Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

শীতের রোদ গায়ে মেখে চড়ুইভাতি 

চড়ুইভাতি, বনভোজন বা পিকনিক যে নামেই ডাকা হোক না কেন শীতকাল এলেই শুরু হয়ে যায় তার তোড়জোড়। তারপর একদিন ভোরবেলায় সদলবলে হুশ করে বেরিয়ে পড়া...। আমাদের দেওয়া বিজ্ঞপ্তির জবাবে ছোট্ট বন্ধুরা লিখে পাঠিয়েছে তাদের চড়ুইভাতির গপ্পো।

শীতের মজা
শীতকাল মানেই গাছের পাতায় শিশির, কুয়াশা মাখানো সকাল, উলের জামাকাপড়, কমলালেবু, নলেন গুড় আর মোয়া। শীত পড়তে না পড়তেই, ‘কোথায় পিকনিক হবে’, ‘কখন যাব’, ‘কী কী দেখব’, ‘কী কী খাব’ এই সব নিয়ে আলোচনা লেগেই থাকে। প্রতি বছরের মতো গতবারও পঁচিশে ডিসেম্বর ভোরবেলা বাবা, মা ও কয়েকটি পরিবারের সঙ্গে আমি চন্দননগরের ‘কে এম ডি এ পার্কে’, বাস ভাড়া করে পিকনিক করতে গিয়েছিলাম। শহর ছেড়ে গ্রামের সবুজ দৃশ্য দেখতে দেখতে আর হইচই করতে করতেই পৌঁছে গেলাম পিকনিক স্পটে। সবাই একসঙ্গে গোল হয়ে বসে গরম-গরম চা ও পকোড়া খেতে খেতে আমরা আড্ডায় মেতে উঠেছিলাম। তারপর আমরা ছোটরা চটপট একটা ফাঁকা জায়গা খুঁজে ব্যাডমিন্টন, ফুটবল নানারকম খেলা শুরু করলাম। খানিকক্ষণ পর সবাই মিলে পার্কটা ঘুরে দেখতে বের হলাম। পার্কের শেষ প্রান্তে একটি জলাশয়ে প্যাডলিং বোটিং করে খুব আনন্দ পেলাম। দুপুর হয়ে আসায় আমরা সবাই পোলাও, খাসির মাংস, চাটনি, পাঁপড় জমিয়ে পেট ভরে খেলাম। তারপর মিউজিকাল চেয়ার, গানের লড়াই ইত্যাদি খেলায় খুব মজা করলাম। তারপর বিকেল ঘনিয়ে আসতেই হাতে কমলালেবু আর সবেদা নিয়ে বাসে উঠলাম। ওই সুন্দর জায়গাটি ছেড়ে আসতে ইচ্ছে হচ্ছিল না ঠিকই কিন্তু আসতেই হল। শীতকাল সত্যিই খুব ভালো একটা সময়— গরমও নেই আবার বৃষ্টিও নেই। আর পিকনিক হল আমাদের রোজকার ব্যস্ততার জীবন থেকে বেরিয়ে সকলের সঙ্গে মিলেমিশে আনন্দ করার উপায়।
সেঁজুতি গিরি, সপ্তম শ্রেণী, সাউথ পয়েন্ট হাই স্কুল

