Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: ইন্ডিয়া গেট
সমৃদ্ধ দত্ত

গরিব ও মধ্যবিত্তদের কাছে সেই আর্থিক শক্তি কোথায়! রবিবার অথবা ছুটির দিন কিংবা ন্যাশনাল হলিডে হলেই কোনও বৃহৎ শপিং মল অথবা মাল্টিপ্লেক্সে যাবে! অনেকক্ষণ মেনুকার্ড দেখার পর শেষ পর্যন্ত বরাবরের মতোই ফ্রায়েড রাইস, চিলি চিকেন অর্ডার করার বিলাসিতাও যাদের থাকে না, তারা যাবে কোথায়? আমজনতার অবকাশ যাপনের জন্য প্রসারিত হাত কারা বাড়িয়ে রেখেছে সর্বদা? দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই অথবা কলকাতা, যে কোনও বৃহৎ শহরে আমজনতার জন্য দু’টি আশ্রয় চিরন্তন। প্রথমটি চিড়িয়াখানা। আর থাকবে বৃহৎ মেমোরিয়াল  ও সংলগ্ন প্রাঙ্গণ। যেমন? যেমন কলকাতায় ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হল এবং ময়দান। চেন্নাইয়ে মেরিনা বিচ। মুম্বইয়ে গেটওয়ে অব ইন্ডিয়া কিংবা আজাদ ময়দান। দিল্লির তেমন ইন্ডিয়া গেট। কেন পুরনো হয় না এই স্থানগুলির মাহাত্ম্য? কারণ একমাত্র এই স্থানগুলিতেই রয়েছে এই ভারতের মহামানবের সাগরতীর। জাত-পাত, হিন্দু-মুসলিম, ধনী-দরিদ্র ইত্যাদি বিভেদরেখা একমাত্র এই স্থানগুলিতে মুছে যায়। 
এহেন এক মরূদ্যানের নাম ইন্ডিয়া গেট। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশ আর্মির হয়ে যে সেনারা প্রাণ দিয়েছিলেন, তাঁদের স্মরণ করেই তৈরি হয়েছিল ইন্ডিয়া গেট। যার পোশাকি নাম ‘অল ইন্ডিয়া ওয়ার মেমোরিয়াল’। কিন্তু ভারতবাসী তাকে জানে একটিই নামে ‘ইন্ডিয়া গেট’। 
শীতকালীন দিল্লির আকুল প্রার্থনা থাকে সপ্তাহের বাকি সব দিন কুয়াশা আর মেঘের আড়ালে ঢেকে থাকুক না হয় শহর, তিন-চার পাঁচ ডিগ্রির কাঁপুনিতেও কষ্ট করে সে না হয় মেনে নেওয়া যাবে। কিন্তু রবিবার যেন কোনওম঩তেই আকাশ ভারাক্রান্ত না হয়। শীতকালে রবিবারের রোদ্দুর সারা বছরের অধীর অপেক্ষা। দিল্লি রৌদ্রময় হলে কী হবে? আমজনতা ইন্ডিয়া গেটে যাবে। যাদের সঙ্গতি কম তারা তো যাবেই। যাদের আর্থিক ক্ষমতা আছে, তারাও যাবে। ইন্ডিয়া গেটে বেলুন আকাশে উড়িয়ে সেটা ধরার জন্য দৌড়বে বাসে চেপে আসা পুরনো দিল্লির সইদ আহমেদের মতোই মার্সিডিজে আসা আশফাক মনসুরি। ইন্ডিয়া গেটে একসঙ্গে ব্যাডমিন্টন খেলবে উত্তমনগরের রাকেশ ও গ্রেটার কৈলাসের পুনম। 
দিল্লিবাসী আর পর্যটকরা মিলেমিশে তুলবে সেলফি। কেউ খেলছে ফুটবল। কেউ অকারণে ছুটছে। কেউ গলা ছেড়ে গান গাইছে। কেউ সবুজ গালিচার মতো ঘাসে দিচ্ছে নিশ্চিন্ত নিদ্রা। ইন্ডিয়া গেট আসলে মিনি ইন্ডিয়া। সমাজের সকল স্তরকে সব ধর্মকে সব জাতকে বুকে টেনে নেয়। এই জায়গাটার নাম লুটিয়েনস দিল্লি। দিল্লির সবথেকে হাই প্রোফাইল একটি স্থান। কারণ এই লুটিয়েনস দিল্লিতেই রয়েছে ভারতের ক্ষমতার করিডর। পার্লামেন্ট হাউস, রাষ্ট্রপতি ভবন, তাবৎ মন্ত্রীর দপ্তর ও আবাসস্থল এবং প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন। সব এখানে। 
ইন্ডিয়া গেট যদি অক্টোপাসের মুখ হয়, তাহলে চতুর্দিকে ছড়িয়ে গিয়েছে তার একটি করে শুঁড়। অর্থাৎ একটি করে রাস্তা দিল্লির বিভিন্ন দিকে ছড়িয়ে পড়েছে। ইন্ডিয়া গেটকে ঘিরে রয়েছে যেন একটি দৈত্যাকার বৃত্তসম রাজপথ। আর সেই বৃত্ত থেকে একটির পর একটি শাখা ছুটে গিয়েছে ভিন্ন প্রান্তে। 
