কর্মে সাফল্য ও সুনাম বৃদ্ধি। উকিল, মৃৎশিল্পীদের শুভ। সংক্রমণ থেকে শারীরিক অসুস্থতা হতে পারে। আর্থিক ... বিশদ
হিন্দোল দীর্ঘদিন তাঁর বাবার সহকারী ছিলেন। কিন্তু পরিচালকের আসনে বসেই প্রথম ছবিতে এই পুরস্কার যে জুটবে, তা আশা করেননি তিনি। ‘যখন জানলাম যে, সব ছবির মধ্যে থেকে চূড়ান্ত পর্যায়ে নির্বাচিত হয়েছি, তখন মনে হয়েছিল এটাই অনেক। কিন্তু আমাদের ছবিটাই যে পুরস্কার জিতবে সেটা আশা করিনি,’ উচ্ছ্বসিত শোনাল তাঁর কণ্ঠ। প্রযোজক জিৎ ছবির এই সাফল্যে বেশ খুশি। হিন্দোল বলছিলেন, ‘আমি তো পরিচালনা করেছি মাত্র। এই ছবিতে তথাকথিত কোনও বড় তারকাও নেই। সেখানে ছবিটাকে সমর্থন করা বা চলচ্চিত্র উৎসবে পাঠানো, সবটাই করেছেন জিৎদা। ওঁর কাছে আমি কৃতজ্ঞ।’
ছবিটি সোশ্যাল স্যাটায়ার। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, শুভময় চট্টোপাধ্যায়, রাজু মজুমদার, মন্টু মল্লিক, ফিরোজ আহমেদ, দেবাশিস রায়। চিত্রনাট্যকার সুদীপ দাস। ছবি মুক্তি পাওয়ার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় বিতর্ক দানা বেঁধেছিল। ধর্মীয় শব্দের সঙ্গে অশালীন ভাষার ব্যবহারে চটেছিলেন দর্শকদের একাংশ। এই প্রসঙ্গে হিন্দোলের বক্তব্য, ‘আমি বাস্তবকেই তুলে ধরেছিলাম এই ছবিতে। ছবির শেষে তার কারণও ব্যাখ্যা করা হয়েছে। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি যে ঠিক ছিল এই পুরস্কার সেটাই যেন প্রমাণ করে দিল।’