শীতের পিকনিক
আজ তোমাদের মজার গল্প শোনাব। গতবছর স্কুলের বাৎসরিক পরীক্ষার পর স্কুল থেকে শীতের পিকনিকে গিয়েছিলাম লক্ষ্মীকান্তপুরের উল্লোনপার্কে। সকাল সাতটায় স্কুল মাঠে জড়ো হয়ে রিজার্ভ বাসে উঠে যাত্রা করি। দিদিমণিরা, বন্ধুরা, বড়দিদিরা গিয়েছিলাম। জানালায় দেখি বড় বড়, বাড়ি-ঘর, দিঘিভরা শালুক ফুল, প্রকৃতির অপরূপ দৃশ্য দেখে মন ভরে ওঠে। যাওয়ার সময় গান শুনে নাচতে-নাচতে গিয়েছিলাম। একসময় উল্লোনপার্কে পৌঁছে গেলাম। পিকনিকের রান্না শুরু হল। আমি আর আমার বন্ধু গাছে উঠলাম, কেউ-কেউ ব্যাডমিন্টন খেলছে। টিফিন খেয়ে দিদিমণিদের সঙ্গে মিউজিয়ামে ঘুরলাম, পার্কের টিকিট কেটে ঘুরলাম, খুব সুন্দর জায়গাটা। দুপুর হল, মধ্যাহ্ন ভোজনের সময়। দিদিমণিরা আমরা নরম ঘাসে গোল হয়ে বসে খেলাম। সবথেকে ভালো লেগেছিল ঝালমাংস। ঝালমাংস খেয়ে মুখের ভিতর হাহু করতে লাগল, সঙ্গে পেলাম মিষ্টি চাটনি। খেতে মজা লাগল। খাওয়া শেষ, ঘুরতে বের হলাম। আমরা বড়দিঘির সামনে গেলাম, দেখি স্পিড বোটের মতো নিজেরা প্যাডেল করে চালাতে হবে। নিজেরা প্যাডেল করে চালালাম। মজা লাগল। কখনও এমন মজা পাইনি। বিকেল হল, বাড়ি ফিরব। সবাই বাসে উঠলাম। বাড়ির দিকে যাত্রা করলাম। ক্লান্তিতে নাচা হল না, গান শুনে বাড়ি ফিরলাম। ফিরে মা-বাবা, ভাইবোনেদের গল্প বললাম। রাতে স্বপ্নতে দেখি ওখানে ঘুরছি। এখনও স্মৃতি উজ্জ্বল।
রোহিণী দাস, ষষ্ঠ শ্রেণী, পাটুনীঘাটা গার্লস হাইস্কুল

মনবিতানে একদিন
শীতকাল কেবল শুষ্ক, নীরস দিনকেই আহ্বান করে না বরং চারদিকে ছড়িয়ে থাকে এক ছুটির আমেজ। বড়দিনের আনন্দের পাশাপাশি থাকে সবার সঙ্গে সময় কাটানোর মজা, যা দ্বিগুণ করে তোলে বন্ধুদের উপস্থিতি। সারা বছর একনাগাড়ে পড়াশোনার পর মন চায় একটু শান্তি-বিনোদন। এই কথা ভেবেই হয়তো বার্ষিক পরীক্ষার শেষে আমাদের প্রধান শিক্ষিকা আয়োজন করেন ‘মনবিতান’-এ এক পিকনিকের। সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রায় সপ্তাহ দুয়েক পর পূর্বনির্ধারিত এক শুক্রবারে, সকালে উত্তেজিত ছাত্রীর দল ও শিক্ষিকাদের নিয়ে রওনা দেয় স্কুল বাস। যাত্রাপথে সবাই শোনায় নিজের পছন্দের গান ও ভাগ করে নেয় কোনও স্মরণীয় অভিজ্ঞতা। অবশেষে বাস এসে থামে নির্দিষ্ট জায়গায়। প্রথমেই লুচি ও আলুরদম সহযোগে প্রাতরাশ সেরে আমরা জায়গাটা পর্যবেক্ষণ করি। তারপর ব্যাডমিন্টন খেলা দিয়ে শুরু হয় আমাদের আমোদ-প্রমোদের পালা। বলা বাহুল্য যে শিক্ষিকারাও আনন্দ সহকারে ছাত্রীদের সঙ্গে যোগদান করেন। যত বেলা বাড়তে থাকে ততই যেন আমাদের ভালোলাগা আরও বৃদ্ধি পায়। গল্পগুজব, নাচ-গান, লুকোচুরি, ছোটাছুটি কিছুই বাদ থাকে না। ক্রমে দুপুর হলে মধ্যাহ্নভোজের জন্য সবাই খাবার স্থানে উপস্থিত হই। সেখানে সুস্বাদু পোলাও, মাংস ও চাটনি, আইসক্রিম খেয়ে যেন আর কিছুই করতে মন চায় না। সুতরাং চারদিক ঘুরে মনবিতানের প্রাকৃতিক শোভা উপভোগ করে অতিবাহিত হয় আরও কিছুটা সময়। এরপর আমরা বন্ধুরা যাই পার্কে। অনেকদিন পর দোলনায় চড়ে বেশ ভালোই লাগল। কিছুক্ষণের মধ্যেই সবাই মাঠে জড়ো হই বাড়ি ফেরার জন্য। বাসে ওঠার আগে আর একবার ভালো করে দেখে নিলাম জায়গাটাকে। প্রকৃতির এমন সুন্দর রূপ আর কতই বা দেখা হয়! ফেরার পথে বাসের জানালা দিয়ে আকাশটাকে দেখে অন্য রকম লাগল। অস্তমান সূর্যের রক্তিম আভা তাকে করে তুলেছে অদ্ভুত সুন্দর। সেই রক্তিমতার রেশটুকু মনে নিয়েই ফিরলাম। ওই সুন্দর দিনের স্মৃতি অম্লান হয়ে রইল আমার মনের মণিকোঠায়।
শ্রীময়ী মণ্ডল, নবম শ্রেণী, দ্য বি এস এস স্কুল