নতুন দিল্লি গড়ে তুলেছিলেন এডুইন লুটিয়েনস। ইন্ডিয়া গেটের স্থাপত্য নকশাও তাঁর মস্তিষ্কপ্রসূত। ১৯১৭ সালে ব্রিটিশ সরকার স্থির করেছিল একটি যুদ্ধ স্মৃতি প্রাঙ্গণ নির্মাণ করা হবে। শুধুই ভারতে নয়। তাবৎ উপনিবেশগুলিতে। ব্রিটিশের জয় হবে। পরাজয় হবে। কিন্তু প্রাণ দিয়েছে, দিচ্ছে এবং দেবে কারা? ওইসব উপনিবেশের অধিবাসী সেনারা। যেমন ইন্ডিয়া গেটে যে ১৩ হাজার ৩১৩ জন সেনার নাম খোদাই করা রয়েছে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শহিদ হিসেবে, তাঁদের মধ্যে ১২ হাজার ২৫৭ জনই ছিলেন ভারতীয়! ভরতপুর থেকে নিয়ে আসা লাল পাথর দিয়ে নির্মিত ১৩৮ ফুট উচ্চতার ইন্ডিয়া গেট নামক শহিদ মিনারের সুউচ্চ স্তম্ভের উপরিভাগে লেখা হয়েছে ‘ইন্ডিয়া’। আর রয়েছে সেইসব শহিদের নাম। এই গেট থেকে যে রাস্তা সোজা গিয়ে মিশেছে রাষ্ট্রপতি ভবনে, তার নাম এতকাল ছিল ‘রাজপথ’। বর্তমানে নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ‘কর্তব্যপথ’। এই সেই পথ যেখানে প্রত্যেক বছর সাধারণতন্ত্র দিবসের প্যারেড এসে সমাপ্ত হয় এবং এখানেই উত্তোলিত হয় জাতীয় পতাকা। গেট ঘিরে রয়েছে প্রায় অদিগন্ত এক সবুজ ময়দান। 
ইন্ডিয়া গেট আমাদের কী স্মরণ করিয়ে দেয়? স্রেফ পরাধীন হওয়ার ব্রিটিশ শাসকগোষ্ঠী কীভাবে যুদ্ধ বাঁধিয়ে একটি অধীনস্থ দেশের জনগণকে সেই যুদ্ধে প্রাণ দেওয়ার জন্যে ঠেলে দিয়েছিল বারংবার। সে প্রথম বিশ্বযুদ্ধই হোক বা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কিংবা ইন্দো-আফগান যুদ্ধ। ব্রিটিশ বাহিনীর হয়ে যুদ্ধ করতে ভারতীয় সেনার মৃত্যু হয়েছে বিশ্বজুড়ে। শহিদের রক্তে ভেসেছে প্যারিস, ইরাক, ইরান, আফগানিস্তান, পূর্ব আফ্রিকা ও উত্তর-পূর্ব ভারত। মণিপুরে এই ভারতীয় সেনাদের কাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে বাধ্য করা হয়? নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর বিরুদ্ধে। আজাদ হিন্দ বাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করছে পরাধীন হিন্দ বাহিনী। দু’পক্ষই ছিল ভারতীয়। কারও সঙ্গে কারও কোনও শত্রুতা নেই। স্রেফ সাম্রাজ্যবাদী শক্তির ক্ষমতা সম্প্রসারিত ও কুক্ষিগত করার দাবাখেলায় বোড়ের মতো প্রাণ দিয়েছে। আজ সেই নেতাজিরই মূর্তি বসেছে সেই ইন্ডিয়া গেটে। ব্রিটিশ আজ অস্তমিত। 
১৯২১ সালের বিকেলে স্থাপিত হয়েছিল শিলান্যাস। ঠিক ১০ বছর পর ১৯৩১ সালে নির্মাণকার্য সমাপ্ত হল। ভাইসরয় লর্ড আরউইন উদ্বোধন করে বলেছিলেন, ভাবীকাল যখন এই শহিদ মিনারের দিকে তাকাবে, তারা উপলব্ধি করবে এই মিনারে যাঁদের নাম খোদিত, তাঁদের  আত্মবলিদানের ইতিহাস। 
আজ আরউইনের সেই ভবিষ্যদ্বাণী কালের নিয়মে হয়তো আর পালিত হয় না। ইন্ডিয়া গেটে শহিদ স্মরণে আসে না কেউ। আসে অবকাশ কাটাতে। আসে নিত্যদিনের জীবনযুদ্ধ থেকে মুক্তি পেতে। আসে প্রাত্যহিক সংগ্রাম আর বাধ্যতার অধীনতা থেকে ক্ষণিক স্বাধীনতার খোঁজে। ইন্ডিয়া গেট উদ্দেশ্যহীন হাঁটার অবকাশ দেয়। ইন্ডিয়া গেট ঘাসে শুয়ে আকাশে চোখ রেখে নিজেকে আবিষ্কারের সুযোগ দেয়। 
দিল্লিবাসী আনন্দের সন্ধানে আসে এখানে। আসে প্রতিবাদ করতে। আসে বিক্ষোভে শামিল হতে। আসে সত্যাগ্রহ করতে। বিক্ষোভে বিপ্লবে সম্ভব অসম্ভবে প্রেম ও প্রেমহীনতার উৎসব পালনের প্রাণকেন্দ্র ইন্ডিয়া গেট। দিল্লির নিত্যদিনের কুম্ভমেলা! 
05th  January, 2025
সিনেমায় নামলেন বিচিত্রবাবু

