মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ
উদ্যোক্তাদের দাবি, চাপড়া-১ পঞ্চায়েতের প্রথম বারোয়ারি পুজো হল এটা। চাঁদুবাবু, অরুণ ঘোষ, বটু ঘোষ, হল ঘোষ, নারান প্রামাণিক, রঞ্জিত মোদক, বিমল দে, অবনী দে, অর্জুন পাল, সুকুমার চক্রবর্তী সহ বেশ কয়েকজনের হাত ধরে এই পুজো শুরু হয়। আসলে চাপড়া-১ পঞ্চায়েতে কোনও বারোয়ারি পুজো হতো না। পুজো দেখতে হলে গ্রামবাসীদের অন্য জায়গায় যেতে হতো। তাই তাঁরা সকলে মিলে দুর্গাপুজো শুরু করার সিদ্ধান্ত নেন। বর্তমানে মহা ধুমধাম করে পুজো হয়। পঞ্চমীর দিন পুজোর উদ্বোধন হয়। ষষ্ঠীর দিন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সপ্তমীতে বিভিন্ন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। অষ্টমী ও নবমীতে ভোগ বিলির ব্যবস্থা থাকে।
পুজো উদ্যোক্তা রাহুল শর্মা বলেন, আমাদের পুজো কমিটির সঙ্গে অনেক ইতিহাস ছড়িয়ে রয়েছে। দীর্ঘ লড়াইয়ের মধ্যে দিয়ে আমরা পুজো শুরু করতে পেরেছিলাম। এখন অবশ্য সেই সমস্যা নেই। এবার আমরা আলোকসজ্জায় জোর দিয়েছি। পাশাপাশি রাজস্থানী ঘরানার প্রতিমা আমাদের মণ্ডপে আনা হবে।