গ্রামের কোলে বনভোজন
দিনটা ছিল রবিবার। শীতের সকালে কুয়াশার বুক চিরে দুপাশের ধানখেতকে পিছনে ফেলে আমাদের গাড়ি এগিয়ে চলেছে বাবার মামার বাড়ি এক্কেবারে এক অজ পাড়াগাঁয়ে। প্রকৃতির শোভা যে এত সুন্দর হতে পারে, এখানে না এলে কল্পনা করতে পারতাম না। আগেই খবর দেওয়া ছিল। সরাসরি পৌঁছে গেলাম আম কাঁঠাল ঘেরা একটা বাগানে, পাশেই বড় পুকুর আর একদিকে বিশাল সব্জি খেত। হাত মুখ ধুয়ে টিফিনে বসে গেলাম। মুড়ি আলুরদম আর গাছের শসা। ছোট-বড় সবাই মিলে বাগান থেকে সব্জি তুলে আনলাম। বড়রা আনাজ কাটতে বসলেন। দাদু জাল ফেলে পুকুর থেকে বড়-বড় মাছ ধরলেন। আমরা ছোটরা সবাই খেলা করতে লাগলাম। রান্নার শেষে খাবার ডাক পড়ল। বড়-বড় কলা পাতায় খাওয়া হবে। না, মেনু বলতে পোলাও বিরিয়ানি নয়। বাগান থেকে সদ্য তোলা মুলো, বেগুন দিয়ে পুঁইশাক আর ফুলকপি দিয়ে পুকুরের ধরা মাছের ঝোল, সঙ্গে আমড়ার টক। তার কী যে অনবদ্য স্বাদ তা বলে বোঝানো যাবে না। সূর্যাস্তের আগেই আমরা বাগান থেকে ফিরে এলাম।
শ্রীজিতা মাইতি, পঞ্চম শ্রেণী
ঘোষপাড়া নিশ্চিন্দা বালিকা বিদ্যাপীঠ

আমার প্রথম পিকনিক
গত ২৫ নভেম্বর রবিবার আমার প্রথম শীতে পিকনিক খাওয়া। আমি দাদু দিদার কাছেই থাকি ও এখানেই পড়াশোনা করি। দাদু, মামা, মাসি মিলে পিকনিকের সব ব্যবস্থা করে ফেলল। দাদু সকালেই মাংস কিনতে গেলেন। মাসি সকালের টিফিনের জন্য ডিম সেদ্ধ, কেক সন্দেশ, কলা দিয়ে প্যাকেট তৈরি করে ফেলল। আমাদের পিকনিক হবে কল্যাণীতে, যেখানে কুলিয়াপাট মেলা হয় সেখানে। কাছেই ছোট দিদার বাড়ি, ছোট দিদাই জায়গার ব্যবস্থা করেছেন। দুটো মারুতি গাড়িতে আমরাও মালপত্র নিয়ে রওনা হলাম। সকাল ৮টায় পৌঁছে গেলাম। খুব সুন্দর জায়গাটা। বিশাল ঝিল-এর পাশেই মন্দির, বাঁধানো ঘাট ও আমবাগান। সবাইকে ডেকে টিফিন দেওয়া হল। টিফিন খেয়ে আমরা ব্যাট বল নিয়ে ক্রিকেট খেলতে লাগলাম। বড়রা রান্নায় ব্যস্ত থাকল। দুপুর দেড়টা নাগাদ রান্না তৈরি। সবাইকে খেতে বসতে দেওয়া হল, পরিবেশন করলেন দুই দাদু ও মামা। আমাদের খাওয়ার পর ছোটদিদা মামা ও দাদুদের খেতে দিলেন। এবার ক্যুইজ শুরু হল, বিকাল বেলা আমার দিদার হাতের পাটিসাপটা দিয়ে টিফিন হল। এবার ফেরার পালা।
সাবর্ণ দেবনাথ, চতুর্থ শ্রেণী,
জ্ঞানমুকুল বিদ্যালয়, উত্তর ২৪ পরগনা

