সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
এদিনের সভায় ব্যাপক ভিড় দেখে আপ্লুত হন অভিষেক। তিনি বলেন, আজকের সভায় আপনারা যারা এসেছেন তাঁরা ৪নম্বর বোতামটা টিপলেই বিজেপি সোনামুখীতে ভোকাট্টা হয়ে যাবে। শুধু আপনারা নয়, পাশের বাড়ির সদস্যদের লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের কথা বলতে হবে। তাহলেই সুজাতা দিল্লি যাবেন। ২০১৪সাল থেকে ২০১৯পর্যন্ত সৌমিত্র খাঁ আমাদের দলের সাংসদ ছিলেন। তখন ১০০দিনের কাজ, আবাস যোজনা বন্ধ হয়নি। কিন্তু ২০১৯সালে গেরুয়া বেশ ধারণ করার পরেই তিনি আপনাদের হাতের কাজ ও মাথার উপর ছাদ কেড়ে নিয়েছেন। আপনারা আমাদের প্রার্থীকে জেতান। যাঁদের নাম আবাস তালিকায় আছে আগামী ছ’মাসের মধ্যে তাঁদের প্রত্যেকের অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকে যাবে। তিনি বলেন, গতবছর ঠিক এদিনেই আমি সোনামুখীতে নবজোয়ারের কর্মসূচিতে ছিলাম। সেই যাত্রাভঙ্গ করতে সিবিআই ডেকেছিল। আমি গিয়েছিলাম। নবজোয়ারের গাড়ির উপর থেকেই ঘোষণা করেছিলাম আবার আমি ফিরে আসব। একদিন পর ইন্দাস থেকে পুনরায় যাত্রা শুরু করেছিলাম। ওরা যতই দমানোর চেষ্টা করুক না কেন আমি মাথা নোয়াইনি। আগামী দিনেও তা পারবে না।
তৃণমূল ও বিজেপির মধ্যে তুলনা টেনে তিনি বলেন, ১০বছর আগে জিনিসপত্রের যা দাম ছিল বিজেপি সরকার তা দ্বিগুণেরও বেশি বাড়িয়েছে। আমরা ভোটের আগে যা করব বলেছিলাম সবটাই করেছি। আপনারা সুজাতাকে জেতান, যতদিন আমাদের সরকার থাকবে আপনাদের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রধানমন্ত্রী কেন, রাষ্ট্রপতিও বন্ধ করতে পারবেন না। ২০১৯ ও ২০২১সালে সোনামুখীতে আমরা হারলেও আপনাদের আগলে রেখেছি। লক্ষ্মীর ভাণ্ডার সহ কোনও প্রকল্প থেকে কাউকে বাদ দিইনি।
বিপদে সাধারণ মানুষের থাকার উদাহরণ টেনে অভিষেক বলেন, গতবছর ইন্দাসে বজ্রাঘাতে একজনের মৃত্যু হল। আমি তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছি। বিজেপির কোনও নেতা খবর নেননি। বিপদের দিনে আমরাই পাশে আছি। আমাদের কর্মীরাই আপনাদের পাশে গিয়ে দাঁড়ায়। তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপির মধ্যে পার্থক্য এটাই। সোনামুখীতে অভিষেক।