কর্মে সাফল্য ও সুনাম বৃদ্ধি। উকিল, মৃৎশিল্পীদের শুভ। সংক্রমণ থেকে শারীরিক অসুস্থতা হতে পারে। আর্থিক ... বিশদ
রবীন্দ্রনাথ ১৯১১ সালে এই কবিতাটি লেখেন। ১৯১২ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকায় কবিতাটি ‘ভারতবিধাতা’ শিরোনামে প্রকাশিত হয়। পরে এই কবিতাটি ইংরেজিতেও অনুবাদ করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ। ১৯৫০ সালে দেশের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে এই কবিতার প্রথম স্তবকটি স্বীকৃতি পায়। সুভাষচন্দ্র বসু আজাদ হিন্দ ফৌজের জন্য সেক্রেটারি আনন্দমোহন সহায়কে এই কবিতাটির হিন্দি অনুবাদ করার দায়িত্ব দেন। আজাদ হিন্দ ফৌজের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে গানটি গাওয়া হতো। পরবর্তীকালে হিন্দি ও ইংরেজিতেও কবিতাটি পাঠ করার পরিকল্পনা রয়েছে শোভনসুন্দরের।