মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
বাবুরহাট দুর্গাপুজো কমিটির সহ সভাপতি রাজু রায় বলেন, আমাদের পুজোয় এবারের থিম ‘সনাতনী ধর্ম’। আমরা সনাতনী ধর্মকে তুলে ধরে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করছি। জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমরা সকলে মানুষ, এই বার্তা মিলবে মণ্ডপে এলে। বিভিন্ন মডেলের মাধ্যমে দৃশ্য রচনা করে এসব তুলে ধরা হচ্ছে। আশা করি, দর্শনার্থীদের কাছে এই পুজো আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে।
মণ্ডপটি বাঁশ, কাঠ, কাপড়, থার্মোকল প্রভৃতি দিয়ে গড়ে তোলা হচ্ছে। কোচবিহারেরই ডেকরেটর শিল্পী মণ্ডপটি বানাচ্ছেন। মণ্ডপে বিভিন্ন মাপের ২০টি পুতুল থাকবে। এগুলি বাঁশ, থার্মোকল দিয়ে বাননো হচ্ছে। মানুষের মডেল যেমন থাকবে, তেমন. পশু-পাখির মডেলও থাকবে। মানুষের মডেলের মাধ্যমে পুজো, অঞ্জলি, জাতি, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বস্ত্র বিতরণ প্রভৃতি দৃশ্য ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে। এছাড়াও দু’টি বড়মাপের তোরণ হচ্ছে।
মণ্ডপের ভিতরে থাকবে একচালা প্রতিমা। খাগড়াবাড়ির মৃৎশিল্পী বাপি পাল প্রতিমা নির্মাণ করছেন। আলোকসজ্জার কাজটি করছেন স্বপন দাম।
দু’টি বড় গেট, ২০টি কল্কা দিয়ে পুজোর মণ্ডপ সংলগ্ন এলাকা সাজানো হচ্ছে। আজ, শনিবার পুজোর উদ্বোধন। পুজো উপলক্ষ্যে উদ্যোক্তারা আগে থেকেই বিভিন্ন সামাজিক কাজ হাতে নিয়েছেন। মহাষ্টমীর দিন প্রসাদ বিতরণ করা হবে। পুজোকে সর্বাঙ্গীণ সুন্দর করে তুলতে পুজো উদ্যোক্তা ও শিল্পীরা দিনরাত এক করে কাজ করে চলেছেন।