মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
এই থিমের পুজো মুড়াগাছার মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছে। প্রতি বছর পুজোর জৌলুস বাড়ছে। বিগত বছরে জাপানের পার্লামেন্ট, ভিক্টোরিয়া, কন্যাকুমারীর মতো থিম করে নজর কেড়েছিল পুজো কমিটি। এবছর তারা এক টুকরো প্যারিস তুলে আনতে উদ্যোগী হয়েছে, যা নিয়ে গ্রামবাসীদের মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে।
প্যারিসের মাইনর ব্যাসিলিকাস হল ক্যাথলিক গির্জার বিল্ডিং। খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীরা এখানে তীর্থ করতে আসেন। তাকেই এবার থিম করা হচ্ছে অর্থাৎ, নাকাশিপাড়ার মুড়াগাছায় হিন্দুদের দুর্গোৎসবে মিশে যাচ্ছে খ্রিস্টান ধর্মও। সুন্দর এই ধর্মীয় মেলবন্ধনই পুজো উদ্যোক্তাদের ইউএসপি।
পুজো উদ্যোক্তাদের দাবি, শ্যামল সরকার, শঙ্কর ঘোষ, জয়দেব কুণ্ডু, সাত্যকী বন্দ্যোপাধ্যায়, সুব্রত বিশ্বাস, কিঙ্কর খাঁয়ের হাত ধরে এই পুজোর সূচনা হয়েছিল। তাঁদের অনেকেই বর্তমানে বেঁচে নেই। তাছাড়া প্রথম দিকে এই পুজো কমিটির নাম মুড়াগাছা মডার্ন ক্লাব ছিল না। খুব সাদামাটাভাবেই পুজো হতো। বর্তমানে মহা ধুমধামে দুর্গোৎসব পালিত হয় মুড়াগাছা মডার্ন ক্লাবে। আশেপাশের এলাকা থেকে বহু মানুষ এখানকার পুজো দেখতে ভিড় করে।
পুজো কমিটির সম্পাদক নরেশচন্দ্র প্রামাণিক বলেন, ২০২২ ও ২০২৩ সালে আমরা শারদ সম্মান পুরস্কার পেয়েছি। এছাড়াও আগে একবার শারদ সম্মান পেয়েছিলাম।
মোট তিনবার এই পুরস্কার আমরা পেয়েছি। পুজোর কটা দিন বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়াও ভোগ বিলি ও বস্ত্র বিলি করা হবে। সবাইকে পুজো দেখতে আসার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।