সান্তার উপহার পিকনিক!
পিকনিক কথাটা শুনলেই আমার মনে যেন দারুণ আনন্দ হয়। এইসময় পরীক্ষা শেষ হয়ে যায়, তাই মা-বাবার হাত ধরে শুধু ঘুরতে যাওয়ার মজা। শীতকাল মানেই বড়দিন, আর বড়দিন মানেই কেক খাওয়া, আনন্দ করা আর সান্তাক্লজের গিফ্‌ট পাওয়া। আমি তখন থ্রি-তে পড়ি, মা বলল সান্তাক্লজ এবার আমাকে একটা স্পেশাল গিফ্‌ট ঩দেবে। ২৫ ডিসেম্বর ঘুম থেকে উঠে দেখি সবাই তৈরি আমি ভাবলাম কী হল? তখন মা, বাবা, মামা, মামণি, দাদা, দিদি বলল আজ বড়দিন তাই সবাই মিলে পিকনিকে যাব। আমি তো আগে কিছুই জানতাম না, তাই শুনে অবাক হলাম। মামারবাড়ি বেড়াতে গিয়ে পিকনিক সেটা তো দারুণ মজা। আমি তাড়াতাড়ি তৈরি হয়ে নিলাম, এবার সবাই মিলে গেলাম হাজারদুয়ারী। সেখানে গিয়ে অনেক ঐতিহাসিক সৌধ দেখলাম। মা, বাবা অনেক কিছু দেখাল যেগুলো আমি জানতাম না। মতিঝিলে কী সুন্দর জল, চারপাশে কত রকমের ফুল, কত রকমের গাছ দেখলাম। আর সব থেকে মজার ছিল ঘোড়ায় টানা টাঙা গাড়ি। আমি প্রথমে ঘোড়া দেখে খুব ভয় পাচ্ছিলাম। মামা হাত ধরে টেনে তুলল। এরপর তো আমার আর নামতেই ইচ্ছে করছিল না। আরও কত কী যে দেখলাম আর কত মজা যে করলাম সে কী বলব। সারাদিন যে কীভাবে কেটে গেল বুঝতেই পারলাম না। পিকনিকে কত কিছু খেলাম, কত খেললাম। সারাদিনে দৌড়াদৌড়ি করতে করতে কখন যে সন্ধ্যা হয়ে গেল বুঝতেই পারলাম না। আমার কাছে এটাই সান্তাক্লজের দেওয়া সেরা উপহার।
স্বপ্নদীপ অধিকারী, চতুর্থ শ্রেণী, স্কটিশ চার্চ কলেজিয়েট স্কুল

