আর্থিক উন্নতি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। বস্ত্রাদি ও বিবিধ অলঙ্কারাদি ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও মানসিক তৃপ্তি। ... বিশদ
পুজো কমিটির সভাপতি ও বিশিষ্ট সমাজসেবী নিবেদিতা কুণ্ডু বলেন, এবছর আমাদের পুজো পঞ্চাশ তম বর্ষে। সেই উপলক্ষ্যে চতুর্থীতে পাড়ার একশো জন মাকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে।
তাঁর সংযোজন, আমাদের এখানে সাবেকিয়ানায় বেশি জোর দেওয়া হয়। তবে প্যান্ডেলে হালকা থিমের ছোঁয়া থাকে। এবছর গ্রামীণ নাট মন্দিরের আদলে আমাদের প্যান্ডেল হচ্ছে। তবে মা দুর্গার প্রতিমায় সাবেকিয়ানা থাকছে। প্যান্ডেলের সঙ্গে সঙ্গে আলোকসজ্জাতেও থাকছে বিশেষ চমক। চন্দননগর থেকে শিল্পী এনে তৈরি করা হচ্ছে আলোকসজ্জা। পুজো প্যান্ডেল থেকে পাড়ার গলি এমনকী বড় রাস্তার মোড় পর্যন্ত মুড়ে ফেলা হবে আলোকসজ্জায়। শরৎপল্লি সর্বজনীন মহিলা পরিচালিত দুর্গোৎসব কমিটির উদ্যোক্তারা জানান, পাড়ার সাড়ে চারশো থেকে পাঁচশো বাসিন্দাদের জন্য একসঙ্গে ভোগ খাওয়ার আয়োজন করা হয়েছে। যেহেতু এবছর তিথি অনুযায়ী অষ্টমী এবং নবমী একইদিনে পড়েছে। এখানে ২ অক্টোবর থেকেই শুরু হয়ে যাবে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। চলবে ষষ্ঠীর সন্ধ্যা পর্যন্ত। তাঁদের পুজোর বাজেট ১২ লক্ষ টাকা।