মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
বার্নিয়া দুর্গাবাড়ির পুজো এবার ৪২বছরে পা দিল। বাংলার ১৩৮৯সালে এলাকার বাজারে এই পুজো শুরু হয়। প্রথম দিকে এই পুজো টিনের চালায় হতো। এখন পাকা মণ্ডপ নির্মাণ করা হয়েছে। মণ্ডপের বাইরে প্যান্ডেল করা হয়। এবার বৃষ্টির জন্য সেই কাজে বাধার সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু কর্মকর্তাদের আশা বৃষ্টি ছেড়ে গেলেই কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। এই পুজোর অন্যতম উদ্যোক্তা রাজু ঘোষ ও মিঠুন ঘোষ বলেন, আমরা এই পুজোর সমস্ত বিষয়টা দেখাশোনা করি। আমাদের এই মণ্ডপে মানুষের ভিড় লেগেই থাকে পুজোর দিনগুলিতে। তাই মানুষের কোনও অসুবিধা যাতে না হয় তারজন্য এই চারদিন আমাদের নাওয়া খাওয়ার কোনও সময় থাকে না। ভালোভাবে পুজো করার জন্য যা করার দরকার তা আমাদের দেখতে হয়। এলাকার বিভিন্ন মানুষ আমাদের সঙ্গে সহযোগিতা করে। এবার আমাদের আশা অন্যবারের থেকে বেশি ভিড় হবে প্যান্ডেলে।
এই পুজো কমিটির সম্পাদক অপূর্ব ঘোষ বলেন, যখন এই পুজো শুরু হয় তখন যে রকম পুজো হতো এখন আস্তে আস্তে তা মহীরুহ আকার ধারণ করেছে। প্যান্ডেল যেমন থাকছে তেমন থাকবে মনোরম আলোক সজ্জা। থাকবে তেহট্ট ঘাট-দেবগ্রাম রাজ্য সড়কের দুই দিকে আলোর গেট। যা দেখে মানুষের মন ভরবেই।