মজার পিকনিক
শীতকাল মানেই সোয়েটার-মোজা-টুপি পরে নানান জায়গায় বেড়ানো, কেক-কমলালেবু-মোয়া খাওয়া আর পিকনিক করা। গতবছর আমরা আঁকার স্কুল থেকে সবাই মিলে হাওড়ার গড়চুমুকে ৫৮গেট বলে একটা খুব সুন্দর জায়গায় পিকনিক করতে গিয়েছিলাম। খুব ভোরবেলা আমরা মা বাবার সঙ্গে বাসে করে রওনা দিলাম। বাসেই কেক ও কমলালেবু খেতে খেতে, সবাই মিলে গান গাইতে গাইতে খুব হইচই করে যাচ্ছি। এদিকে কখন ড্রাইভারকাকু রাস্তা হারিয়ে ফেলেছে। গ্রামের ভেতর ঢুকে, অনেক ঘুরে ঘুরে অনেক দেরিতে আমরা পিকনিক স্পটে পৌঁছলাম। রাস্তায় ঘুরতে ঘুরতে খিদেয় পেট চুঁই-চুঁই করছে। কিন্তু জায়গাটায় গিয়ে মন ভরে গেল। খুব সুন্দর একটা ডিয়ার পার্কও রয়েছে ওখানে। এত হরিণ একসঙ্গে আমি আগে দেখিনি। ওখানে আমরা একটা ছোট গাছের ডালে উঠে খুব খেলছিলাম আর ভাবছিলাম বুঝি একটা বিরাট গাছে উঠতে পেরেছি। এছাড়া আমরা পাসিং দ্য পিলো, মিউজিকাল চেয়ারও খেলেছিলাম। খেলাগুলোয় খুব মজা হয়েছিল। শেষকালে অনেক পরে প্রায় বিকেলের কাছাকাছি আমরা মাঠে গোল হয়ে খেতে বসলাম। মাছ, মাংস, দই, মিষ্টি দিয়ে দারুণ খাওয়া-দাওয়া হল। সন্ধে নামার একটু আগে আমরা আবার বাসে উঠে বাড়ির জন্য রওনা দিলাম। সারাটা দিন বন্ধুদের সঙ্গে খুব মজায় কেটে গেল।
শরণ্যা বসু, ষষ্ঠ শ্রেণী,
জি ডি বিড়লা সেন্টার ফর এডুকেশন 
06th  January, 2019
বইমেলা কি পড়ার আগ্রহ ফেরাবে? 

বইমেলা শেষ আগামীকাল। রাত ন’টায় ঢং ঢং করে ঘণ্টা বাজলেই শুরু হয়ে যাবে দল বেঁধে গান আর মেলা প্রদক্ষিণ। বইকে ঘিরে খাওয়া-দাওয়া, আড্ডা আর হইচই বচ্ছরকার মতো শেষ। বইমেলা নিয়ে রইল কিছু কথা। 
বিশদ

10th  February, 2019
আজ বিদ্যাদেবীর আরাধনা 

দেবী সরস্বতীর উল্লেখ প্রথম পাওয়া যায় ঋগ্বেদে। সরস্বতী-লক্ষ্মী-পার্বতী, এই ত্রিদেবীর অন্যতম হলেন তিনি। ধ্যানমন্ত্রে তাঁকে শ্বেতবর্ণা, শ্বেতবস্ত্র পরিহিতা, শ্বেতপদ্মে আসীন, মুক্তোর হারে ভূষিতা, বীণাপুস্তকধারী এক দিব্য নারীমূর্তি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।  বিশদ

10th  February, 2019
আগামী মঙ্গলবার শুরু মাধ্যমিক
পরীক্ষার শেষ মুহূর্তে ভালো
নম্বর পাওয়ার কিছু টিপস

আগামী মঙ্গলবার থেকে শুরু হচ্ছে তোমাদের জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা— মাধ্যমিক। তাই আজ তোমাদের জন্য মার্কশিট বিভাগে রইল বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, ভূগোল, অঙ্ক, ভৌতবিজ্ঞান ও জীবনবিজ্ঞান পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়ার টিপস। আলোচনা করেছেন বিশিষ্ট শিক্ষক-শিক্ষিকারা। 
বিশদ

10th  February, 2019
পৃথিবীর কয়েকটি উঁচু মূর্তি

স্ট্যাচু অব ইউনিটি: ভারতের গুজরাতে তৈরি হয়েছে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের এই মূর্তি। উচ্চতা ১৮২ মিটার। সর্দার সরোবর বাঁধের কাছে তৈরি এই মূর্তি ৫৮ মিটার বেসের উপর রাখা হয়েছে। ২০১৩ সালের অক্টোবরে এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। বায়ুর গতিবেগ ঘণ্টায় ২২০ কিলোমিটার হলেও মূর্তির ক্ষতি হবে না। আবার ৬.৫ কম্পন মাত্রাও ক্ষতি করতে পারবে না।
বিশদ

03rd  February, 2019
বইমেলায় এখন আর বই চুরি নেই!

