Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

চিন্তাপূর্ণী দেবী, পর্ব-১১

গাড়োয়াল হিমালয় ও সংলগ্ন হিমাচল প্রদেশে চিন্তাপূর্ণী দেবীর মান্যতা খুব। কেননা ইনিও নয় দেবীর এক অন্যতমা মহাদেবী। জ্বালামুখী ও কাংড়ার খুব কাছেই চিন্তাপূর্ণী দেবীর স্থান। নগরকোট কাংড়া থেকে চিন্তাপূর্ণীর দূরত্ব ৫০ কিমির মতো। জ্বালামুখী থেকে দূরত্ব ৩৪ কিমি। একান্ন মহাপীঠের অন্তর্গত এই পুণ্যক্ষেত্রে সতীর দক্ষিণ-চরণের কিছু অংশ পতিত হয়েছিল। কথিত আছে— সতী এখানেই ছিন্নমস্তা হয়ে তাঁর দশমহাবিদ্যা রূপ মহাদেবকে দেখিয়েছিলেন। তাই এই ক্ষেত্রের মান্যতা এখানে সর্বাধিক।
আমি বেশ কয়েকবার নানা তীর্থ পরিভ্রমণকালে জ্বালামুখী ও কাংড়াতে এলেও চিন্তাপূর্ণীতে কিন্তু একবারই গিয়েছি।
জ্বালামুখী বাসস্ট্যান্ড থেকে চিন্তাপূর্ণীর ঘন ঘন বাস ছাড়ে। পথের দূরত্ব আগেই বলেছি। ঘন জঙ্গলের মধ্য দিয়েই পথ। বাণগঙ্গার সেতু পার হয়ে একের পর এক ঘাট অতিক্রম করে ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই পৌঁছনো যায় চিন্তাপূর্ণীতে। উচ্চতা ৩ হাজার ৯০০ ফুট।
বাসস্ট্যান্ডের পিছন দিক দিয়েই মন্দির মার্গ। পথ শেষ হয়েছে পর্বতের উচ্চশিখরে। প্রায় এক কিমির মতো হেঁটে উঠতে হবে পাহাড়চূড়ায়। জনবহুল পথ। পথের দু’পাশে অজস্র হোটেল, লজ ও উন্নতমানের ধর্মশালা। ভক্ত তীর্থযাত্রীরা মনস্কামনায় অথবা মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হওয়ার আনন্দে দলে দলে পুজো দিতে যান। কেউ পূজার ডালি নিয়ে, কেউ বাজনাবাদ্যি বাজিয়ে নৃত্যগীত সহকারে যান দেবীর মন্দিরে। জ্বালামুখীর চেয়েও অনেক বেশি ভক্তের সমাগম হয় এখানে।
চিন্তাপূর্ণী হল উনা জেলার অন্তর্গত। প্রতি বাসন্তী ও শারদ নবরাত্রে এত যাত্রীর সমাগম হয় এখানে যে, তখন দর্শন করাও দীর্ঘ সময়ের ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। তাছাড়া শ্রাবণ মাসের শুক্লপক্ষেও বিরাট এক মেলা বসে।
কোনওরকম মানতের ব্যাপার না থাকলে চিন্তাপূর্ণী দর্শন জ্বালামুখী থেকেই সেরে নেওয়া উচিত। পাহাড়ের মাথায় অনেকখানি প্রশস্ত ও ঘেরা জায়গার মধ্যে একটি সুপ্রাচীন কল্পবৃক্ষকে কেন্দ্র করে এখানকার মন্দিরের অবস্থান। দেবী এখানে ছিন্নমস্তা। এখানেই মহাদেবকে তাঁর মহাশক্তির প্রদর্শন করিয়ে ছিলেন। ছিন্নমস্তা হয়ে তিনি চিন্তাপূর্ণী দেবী, বৈষ্ণোদেবীর মতোই পিণ্ডিরূপা।