কত ভঙ্গ বঙ্গদেশ/তবু রঙ্গে ভরা।’ এমন যে দেশ, সেই দেশে যাঁর জন্ম, সেই বিচিত্রবাবুর জীবন নানান রঙ্গে ভরা হবে, এ যে একেবারে সেই বিধির করে দেওয়া অমোঘ বিধানের মতোই সত্য।
বিশদ

হতভম্ব হেমন্ত

মন্তর ফোনটা পেয়ে সারা শরীর শিরশির করে ওঠে মলয়ের। প্রথমে বিস্ময়! তারপর লজ্জা, ভয়, সবকিছু মিলেমিশে একাকার হয়ে যায় সেই শিরশিরানিতে। ফোন ছেড়ে একটু ধাতস্থ হতেই একরাশ অস্বস্তি এসে গ্রাস করে মলয়কে। হেমন্ত কি ওকেই সন্দেহ করছে?
বিশদ

09th  February, 2025
মওলা বকশ  ও লাহোরি   দরওয়াজা

দ্বিতীয় আকবর শাহের একার নয়। মুঘল সম্রাটদের কমবেশি সকলের দুর্বলতা হল হাতি। শাহজাহানের আমল থেকেই আস্তাবলে কমপক্ষে ৬ হাজার হাতি থাকা যেন সর্বদাই স্বাভাবিক।
বিশদ

02nd  February, 2025
সেকালের ডুয়েল

১৭৮০ সালের ১৭ আগস্ট। কলকাতার আকাশে ভোরের আলো ফুটে উঠছে। আলিপুরের এক নির্জন অংশে দু’জন বিদেশি একে অপরের দিকে পিস্তল তাক করে দাঁড়িয়ে।
বিশদ