মাঠের একটা ফাঁকা জায়গায় বসে বাদামভাজা খেতে খেতে আমরা যে যার মতো বইয়ের পাতা ওল্টাছিলাম। এই সময় ছোটকাকু বললেন, সেই কবে থেকে বইমেলায় আসছি। আমাদের কৈশোর কালে দেখেছি সববয়সি সব পাঠকের হাতে কোনও না কোনও বই। সেই ছবি এখন বদলে গিয়েছে।
বিশদ

03rd  February, 2019
অসাধারণ যন্ত্রমানবীর গল্প

 তোমাদের কী ইচ্ছে আমি জানি না। তবে আমার একটা নিজস্ব রোবট রাখার খুব ইচ্ছে। ইচ্ছেটা অনেকটা শুকনো সন্দেশের পর জল খাওয়ার মতোই তীব্র। হ্যাঁ, রোবটটা শুধু আমার কথাই শুনবে। এই ধরো স্কুলে যেতে দেরি হয়ে যায় অনেকের। তখন রোবটটা তোমাকে কোলে করে নিয়ে সাঁ করে আকাশে উড়ে যাবে। তারপর স্কুলের মাঠে আলতো করে নামিয়ে দেবে। সব বন্ধুরা কেমন দেখবে হাঁ করে। রাস্তায় ছেলেধরা ঘুরছে?
বিশদ

03rd  February, 2019
মাধ্যমিকে ভৌতবিজ্ঞানে
কীভাবে নম্বর বাড়াবে ? 

তোমাদের জন্য শুরু হয়েছে নতুন বিভাগ। এই বিভাগে থাকছে পরীক্ষায় নম্বর বাড়ানোর সুলুক সন্ধান। এবারের বিষয় ভৌতবিজ্ঞান। মাধ্যমিকে ভৌতবিজ্ঞানে বেশি নম্বর পাওয়ার জন্য যে যে বিষয়গুলি খুঁটিয়ে পড়বে পরামর্শ দিচ্ছেন কল্যাণনগর বিদ্যাপীঠ, রহড়ার ভৌতবিজ্ঞানের শিক্ষক তন্ময় চট্টোপাধ্যায়। 
বিশদ

20th  January, 2019
বাঁচবো-র উদ্যোগে সুন্দরবনে শিশুদের বার্ষিক ক্রীড়ানুষ্ঠান 

স্বামীজির ১৫৭তম জন্মবার্ষিকীতে গত ১২ জানুয়ারি জাতীয় যুব দিবসের দিনে সুন্দরবনের ছোট ছোট শিশুরা তুলে ধরল তাদের ক্রীড়া নৈপুণ্য। পশ্চিমবঙ্গের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বাঁচবো পরিচালিত বিকশিত স্কুলের ৩ থেকে ৭ বছরের এক ঝাঁক ছাত্রছাত্রী অংশ নিয়েছিল বার্ষিক এই ক্রীড়া অনুষ্ঠানে।  
বিশদ

20th  January, 2019
ছোট্ট সুভাষের দেশপ্রেম 

মাথায় টুপি, কোট, টাই, প্যান্টের সুভাষকে ক্লাসে অন্যান্য ধুতি-পাঞ্জাবি পরা ছাত্রদের মাঝে বড়ই বেমানান লাগছিল। সুভাষ নিজেও সেটা অনুভব করছিল। তবুও মাথা উঁচু করে পণ্ডিত মশাইয়ের চোখে চোখ রেখে বসেছিল সে। 
বিশদ

20th  January, 2019
সার্কাস সার্কাস

সার্কাস দেখার মজাই আলাদা। কিন্তু কীভাবে এল এই সার্কাস? কোথায় প্রথম সার্কাসের দল তৈরি হয়েছিল? জানো কি? সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায় জানাচ্ছেন তোমাদের।
শীতের ছুটি মানেই দেদার মজা! মিঠে রোদ গায়ে মেখে ঘুরে বেড়ানো এবং খাওয়া-দাওয়া। আর কাছেপিঠে বেড়ানো মানেই চিড়িয়াখানা, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল, নিকো পার্ক, ইকো পার্ক, বিড়লা তারামণ্ডল এবং অবশ্যই উপরি পাওনা সার্কাস।
 
বিশদ

20th  January, 2019
মাধ্যমিকে জীবন বিজ্ঞানে
কীভাবে নম্বর বাড়াবে ?