সুরম্য ছোট্ট এই দেবীর মন্দির ঘিরে বহু যাত্রীর ঢল। তাই অসময়েও লাইনে দাঁড়িয়ে পুজো দিতে হয়। পিণ্ডিরূপা দেবীকে দর্শন করে অন্যদের মতো আমি ধন্য হলাম। ভক্তদের দানে দেবীর মস্তকে সোনা-রূপার বেশ কয়েকটি ছোট-বড় ছাতা। শুধু তাই নয়, মন্দিরগাত্র থেকে চূড়াটি পর্যন্ত সবই স্বর্ণময়। আসলে এই দেবী সবার মনস্কামনা পূর্ণ করেন বলেই ভক্তদের দানে এত বৈভব।
ধৌলাধারের ঘন তুষারাবৃত পর্বতমালার একদিকে এই দেবীপীঠ, অন্যদিকে অনবদ্য পরিবেশে প্রসাদ গ্রহণ ও বিতরণের পালা দেখে নিজেকে যেন আর ঠিক রাখা যায় না। এরই মধ্যস্থলে যে কল্পবৃক্ষ তাকে ঘিরেই শত শত যাত্রীর উন্মাদনা। সুপ্রাচীন সেই গাছটি এখন আর নেই। তার গুঁড়িটি অবশিষ্ট মাত্র। তারই গা থেকে যে সব ডালপালা। তাতেই কামনা পূরণের আশায় চুনোরি বাঁধার সে কী ধুম।
এই দেবী এখানে কীভাবে প্রকট হলেন সে নিয়ে একটি প্রচলকথা আছে—
বহুকাল আগে মাইদাস নামে দেবী চণ্ডিকার এক পরম ভক্ত এই স্থানটি আবিষ্কার করেন। মাইদাস তাঁর ব্যবসায়ী পিতার কাজে মন দিতেন না বলে একবার তিনি গৃহ হতে বিতাড়িত হন। মাইদাস তখন শাসনমুক্ত হয়ে পরম নিশ্চিন্তে এই পার্বত্য প্রদেশের গভীর বনাঞ্চলে গিয়ে অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে দেবীর আরাধনা করতে থাকেন। মাইদাস যেখানে বনমধ্যে বটবৃক্ষমূলে আশ্রয় নিয়েছিলেন সেই জায়গার নাম ছপরোহ। বিশ্রামকালে এখানেই তিনি ঘুমের মধ্যে স্বপ্ন দেখলেন এক দিব্যজ্যোতিসম্পন্না কন্যা তাঁকে বলছেন, ‘ভক্ত মাইদাস! তুমি এখানে থেকেই আমার সাধনা করো, এতেই তোমার ভালো হবে।’
স্বপ্নভঙ্গে কাউকেই তিনি দেখতে না পেয়ে বারে বারে দেবীর ধ্যান ও আরাধনা করতে লাগলেন।
দেবী তখন চতুর্ভুজা সিংহবাহিনী মূর্তিতে দর্শন দিলেন মাইদাসকে। বললেন, ‘পুরাকালে আমি এই স্থানেই দেবাদিদেবকে আমার ছিন্নমস্তা রূপ দেখিয়েছিলাম। এই বটবৃক্ষতলেই আমার স্থিতি। আমি ছিন্নমস্তা হলেও সকলের চিন্তা দূর করার জন্য চিন্তাপূর্ণী নামেই এখানে প্রসিদ্ধ হব।’ তারপর আরও বললেন, ‘এই স্থান থেকে একটু নীচে একটি বড় পাথর দেখতে পাবে। সেই পাথর সরালেই সুপেয় জল পাবে। ওই জলেই আমার পূজা ও তোমার তৃষ্ণা দূর হবে।’
মাইদাস সেই নির্দেশ মতোই দেবীর পীঠকে জাগ্রত করতে লাগলেন।
পরবর্তীকালে দেবীর মহিমায় এই স্থান এক মহান তীর্থে পরিণত হল। গড়ে উঠল মন্দির। অগণিত ভক্ত সমাগমে পাহাড় ও বনতল এখন জমজমাট। দেবীর নির্দেশে মাইদাস যে বড় পাথরটিকে উৎখাত করে জলের প্রবাহ ঘটিয়ে ছিলেন সেটি পরবর্তীকালে চিন্তাপূর্ণীর মন্দিরে নিয়ে এসে রাখা হয়েছে। এই পাথরটিরও এখন নিয়মিত পূজা হয়। এখান থেকে বেশ কয়েকটি সিