হঠাৎ পাওয়া যোগাযোগের মাধ্যমে কর্ম জটিলতার অবসান ও মানসিক চিন্তামুক্তি। আয় ব্যয়ের ক্ষেত্র ঠিক থাকবে ... বিশদ
স্থানীয়দের অভিযোগ, ওই পুকুর বেশ বড় এবং অনেক বছরের পুরনো। ভরাট করার জন্য ওই পুকুরের জল শুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। এরপর শনিবার সকাল থেকেই প্রকাশ্যে ট্রাক্টরে করে দেদার মাটি ফেলা হচ্ছিল। গাজোলের এক ব্যক্তির নেতৃত্বে সেটি ভরাট চলছিল বলে অভিযোগ। স্থানীয় মানুষ বিষয়টিকে ভালোভাবে নেননি। অভিযোগ পেয়ে স্থানীয় প্রশাসন কাজ বন্ধ করে দেয়। গাজোলের ভূমি এবং ভূমি সংস্কার দপ্তরের আধিকারিক বিশ্বজিৎ রায় বলেন, আমরা গিয়ে কাউকে পাইনি। সঙ্গে পুলিস ছিল। মাটি ভরাটের কাজ বন্ধ করা হয়েছে। আমরা মালিককে নোটিস দেব।
মাঝরা গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরোধী দলনেতা তথা গ্রামের সদস্য শ্যামল মুর্মু বলেন, এদিন আমি দেখেছিলাম মাটি ভরছে। জিজ্ঞেস করলে বলে অনুমতি নিয়ে কাজ হচ্ছে। পরে জানতে পারলাম থানা এবং খোদ ভূমি দপ্তর থেকে আধিকারিক এসেছিলেন। এখানে পুকুর ছিল। পাশে জনবসতি রয়েছে। এখন ভরাট হলে সমস্যা হবেই।
নিখিল সেন বলেন, আমার দাদা পুকুর বেচে দিয়েছে একজনের কাছে। তবে রেজিস্ট্রি করে দেওয়া হয়নি। গাজোলের একজন মাটি ভরছিল। পুলিস কাজ বন্ধ করে দিয়েছে।
গাজোল থানার পুলিস জানিয়েছে, খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নিজস্ব চিত্র