মাধ্যমিকে জীবন বিজ্ঞানের ‘জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয়’ অধ্যায় খুঁটিয়ে পড়ো পরামর্শ দিচ্ছেন বালিগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের জীবন বিজ্ঞানের শিক্ষক অরণ্যজিৎ সামন্ত। মাধ্যমিক ২০১৯-এ জীবন বিজ্ঞান বিষয়ের চূড়ান্ত প্রস্তুতির দুচার কথা নিয়ে এই আলোচনা শুরু করা যায়। প্রস্তুতির প্রথম পর্যায় সম্পূর্ণ, কারণ নির্বাচনী পরীক্ষা শেষ। সেখানে সিলেবাস আগাগোড়া পড়ে ফেলা হয়েছে একবার। এবার প্রস্তুতি ফাইনাল ম্যাচের। তবে এই আলোচনায় আমরা আজ জীবন বিজ্ঞান পাঠ্যক্রমের প্রথম ইউনিট, ‘জীবজগতে নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয়’ নিয়ে কিছু কথা বলে নিতে চাই।
বিশদ

13th  January, 2019
ব্ল্যাকবোর্ড 

চিলড্রেন’স সায়েন্স কংগ্রেস
তোমরা হয়তো অনেকেই জানো গত ৭ জানুয়ারি শেষ হয়েছে চিলড্রেন’স সায়েন্স কংগ্রেস। এটি ইন্ডিয়ান সায়েন্স কংগ্রেসের একটি অন্যতম বিভাগ। ছোটদের আরও বেশি করে বিজ্ঞানমনস্ক করে তুলতেই এই উদ্যোগ। 
বিশদ

13th  January, 2019
মিঠে রোদ্দুরে দে ছুট 

মিঠে রোদ গায়ে মেখে লাফ ঝাঁপ দৌড় হুড়োহুড়ি... । স্কুলের স্পোর্টস মানেই একরাশ আনন্দ। জেতা হারার হিসেব মেলানো নয়। তোমাদের জন্য লিখল বিভিন্ন স্কুলের ছোট্ট বন্ধুরা।
 
বিশদ

13th  January, 2019
ছোটদের রান্নাঘর

তোমাদের জন্য শুরু হল একটি আকর্ষণীয় বিভাগ ছোটদের রান্নাঘর। এই বিভাগ পড়ে তোমরা নিজেরাই তৈরি করে ফেলতে পারবে লোভনীয় খাবারদাবার। বাবা-মাকেও চিন্তায় পড়তে হবে না। কারণ আগুনের সাহায্য ছাড়া তৈরি করা যায় এমন রেসিপিই থাকবে তোমাদের জন্য। এবার সেরকমই দুটি জিভে জল আনা রেসিপি দিয়েছেন কাফে ড্রিফটার রেস্তরাঁর শেফ সুপ্রিয় সিং। 
বিশদ

06th  January, 2019
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: পরপর দু’দিন মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হতেই হোয়াটসঅ্যাপে বেরিয়ে গেল প্রশ্নপত্র। তারপর ৭২ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনও তথ্যপ্রমাণ হাতড়ে বেড়াচ্ছে পুলিস। শোনা গিয়েছে, ...

বিএনএ, চুঁচুড়া: রাস্তাঘাট, পথবাতি, নর্দমা সহ উন্নয়নের কাজ করে শহরগুলিকে ঝাঁ চকচকে করে তোলার চলছে জোর কদমে। তবে শহরের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ঘিঞ্জি ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। গৃহহীন মানুষগুলিকে সরিয়েও দেওয়া সম্ভব হচ্ছিল না। তাই শহর ...

  সংবাদদাতা, পুরাতন মালদহ: মালদহে আদিবাসীদের ধর্মীয় এবং সামাজিক অনুষ্ঠানের জন্য জেলাজুড়ে প্রায় ৩ কোটি ১৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে থান তৈরির উদ্যোগ নিল অগ্রসর শ্রেণীকল্যাণ দপ্তর। জেলা ছটি ব্লকের আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে এই থানগুলি তৈরি করা হবে। ...

