সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
গোয়ালিয়রের ক্যাপ্টেন রূপ সিং স্টেডিয়ামে ‘চন্দু চ্যাম্পিয়ন’ ছবির ট্রেলার মুক্তি উপলক্ষ্যে এক জমকালো অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কার্তিক আরিয়ান, প্রযোজক সাজিদ নাদিয়াদওয়ালা, পরিচালক কবীর খান সহ আরও অনেকে। মঞ্চে উঠে আবেগ ভরা কন্ঠে অভিনেতা বলেন, ‘নিজের শহরে নিজের ছবির ট্রেলার মুক্তি পাওয়া, আমার কাছে অনেক বড় স্বপ্নের বাস্তব রূপায়ণ। এই শহরেই আমি অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলাম। আর এখানেই আমার কেরিয়ারের সবচেয়ে স্পেশাল ছবি ‘চন্দু চ্যাম্পিয়ন’কে নিয়ে এলাম।’
ছোট শহর থেকে মুম্বইয়ে গিয়ে নিজের জায়গা তৈরি করেছেন কার্তিক। স্ট্রাগল সকলের মতোই তাঁকেও করতে হয়েছে। কার্তিক বলেন, ‘সকলকে স্ট্রাগল করতে হয়। অনেক সময় মানুষ অসহায় বোধ করে। আমার জীবনেও তেমন সময় এসেছে। বাবা-মায়ের স্ট্রাগল, পরিশ্রমের দিনগুলোর সাক্ষী ছিলাম আমি। ওঁদের দেখে অনেক কিছু শিখেছি। আর এটা বুঝেছি যন্ত্রণা না পেলে কোনও কিছু অর্জন করা যায় না। এই ছবির পিছনে আমার অনেক পরিশ্রম, ত্যাগ আর বেদনা আছে।’
এই ছবি ঘিরে শুরুতে একটু সংশয় ছিল কার্তিকের মনে। তাঁর কথায়, ‘প্রথম এক মাস আমার একটু সংশয় ছিল। কবীর স্যর আর সাজিদ স্যরের ভালোবাসার টানে আমি রাজি হয়েছিলাম। কিন্তু মনে মনে ভয় ছিল যে আমি করতে পারব তো? সেসময় একটাই ছবি করছিলাম। আমি তখন রোবটে পরিণত হয়েছিলাম। রাতে ঠিকমতো ঘুম হতো না। শুধু মনে হতো আমায় কিছু করে দেখাতে হবে। এক অদ্ভুত অস্থিরতা আমাকে সবসময় তাড়া করত।’
দেবারতি ভট্টাচার্য • গোয়ালিয়র