হঠাৎ পাওয়া যোগাযোগের মাধ্যমে কর্ম জটিলতার অবসান ও মানসিক চিন্তামুক্তি। আয় ব্যয়ের ক্ষেত্র ঠিক থাকবে ... বিশদ
এদিন হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে একটি সাদা গাড়িতে চেপে চলে যান চণ্ডীতলা থানার আইসি জয়ন্ত পাল। গাড়িতে তাঁর পরিবারের কেউই ছিলেন না। এমনকী সংবাদমাধ্যমের সামনেও মুখ খুলতে চাননি জয়ন্ত। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, বেআইনি অস্ত্র রাখা, মারধর, ভীতি প্রদর্শন সহ একাধিক অভিযোগ ইতিমধ্যেই তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছে। তবে দোষ প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত এখনই গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না তাঁকে। অকুস্থল থেকে পাওয়া গুলির খোল, উদ্ধার হওয়া দেশি পিস্তল ব্যালিস্টিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হচ্ছে। পুলিস সূত্রে খবর, বারবার জিজ্ঞাসাবাদের মুখে তদন্তকারীদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন জয়ন্ত। নিজেই নিজেকে গুলি করার কথা প্রথমে বললেও পরে বয়ান বদলেছেন তিনি। অজ্ঞাতপরিচয় কেউ তাঁর উপর হামলা চালিয়েছে বলে যুক্তি খাঁড়া করার চেষ্টা করেছেন। ঘটনার রাতে গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর সরকারি হাসপাতালে ভর্তি হতে চাননি জয়ন্ত। বেসরকারি কোনও হাসপাতালে গিয়ে নিজেদের মধ্যে ব্যাপার বলে মিটমাট করে ফেলতে চেয়েছিলেন তিনি। হাওড়া সিটি পুলিসের এক কর্তা বলেন, ‘বারবার বয়ান বদলালেও এটা স্পষ্ট যে, তিনি কোনও জিনিস লুকোনোর চেষ্টা করছেন। তদন্তের স্বার্থে সব দিক খোলা রাখা হচ্ছে। তার বিশেষ বন্ধুদের গতিবিধির উপরেও নজর রাখা হচ্ছে।’ ইতিমধ্যেই হাওড়া সিটি পুলিসের তরফে তদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট মেসেজ আকারে হুগলি পুলিসের কাছে পাঠানো হয়েছে। নিজস্ব চিত্র