 টরন্টো, ১৪ ফেব্রুয়ারি (এপি): বুধবার সকালে আর পাঁচটা দিনের মতোই ব্যস্ততা বাড়ছিল টরন্টোর রাস্তায়। যানবাহন ও পথচলতি মানুষের কোলাহলে জেগে উঠছিল শহর। হঠাৎই একটি বহুতলের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫৬৪: জ্যোতির্বিদ গ্যালিলিও গ্যালিলির জন্ম
১৮৬৯: মির্জা গালিবের মৃত্যু
১৮৯৮: কিউবা উপকূলে মার্কিন রণতরী ডুবে গিয়ে মৃত ২৭৪। স্পেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করল আমেরিকা
১৯২১: ঐতিহাসিক রাধাকৃষ্ণ চৌধুরির জন্ম
১৯৩৩: মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্টকে হত্যার ব্যর্থ চেষ্টা। নিহত শিকাগোর মেয়র
১৯৪২: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সিঙ্গাপুরের পতন। জাপানের কাছে আত্মসমর্পণ করলেন ব্রিটিশ জেনারেল।
১৯৪৭: রণধীর কাপুরের জন্ম
১৯৫৬: ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ডেসমন্ড হেইনসের জন্ম
১৯৬৪: আশুতোষ গোয়ারিকরের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৮০ টাকা ৭১.৪৯ টাকা
পাউন্ড ৮৯.৩৪ টাকা ৯২.৫৮ টাকা
ইউরো ৭৮.৫৩ টাকা ৮১.৫০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
14th  February, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৩,৪০৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,৬৯৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩২,১৭০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৯,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৯,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, দশমী ১৭/৪৫ দিবা ১/১৯। মৃগশিরা ৩৬/৩৯ রাত্রি ৮/৫২। সূ উ ৬/১২/৪৫, অ ৫/২৯/১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৮/২৮ গতে ১০/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ২/২৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৭ গতে অস্তাবধি। বারবেলা ৯/১১ গতে ১১/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৩৯ গতে ১০/১৫ মধ্যে।
২ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, দশমী ৮/২২/২০। মৃগশিরানক্ষত্র অপঃ ৪/৪৪/৫, সূ উ ৬/১৪/১৩, অ ৫/২৭/১১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩/৫৭ মধ্যে ও ৮/২৮/৪৯ থেকে ১০/৪৩/২৪ মধ্যে ও ১২/৫৮/০ থেকে ২/২৭/৪৪ মধ্যে ও ৩/৫৭/২৭ থেকে ৫/২৭/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৯/২৭ থেকে ৮/৫১/৪৪ মধ্যে ও ৩/৪০/৪৯ থেকে ৪/৩১/৫৭ মধ্যে, বারবেলা ৯/২/২৮ থেকে ১০/২৬/৩৫ মধ্যে, কালবেলা ১০/২৬/৩৫ থেকে ১১/৫০/৪২ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৩৮/৫৭ থেকে ১০/১৪/৪৯ মধ্যে।
৯ জমাদিয়স সানি
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: সপরিবারে ভ্রমণের সুযোগ। বৃষ: নতুন কাজের সুযোগ। মিথুন: অর্থ সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৫৬৪: জ্যোতির্বিদ গ্যালিলিও গ্যালিলির জন্ম১৮৬৯: মির্জা গালিবের মৃত্যু১৮৯৮: কিউবা উপকূলে ...বিশদ

07:03:20 PM

গোপীবল্লভপুরে নদীতে স্নান করতে নেমে তলিয়ে গেল এক কিশোর 

06:37:00 PM

ভুয়ো কোম্পানি খুলে রাজ্যজুড়ে প্রতারণার জাল, ধৃত ৭
গৃহঋণ থেকে চাকরির টোপ দিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন অংশে প্রচুর মানুষকে ...বিশদ

04:12:00 PM

৬৭ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

04:11:35 PM

পুলওয়ামায় হামলা: নদীয়া, হাওড়ার শহিদ জওয়ানদের বাড়িতে আসছেন দু’জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী 

04:03:51 PM