিষয়ে প্রশিক্ষিত করে চাপ ভালোভাবেই সামলানো যায়। ইংল্যান্ডের রয়েল কলেজ অব ফিজিসিয়ানস্ সম্প্রতি চিকিৎসক এবং চিকিৎসাক্ষেত্রের বাইরে সমাজকর্মর পারস্পরিক সহযোগিতার ওপর জোর দিয়েছে। আইসিইউ থেকে বের হওয়া রোগীর তদারকির জন্য এই সহযোগিতা কার্যকর হতে পারে। এই ধরনের রোগীকে যাতে প্রয়োজনে সাহায্যের জন্য হাসপাতালে আনা যায়, সে ব্যবস্থা থাকা উচিত। প্রত্যন্ত প্রদেশে বাস করে এমন রোগীর ক্ষেত্রে ফোনে পরিষেবা বিষয়ে পরামর্শ দেওয়ার ব্যবস্থা করতে পারলে রোগীকে আবার হাসপাতালে আনার ঝঞ্ঝাট আর আনুষঙ্গিক খরচ দুইই কমে।
ভারতের মতো জনবহুল এবং সীমিত উপকরণের দেশে সিস্টেম ব্যবস্থার উন্নতির জন্য নতুন ভাবনা, অভিনব পন্থার উদ্ভাবন বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। তাই পরীক্ষা নিরীক্ষা চালিয়ে যেতেই হবে।
related_post
রাশিফল
-
আজকের রাশিফল (১৬/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 16, 2025
-
আজকের রাশিফল (১৭/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 17, 2025
এখনকার দর
-
নিফটি ব্যাঙ্ক (১৬/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 16, 2025
-
নিফটি ৫০ (১৬/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 16, 2025
-
ইউরো (১৬/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 16, 2025
-
পাউন্ড (১৬/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 16, 2025
-
ডলার (১৬/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 16, 2025
-
রূপোর দাম (১৭/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 17, 2025
-
সোনার দাম (১৭/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 17, 2025
-
সোনার দাম (১৬/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 16, 2025
-
রুপোর দাম (১৬/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 16, 2025
-
ডলার (১৭/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 17, 2025
-
পাউন্ড (১৭/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 17, 2025
-
ইউরো (১৭/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 17, 2025