বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
ধারাবাহিকের নাম ভূমিকায় অভিনয় করছেন সঞ্চারী দাস। এর আগে তিনি ‘আমার দুর্গা’ ধারাবাহিকে অভিনয় করেছিলেন। প্রায় দু’বছর পর আবার ধারাবাহিকে কামব্যাক করতে গিয়ে সঞ্চারী বলছেন, ‘এই চরিত্রটাকে আমার খুবই সমকালীন মনে হয়েছে। মফস্সলের একজন মেয়ের স্বপ্নপূরণের গল্পটা আশা করি এই প্রজন্মের মহিলাদের অনুপ্রেরণা জোগাবে।’ অনীশের চরিত্রে রয়েছেন ছোটপর্দার পরিচিত মুখ হৃতজিৎ চট্টোপাধ্যায়। এর আগে ‘সীমানা পেরিয়ে’ ধারাবাহিকে দর্শক হৃতজিৎকে দেখেছেন। শ্যুটিংয়ের ফাঁকেই ফোনে পাওয়া গেল তাঁকে। অনীশের চরিত্রটা মধ্যবিত্ত হলেও তার আদর্শটা আর পাঁচটা মানুষের থেকে আলাদা। নিজের চরিত্র সম্পর্কে হৃতজিৎ বললেন, ‘খুবই শিক্ষিত ছেলে। মানুষের পাশে দাঁড়াতে চায়। অথচ চাইলেই ভালো চাকরি করে জীবনটা গুছিয়ে নিতে পারত। কিন্ত সেটা না করে গৃহশিক্ষকতা করে এবং তা থেকে অর্জিত টাকার একটা অংশ সমাজসেবায় ব্যবহার করে।’ তাহলে কি সর্বমঙ্গলার স্বপ্নপূরণে অনীশের অবদান থাকবে? এই বিষয়ে এখনই খোলসা করতে চাইলেন না অভিনেতা। ‘সেটা না হয় দর্শক ধারাবাহিকের গল্পেই দেখে নেবেন’, সহাস্য মন্তব্য তাঁর।
আপাতত কৃষ্ণমোহন স্টেশন ও লাহা বাড়িতে ধারাবাহিকের আউটডোর সারছে ইউনিট। এরপর এনটি ওয়ান স্টুডিওতে শুরু হবে ইন্ডোর শ্যুটিং। কাহিনী ও চিত্রনাট্য সুশান্ত দাসের। পরিচালক অর্ঘ্য রায়চৌধুরী। প্রযোজনায় টেন্ট সিনেমা। ইদানীং বাংলা ছোটপর্দায় নারী স্বাধীনতা বা নারীর ক্ষমতায়নের আধারে তৈরি ধারাবাহিকের আধিক্য রয়েছে। সেখানে এই ধারাবাহিক কতটা নিজের জায়গা ধরে রাখতে পারবে তা সময় বলবে।