মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
উদয়নারায়ণপুরের কুরুচি সর্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটির পুজো এবার অষ্টাদশ বর্ষে পা দিয়েছে। বেতের জিনিস, কুলো, ঝুড়ি সহ বাংলার বিভিন্ন হস্তশিল্প সামগ্রী মণ্ডপ সাজিয়েছে তারা। পুজো কমিটির সম্পাদক বাবলু অধিকারী বলেন, এক সময় আমাদের পুজো মণ্ডপের জায়গায় এক গলা জল ছিল। তখন পুজো করা নিয়ে আমরা চিন্তায় ছিলাম। এখন জল নেমেছে। জোরকদমে মণ্ডপ নির্মাণের কাজ চলছে। মণ্ডপ ছাড়াও আমরা ডিহিভুরশুটের যেখান থেকে প্রতিমা নিয়ে আসি, বন্যার জলে সেই রাজ্য সড়ক দুই জায়গায় ভেঙে যাওয়ায় প্রতিমা আনা নিয়েই সংশয় দেখা দিয়েছিল। যদিও প্রশাসন পরে রাস্তা মেরামত করে দেওয়ায় সেই সংশয় কেটেছে। বন্যার জন্য পুজোর আয়োজনে আমাদের কাটছাঁট করতে হয়েছে। অন্যদিকে, পেঁড়ো নেতাজি সঙ্ঘের পুজো এবার ৩৪ বছরে পদার্পণ করল। এই পুজো কমিটি এবার বুর্জ খালিফার আদলে তাদের মণ্ডপ সাজিয়ে তুলেছে। মুখ্যমন্ত্রী এই পুজোর ভার্চুয়াল উদ্বোধন করেছেন। পুজো কমিটির সভাপতি সাধন ঘোষ বলেন, বন্যার জন্য পুজোর আয়োজন করতে কিছুটা সমস্যা হলেও এখন তা মিটে গিয়েছে। বন্যার কারণেই পুজোর আয়োজনে কাটছাঁট করতে হয়েছে। রাজাপুর জাগ্রত যুব গোষ্ঠীর পুজো এবার ২৮ তম বর্ষে পদার্পণ করল। এ বছর এই পুজো কমিটির থিম ‘সহজপাঠ’। পুজো কমিটির সম্পাদক সন্দীপ মণ্ডল বলেন, বন্যার কারণে একসময় পুজো বন্ধ করে দেওয়ার মতো অবস্থা তৈরি হয়েছিল। তবে জল নেমে যাওয়ায় আমরা নতুন উদ্যমে পুজোর আয়োজন করেছি। মহালয়ার পর থেকেই পুজোর আমেজ ফিরে এসেছে গোটা এলাকায়। -নিজস্ব চিত্র