মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
সভাপতি বলেন, আমাদের পুজোয় যাঁর যেমন সামর্থ্য, সেইমতো চাঁদা দেন। তা দিয়েই পুজো হয়। এবার পুজোর বাজেট ছ’লক্ষ টাকা। মন্দিরের আদলে মণ্ডপ তৈরি করা হচ্ছে। সেখানে মায়ের সাবেকি মূর্তি পূজিত হবে। পুজোকে কেন্দ্র করে যাত্রাপালা ও বাউল গানের আয়োজন করা হয়েছে। রবিবার হবে রক্তদান শিবির। চতুর্থীর দিন ‘শুধু শেষ কথাটাই বাকি’ ও পঞ্চমীর দিন ‘বন্য সমাজের বহ্নিশিখা’ যাত্রাপালা অনুষ্ঠিত হবে। ষষ্ঠীর দিন বসবে বাউল গানের আসর। আর সপ্তমীর দিন নতুন প্রজন্মের কথা ভেবে থাকছে সংগীতানুষ্ঠান। সব মিলিয়ে পুজোকে উৎসবের রূপ দিতে সবরকম উদ্যোগই নেওয়া হয়েছে।
পুজোর ক’টা দিন এই সব গ্রাম সহ পাশাপাশি গ্রামের মানুষ আনন্দ উৎসবে মাতবেন। এলাকার বাসিন্দারা এই পুজোর দিকে তাকিয়ে দিন গোনেন।
বছরের এই ক’টা দিন বাঙালির বড় উৎসবে সবাই মিলিত হবেন, এটাই বড় পাওনা। আট থেকে আশি, সকলেই জাত-পাত, ধর্মান্ধতাকে ভুলে এক হয়ে দুর্গোৎসবে মাতবেন। এখন থেকেই মণ্ডপে কচিকাঁচাদের ভিড় জমতে শুরু করে দিয়েছে। শেখ সবেরাতি বলেন, এই পুজোয় আমরা সবাই এক হয়ে যাই, এটাই সবচেয়ে বড় পাওয়া।