মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
এখানের পুজোয় প্রতিবছরই নানা ধরনের চমক রাখে ক্লাব। খোলা মাঠে পুজোর আয়োজন হওয়ায় ভিড় টানে একতা ক্লাবের পুজো। পুজো উপলক্ষ্যে মাঠে বসে মেলা। প্রত্যেক দিনই মঞ্চে আয়োজন থাকে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের। বাইরের নামীদামি শিল্পী নয়, স্থানীয় শিল্পীদের গুরুত্ব দেওয়া হয় এই মঞ্চে। শুধু পুজো নয়, পাশাপাশি নানা ধরনের সামাজিক কর্মকাণ্ডে এগিয়ে আসে একতা ক্লাব। করোনার সময় সাধারণ মানুষকে এক মাসের বেশি সময় ধরে খাওয়ানোর ব্যবস্থা করা হয়েছিল। অন্নদান, বস্ত্রদান সহ নানা কর্মসূচি করে থাকেন ক্লাবের সদস্যরা।
ক্লাবের অন্যতম কর্মকর্তা সুজিত চক্রবর্তী, মুরারী গিরি বলেন, আমাদের ক্লাব শুধুমাত্র পুজোতেই থেমে থাকে না। সামাজিক নানা কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকে। প্রতিবছরই ভালো ভিড় টানে আমাদের পুজো। তাই আমাদের দায়িত্ব অনেক বেশি থাকে। আমাদের পুজো একাধিক পুরস্কারও ছিনিয়ে আনে। আশা করছি, এবারেও তার অন্যথা হবে না। শুক্রবার ভার্চুয়ালি এই পুজো মণ্ডপের উদ্বোধন করেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পুজো কমিটির সম্পাদক ও ক্লাবের অন্যতম কর্মকর্তা মৌসম চক্রবর্তী ও যুগল দাস বলেন, এবারে আবহাওয়া কিছুটা প্রতিকূল থাকায় আমাদের চিন্তা বেড়েছে। যদি পুজোর দিনগুলিতে বৃষ্টি না হয়, তাহলে আমাদের পুজোমণ্ডপে রেকর্ড ভিড় হবে। অপর কর্মকর্তা অরবিন্দ গিরি বলেন, রাজ্য সরকারের অনুদানের অর্থ বিগত কয়েক বছর ধরেই আমরা পেয়ে আসছি। এবারেও তার অন্যথা হয়নি। আগামী দিনে সামাজিক কর্মকাণ্ড চালু রাখতে এই আর্থিক সাহায্য আমাদের অনেকটাই উদ্বুদ্ধ করেছে।