‘বাংলার বাড়ি’ প্রকল্পের কাজে গতি আনার নির্দেশ, শর্ত মানলেই দ্বিতীয় কিস্তির টাকা পাবেন বাকি তিন লক্ষ উপভোক্তা
পুরো মাত্রায় বর্ষা নামার আগে বাংলার বাড়ি প্রকল্পে বাকি তিন লক্ষ উপভোক্তাকে দ্বিতীয় কিস্তির টাকা পাঠানোর নির্দেশ দিল রাজ্য সরকার।

বর্তমান ওয়েবডেস্ক
জুন ৬, ২০২৫
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: পুরো মাত্রায় বর্ষা নামার আগে বাংলার বাড়ি প্রকল্পে বাকি তিন লক্ষ উপভোক্তাকে দ্বিতীয় কিস্তির টাকা পাঠানোর নির্দেশ দিল রাজ্য সরকার। সূত্রের খবর, এখনও পর্যন্ত ন’ লক্ষ উপভোক্তা দ্বিতীয় কিস্তির টাকা পেয়ে গিয়েছেন। বাকিদের যাতে দ্রুত টাকা পাঠানোর ব্যবস্থা করা যায়, সেকারণে প্রতিটি জেলা প্রশাসনকে নির্দেশ পাঠিয়েছে রাজ্য। এই মর্মে বুধবার প্রতিটি জেলার প্রশাসনের সঙ্গে ভার্চুয়াল কনফারেন্স করেছেন পঞ্চায়েত দপ্তরের পদস্থ কর্তারা।
২১ মে উত্তরবঙ্গে একটি পরিষেবা প্রদান অনুষ্ঠানে ১২ লক্ষ উপভোক্তাকে বাংলার বাড়ির দ্বিতীয় কিস্তির টাকা দেওয়া শুরু করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নিয়ম অনুযায়ী, প্রথম কিস্তির টাকা পাওয়ার পর লিনটেল পর্যন্ত বাড়ি নির্মাণের কাজ শেষ হলে তবেই মিলবে দ্বিতীয় কিস্তির টাকা। জানা গিয়েছে, ১২ লক্ষের মধ্যে এখনও পর্যন্ত প্রায় ১০ লক্ষ উপভোক্তার বাড়ি লিনটেল পর্যন্ত সম্পূর্ণ হয়েছে। তাঁদের মধ্যে ন’লক্ষের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ঢুকে গিয়েছে দ্বিতীয় কিস্তির ৬০ হাজার টাকা। বাকি এক লক্ষের অ্যাকাউন্টে এখন টাকা পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। তবে যাঁরা এখনও লিনটেল পর্যন্ত বাড়ি তুলতে পারেননি, তাঁদের দ্রুত কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে। বকেয়া কাজে গতি আনতে জেলা প্রশাসনের আধিকারিকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পরিদর্শন করতে বলা হয়েছে। যেহেতু ১২ লক্ষ উপভোক্তার দ্বিতীয় কিস্তির টাকা জেলায় জেলায় চলে গিয়েছে, সেক্ষেত্রে লিনটেল পর্যন্ত কাজ শেষ হলেই সংশ্লিষ্টদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ওই টাকা পাঠিয়ে দেবে জেলা প্রশাসন। দ্বিতীয় কিস্তির টাকা পাবেন, এমন উপভোক্তার সংখ্যা সব থেকে কম নদীয়া, পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায়। তবে মালদহ, মুর্শিদাবাদ এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় এই সংখ্যা অনেকটাই বেশি বলেই সূত্রের খবর।
প্রশাসনিক মহলের মতে, দ্রুত কাজ শেষ করতে হলে নজরদারি আরও বাড়ানো প্রয়োজন। এই প্রকল্প রূপায়ণের জন্য নবান্নের তরফে অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ফান্ড খাতে প্রকল্প ব্যয়ের ০.১৬ শতাংশ অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে। কাজের অগ্রগতি দেখতে আধিকারিকদের বাড়ি বাড়ি যাওয়ার খরচ ওই তহবিল থেকেই দেওয়া হচ্ছে। আগামী দিনে এই খাতে বরাদ্দ বাড়ানো হয় কি না, সেদিকেও নজর রয়েছে প্রশাসনিক মহলের।
related_post
অমৃত কথা
-
অবিদ্যা
- post_by বর্তমান
- জুলাই 17, 2025
এখনকার দর
-
ইউরো
- post_by Admin
- জুলাই 17, 2025
-
পাউন্ড
- post_by Admin
- জুলাই 17, 2025
-
ডলার
- post_by Admin
- জুলাই 17, 2025
-
নিফটি ব্যাঙ্ক
- post_by Admin
- জুলাই 16, 2025
-
নিফটি ৫০
- post_by Admin
- জুলাই 16, 2025
-
রুপোর দাম
- post_by Admin
- জুলাই 17, 2025
-
সোনার দাম
- post_by Admin
- জুলাই 17, 2025