বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
এদিকে এখনও দলের অন্দরে আগুন নেভেনি। সিধুর কথায়, ‘গত কয়েক বছরে বাজির ম্যানেজেরিয়াল স্কিল সম্পূর্ণ ব্যর্থ। শো নেওয়া থেকে ব্যান্ডের দৈনন্দিন কাজ পরিচালনা, সবেতেই ব্যর্থ বাজি।’ এই পরিস্থিতিতে যখন বাংলার অন্যতম জনপ্রিয় রক ব্যান্ড ভেঙে যাওয়ার মুখে দাঁড়িয়ে, তখন সিধুর শর্ত, ‘আমি যদি ব্যান্ড পরিচালনার দায়িত্ব পাই তবেই সংস্কারে হাত দেব।’ আর যদি বাজির হাতেই দায়িত্ব থেকে যায়? সিধুর জবাব,‘তাহলে যেমন আছি তেমনই থাকব। তবে জীবনেও ক্যাকটাস ছাড়ব না।’ যাঁর বিরুদ্ধে সকলের এত অভিযোগ ব্যান্ডের সেই ড্রামার তথা ম্যানেজার বাজি জানালেন, দলের স্বার্থে ম্যানেজারের ‘মুকুট’ ছাড়তে বা পটাকে ফের দলে নিতেও আপত্তি নেই তাঁর। ‘ম্যানেজার’ সিধুকে সবরকমের সাহায্যের আশ্বাসও দিয়েছেন তিনি। তবে তাঁর আফশোস, লক্ষ্যে অটুট থেকে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার খেসারতই দিতে হচ্ছে তাঁকে।
এদিকে বাজির বিরুদ্ধে সিধুর স্পষ্ট অভিযোগ, ‘ওঁর কাজে স্বচ্ছতার অভাব রয়েছে।’ বাজির পাল্টা জবাব, ‘আমি খাতা খুলে বসলে অভিযোগের লাইন লেগে যাবে। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এতে গানবাজনাটা কিন্তু হবে না। অবাক লাগছে, আমরা গানবাজনা করার সেই লক্ষ্য থেকেই সরে যাচ্ছি।’ তাই সিধুর বিরুদ্ধে পাল্টা কোনও অভিযোগ নেই বলে জানালেন তিনি। ইতিমধ্যে ‘ক্যাকটাস’-কে খাদ থেকে তোলার জন্য সিধুর সঙ্গে আলোচনা শুরু হয়ে গিয়েছে বলেও দাবি তাঁর।