02nd  February, 2025
ভালোবাসার উপহার

হঠাৎ অসময়ে ইন্দিরাকে দু’কাপ চা নিয়ে ওর ঘরে ঢুকতে দেখে সুচেতন একটু অসন্তুষ্টই হল। সুচেতনের এই একান্ত নিজস্ব ঘরে খুব বেশি লোকজন আসুক সেটা ও পছন্দ করে না। ঘরটা ওর একদম নিজস্ব মনের বিচরণ ক্ষেত্র। ঘরটিতে ওর পছন্দের সব জিনিসপত্র দিয়ে সাজানো।
বিশদ

02nd  February, 2025
কুলের  রেসিপি

মসুর ডাল ১ কাপ, কুল ১০০ গ্ৰাম, হলুদ গুঁড়ো  চা চামচ, নুন, চিনি স্বাদমতো, কাঁচালঙ্কা ২-৩টে, তেল পরিমাণ মতো, ফোড়নের জন্য: শুকনো লঙ্কা ২টো, কালো সর্ষে  চা চামচ, গোটা জিরে  চা চামচ, রাঁধুনি  চা চামচ। 
বিশদ

01st  February, 2025
টুকরো  খবর

চীনে নববর্ষ উপলক্ষ্যে ড্রাগন ডান্স সহ এক ভিন্ন ধরনের উৎসবের আয়োজন করা হয় চাওম্যান রেস্তরাঁয়। চীনে নৃত্য ও খাবার দুই-ই বিশেষ জনপ্রিয়। চাইনিজ ক্যালেন্ডার অনুযায়ী এই বছরটি ইয়ার অব দ্য স্নেক। তা সমৃদ্ধির প্রতীক। চীনে নববর্ষ পালন হবে, অথচ খাওয়াদাওয়া হবে না তাও কি হয়?
বিশদ

01st  February, 2025
কপির কেরামতি

সেদ্ধ বাঁধাকপি ১ বাটি, ছোলা এবং মটর ডাল বাটা ১ বাটি, কাঁচালঙ্কা-আদা বাটা ২ টেবিল চামচ, হলুদ ১ চামচ, লঙ্কার গুঁড়ো ১  চামচ, গরমমশলা গুঁড়ো ১ চা চামচ, ভাজা মশলা ২ টেবিল চামচ (শুকনো গোটা গরমমশলা, শুকনো লঙ্কা, জিরে, ধনে হালকা করে ভেজে গুঁড়ো করে নিতে হবে), ভাজার এবং রান্নার জন্য প্রয়োজন মতো সর্ষের তেল,  নুন ও চিনি স্বাদ মতো, ফোড়নের জন্য: গোটা শুকনো লঙ্কা, জিরে, হিং। (ধোকা মাখার সময় যদি খুব নরম থাকে তাহলে প্রয়োজনে একটু বেসন মেশানো যেতে পারে।)
বিশদ

01st  February, 2025
দুই বাংলার পোলাও

এপার ও ওপার বাংলার তিন ধরনের পোলাওয়ের রেসিপি জানালেন ইছামতী রেস্তরাঁর কর্ণধার মিতাশ্রী চৌধুরী।
বিশদ

01st  February, 2025
ভ্যালি অব ডলস

শটি আধুনিক প্রযুক্তির পীঠস্থান। সেই সঙ্গে রয়েছে শতাব্দী প্রাচীন হস্তশিল্প। ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মিশেল। তাই নানা কারণে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে এশিয়ার এই দ্বীপরাষ্ট্র— জাপান। চারটি প্রধান এবং অসংখ্য ছোট দ্বীপ নিয়ে এই দেশ।
বিশদ

26th  January, 2025
গুপ্ত রাজধানী: সিরি ফোর্ট
সমৃদ্ধ দত্ত

সাবধানে পা ফেলতে হবে। দেখে তো মনে হচ্ছে মাটি। ঘাস। পাথর। অনায়াসে পা রেখে রেখে এগিয়ে চলা যায়। একটি ধ্বংসস্তূপ থেকে অন্য একটি ধ্বংস চিহ্নে যাওয়ার জন্য যে ব্যাসল্ট পাথরের অমসৃণ টুকরোয় সতর্কভাবে পা রাখতে হয়, সে সতর্কতা নিছক পিছলে পড়ে যাওয়ার জন্য? বিশদ

19th  January, 2025
ডক্টর মিশ্র
নন্দিনী নাগ

সল্টলেকে ঝাঁ-চকচকে চেম্বার, একতলা একটা ফ্ল্যাটের পুরোটা নিয়ে। সাদা পাথরের তিন ধাপ সিঁড়ি ডিঙিয়ে কাঠের জাঁকালো সদর দরজা। সেই দরজা পেরিয়ে ভেতরের হলঘরে সোফার মধ্যে শরীর ছেড়ে দেওয়ার পর মিসেস দত্তের মনে ডাক্তারবাবুর প্রতি বেশ সমীহ জন্মাল। বিশদ

12th  January, 2025
অস্তরাগ
সঞ্জয় রায়

অস্তগামী সূর্যের রক্তিম আভা নদীর জলে গলে গলে যাচ্ছে। বসন্ত বাতাসে চরাচর জুড়ে গোধূলির অদ্ভুত বর্ণচ্ছটায় প্রকৃতি যেন মায়াময়। চিত্রপটে স্যিলুট হয়ে বসে আছে দু’টি নরনারী। জীবনের প্রান্তদেশে পৌঁছে দু’টি মন পরস্পর খুঁজে পেয়েছে তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের অদ্ভুত মিল। বিশদ

05th  January, 2025
অতীতের আয়না: সাহেবি বড়দিন ও নিউ ইয়ার
অমিতাভ পুরকায়স্থ

কাজকর্ম শিকেয় তুলে পাঁচ দিন ধরে বাঙালির দুর্গোৎসব পালন যাঁরা বাঁকা চোখে দেখেন, তাঁদের আঠারো শতকের কলকাতা থেকে ঘুরিয়ে আনতে পারলে বেশ হতো। সে সময় শহরের সাহেব-মেমদের বড়দিন উপলক্ষ্যে খানা-পিনা-নাচ-গান ও কেনাকাটার হুল্লোড়ের মরশুম চলত দিন দশেক। বিশদ

05th  January, 2025
একনজরে
বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালে ফের অমানবিক ছবি। শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে হাসপাতালের ভিতর একটি নির্মীয়মাণ বাড়ির একতলায় সিঁড়ির নীচে পড়ে মুমূর্ষু এক রোগী। কথা বলার শক্তি পর্যন্ত ...

দেউচা-পাচামি নিয়ে বিজেপির চক্রান্ত ফাঁস! বহিরাগতদের বীরভূমের ‘মূলবাসী’ সাজিয়ে প্রকল্প ভেস্তে দিতে চলছে গেরুয়া উস্কানি। ছবি ও তথ্য প্রমাণ হাজির করে বিজেপির বিরুদ্ধে সরব হল ...

উচ্ছেদ বন্ধ করতে বর্ধমান শহরে জবরদখলকারীদের পাশে দাঁড়ালেন তৃণমূল কংগ্রেসের এক ‘বাহুবলী’। কয়েক মাস আগে পুরকর্তৃপক্ষ গোলপবাগ সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে জবরদখলকারীদের সরিয়ে দেয়। ...

বাংলাদেশে এক বিএনপি নেতাকে স্ত্রীর সামনে পিটিয়ে খুন করল দুষ্কৃতীরা। মৃত মহম্মদ বাবুল মিয়া ছিলেন বিএনপির কুল্লা ইউনিয়নের প্রাক্তন সহ সভাপতি। শুক্রবার বিকেলে ধামরাই এলাকায় সর্ষে খেতে কাজ করছিলেন বাবুল ও তাঁর স্ত্রী। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

