সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
প্রেম নিয়ে এত আলোচনার কারণ স্বস্তিকার নতুন কাজ। এই সিরিজে সম্পর্কের পরত বোনা হয়েছে ভিন্ন আঙ্গিকে। স্বস্তিকা বললেন, ‘আমার চরিত্রের নাম চন্দ্রিমা। মেয়েটি কেমন তা ঠিক বলে বোঝানো যাবে না। চন্দ্রিমার মতো চরিত্র আমাদের সমাজে রয়েছে। সে কলেজ পড়ুয়া হতে পারে। গৃহবধূ হতে পারে। আমরা হয়তো তাদের বুঝতে পারি না। দর্শক দেখার আগে কোনও মন্তব্য না করাই ভালো। বসন্তের কথা বললে প্রেমের কথা আসবেই। এই সিরিজেও প্রেম এসেছে অন্যভাবে। বসন্তে বন্ধুত্বও রয়েছে। আমার সাম্প্রতিক কাজের মধ্যে এটা নিয়ে খুব উত্তেজিত আমি। নিজের ১০০ শতাংশেরও বেশি দিয়ে কাজটা করেছি।’ চন্দ্রিমাকে গড়ে তুলতে বাস্তব কোনও চরিত্রের ভূমিকা রয়েছে? অভিনেত্রীর জবাব, ‘না। চিত্রনাট্যে যেটা লেখা থাকে সেটা দিয়ে চরিত্রের ৫০ শতাংশ বোঝা যায়। বাকি পরিচালক অভিমন্যু মুখোপাধ্যায়ের কৃতিত্ব। এই চরিত্রে অভিনয় করতে আলাদা কোনও চরিত্রকে স্টাডি করতে হয়নি। কিছু জিনিস নিজের মতো করে তৈরি করেছি। কিছু জিনিস স্বাভাবিক ভাবেই হয়ে গিয়েছে।’
কিছুদিন আগেই মুক্তি পেয়েছে স্বস্তিকার ছবি ‘আলাপ’। হইচই প্ল্যাটফর্মে আসছে ওয়েব সিরিজ ‘গভীর জলের মাছ ২’। এই মুহূর্তে হাতে নতুন কোনও সিনেমা নেই। আর টেলিভিশন? ছোটপর্দায় ফিরবেন না? স্বস্তিকার জবাব, ‘টেলিভিশনে ফিরব অবশ্যই। টেলিভিশন আর করব না তো কখনও বলিনি। গত বছর ২৫ জুলাই আমার ধারাবাহিক ‘তোমার খোলা হাওয়া’ শেষ হয়েছিল। তারপর কয়েকদিন বিরতি নিয়েছিলাম। তারও আগে আমার খুব জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘কী করে বলব তোমায়’ শেষ হওয়ার পরও আমি বিরতি নিয়েছিলাম। চিত্রনাট্য পছন্দ হলে আমি এখনই ধারাবাহিক শুরু করতে পারি। তবে এর মাঝে ধারাবাহিক ভাবে প্রচুর ধারাবাহিকের অফার এসেছে তেমন নয়।’