গরম বাড়তেই রাজ্যে বিদ্যুতের চাহিদা চরমে, ১০ হাজার মেগাওয়াট ছাড়াল শুধু বণ্টন সংস্থাতেই
তীব্র গরমের মধ্যেই অনেকটা বাড়ল রাজ্যের বিদ্যুৎ চাহিদা। কলকাতা ও সংলগ্ন এলাকা ছাড়া, রাজ্যের বেশিরভাগ অঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা।

বর্তমান ওয়েবডেস্ক
এপ্রিল ২৬, ২০২৫
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: তীব্র গরমের মধ্যেই অনেকটা বাড়ল রাজ্যের বিদ্যুৎ চাহিদা। কলকাতা ও সংলগ্ন এলাকা ছাড়া, রাজ্যের বেশিরভাগ অঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা। তারা জানাচ্ছে, বৃহস্পতিবার ২৪ এপ্রিল তাদের পরিষেবা এলাকায় বিদ্যুতের চাহিদা পৌঁছয় ১০ হাজার ৯০ মেগাওয়াটে। রাত ১১টায় ওই মাত্রায় পৌঁছয় চাহিদা। এবারের গ্রীষ্মকালীন মরশুমে প্রথমবার ১০ হাজারের সীমা পেরল বণ্টন সংস্থার বিদ্যুতের চাহিদা। গতবছর ১৬ জুন রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা এলাকায় বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা পৌঁছয় ১০ হাজার ৫০৭ মেগাওয়াটে, যা এখনও পর্যন্ত রেকর্ড। সিইএসসি এলাকায় বিদ্যুতের চাহিদা বৃহস্পতিবার পৌঁছয় ২,৫০৭ মেগাওয়াট। বিদ্যুতের ক্রমবর্ধমান চাহিদা অনুযায়ী যাতে নিরবিচ্ছিন্ন সরবরাহ সম্ভব হয়, সেদিকে নজর রেখে সপ্তাহে দু’দিন দপ্তরের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করছেন বিদ্যুৎমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস।
দপ্তরের কর্তারা বলছেন, সুষ্ঠু বিদ্যুৎ সরবরাহ তখনই সম্ভব, যখন তাতে সহযোগিতা করবেন গ্রাহক। বিদ্যুতের যতটুকু ‘লোড’ দেওয়া আছে, তার চেয়ে বেশি বিদ্যুৎ খরচ হলেই সমস্যা হতে পারে। পর্যাপ্ত লোড না-থাকা সত্ত্বেও দপ্তরকে অন্ধকারে রেখে এসি চালানো হলে, সেই তথ্য বণ্টন সংস্থার কাছে থাকে না। তাতে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের সম্ভাবনা তৈরি হয়। একই কথা জানিয়েছেন সিইএসসি’র কর্তারাও। তাঁদের কথায়, এসি, ওয়াশিং মেশিন বা পাম্পের মতো যন্ত্র, যেগুলিতে বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয়, সেগুলি একযোগে চালালে সমস্যা হতে পারে। তাই এই বিষয়ে গ্রাহককে সচেতন হতে হবে। সাধারণ মানুষকে এই বিষয়ে সচেতন করার উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সিইএসসির কর্তারা।
এদিকে কেন্দ্রীয় তথ্য বলছে, পশ্চিমবঙ্গে গতবছর এপ্রিলে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদার গড় ছিল ১২,৬৪৫ মেগাওয়াট। মহারাষ্ট্রে ক্ষেত্রে তা ছিল ২৮,৯২৪ মেগাওয়াট। সেটি ১৩,১৫১ মেগাওয়াট ছিল মধ্যপ্রদেশে। গুজরাতের সর্বোচ্চ চাহিদার গড় ছিল ২৩,৯৩৩ মেগাওয়াট। ২৫,৪৬২ মেগাওয়াট ছিল উত্তরপ্রদেশে। তামিলনাড়ুর ক্ষেত্রে চাহিদা ২০,৩২৬ মেগাওয়াট। তবে পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলির তুলনায় বাংলার চাহিদা অনেকটাই বেশি, জানিয়েছে কেন্দ্রীয় তথ্য। বিহার, ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ডে চাহিদার অঙ্ক যথাক্রমে ৬,৯৪৯, ৬,৬০৯ ও ২,১৩৩ মেগাওয়াট।
tags
related_post
রাশিফল
-
আজকের রাশিফল (১৬/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 16, 2025
-
আজকের রাশিফল (১৭/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 17, 2025
এখনকার দর
-
নিফটি ব্যাঙ্ক (১৬/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 16, 2025
-
নিফটি ৫০ (১৬/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 16, 2025
-
ইউরো (১৬/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 16, 2025
-
পাউন্ড (১৬/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 16, 2025
-
ডলার (১৬/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 16, 2025
-
রূপোর দাম (১৭/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 17, 2025
-
সোনার দাম (১৭/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 17, 2025
-
সোনার দাম (১৬/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 16, 2025
-
রুপোর দাম (১৬/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 16, 2025
-
ডলার (১৭/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 17, 2025
-
পাউন্ড (১৭/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 17, 2025
-
ইউরো (১৭/০৫/২৫)
- post_by Admin
- মে 17, 2025