হঠাৎ পাওয়া যোগাযোগের মাধ্যমে কর্ম জটিলতার অবসান ও মানসিক চিন্তামুক্তি। আয় ব্যয়ের ক্ষেত্র ঠিক থাকবে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮২১: ইংরেজ কবি জন কিটসের মৃত্যু
১৮৪০: সাহিত্যিক কালীপ্রসন্ন সিংহর জন্ম
১৮৮৬: বিশিষ্ট রসায়নবিদ চার্লস মার্টিন হল মূল্যবান এ্যালুমিনিয়াম উৎপাদনের সুত্র আবিষ্কার করেন
১৯০৪: ভারতীয় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক সমাজ সংস্কারক ও ইণ্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন অব কাল্টিভেশন অব সাইন্স এর প্রতিষ্ঠাতা মহেন্দ্রলাল সরকারের মৃত্যু 
১৯১৩: জাদুকর প্রতুলচন্দ্র সরকার বা সিনিয়ার পিসি সরকারের জন্ম
১৯৬৫: ইংরেজ কমিক অভিনেতা, লেখক ও চলচ্চিত্র পরিচালক স্ট্যান লরেলের মৃত্যু
১৯৬৯: অভিনেত্রী মধুবালার মৃত্যু
১৯৬৯: অভিনেত্রী ভাগ্যশ্রীর জন্ম
১৯৬৯: অভিনেতা আয়ুব খানের জন্ম
১৯৭৪: ফ্যাশন ডিজা‌ইনার সব্যসাচী মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৭৪: দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার হার্শেল গিবস জন্মগ্রহণ করেন
১৯৮১: ইংরেজ ফুটবলার গ্যারেথ ব্যারি জন্মগ্রহণ করেন।
১৯৮২: অভিনেতা ও মডেল করণ সিং গ্রোভারের জন্ম
১৯৯৮: ক্রিকেটার রমন লাম্বার মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.৮৮ টাকা ৮৭.৬২ টাকা
পাউন্ড ১০৭.৮৬ টাকা ১১১.৬২ টাকা
ইউরো ৮৯.১৯ টাকা ৯২.৫৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৮৬,৫০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৮৬,৯৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৮২,৬৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৭,০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৭,১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ ফাল্গুন, ১৪৩১, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। দশমী ১৯/৩৩ দিবা ১/৫৬। মূলা নক্ষত্র ৩১/৩০ রাত্রি ৬/৪৩। সূর্যোদয় ৬/৬/৫১, সূর্যাস্ত ৫/৩৩/২৫। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৩ গতে ৯/৫৬ মধ্যে। রাত্রি ৭/১৩ গতে ৮/৫৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৫৩ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ১/৪৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/২৩ গতে ৭/১৩ মধ্যে পুনঃ ১২/১৫ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। বারবেলা ১০/২৪ গতে ১/১৬ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২৪ গতে ২/৫৭ মধ্যে। 
১০ ফাল্গুন, ১৪৩১, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। দশমী দিবা ১০/২৯। মূলা নক্ষত্র দিবা ৩/৫৫। সূর্যোদয় ৬/১০, সূর্যাস্ত ৫/৩২। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪০ গতে ৯/৪৮ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/১৭ গতে ৮/৫৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪০ মধ্যে ও ১২/৫৬ গতে ১/৪৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২৮ গতে ৭/১৭ মধ্যে ও ১২/১০ গতে ৩/২৬ মধ্যে। বারবেলা ১০/২৬ গতে ১/১৬ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২৬ গতে ৩/০ মধ্যে। 
২৪ শাবান।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইএসএল লিগ শিল্ড চ্যাম্পিয়ন মোহন বাগান, পরপর দু’বার এই খেতাব জিতল সবুজ-মেরুন শিবির

11:55:09 PM

এক্সিট পোলের হিসেব অনুযায়ী জার্মানির জাতীয় নির্বাচনে জয়ী ফ্রেডরিচ মের্জের নেতৃত্বাধীন রক্ষণশীল জোট

11:13:00 PM

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫: প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ হলেন বিরাট কোহলি

10:21:00 PM

একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১৪ হাজার রান পূর্ণ করলেন কোহলি

10:14:41 PM

মুর্শিদাবাদের বেলডাঙায় পথ দুর্ঘটনায় গুরুতর জখম হলেন এক মহিলা ও শিশু

10:01:00 PM

দুর্গাপুরের ১৯ নম্বর জাতীয় সড়কে বাইকের ধাক্কায় এক সাইকেল আরোহীর মৃত্যু

10:01:00 PM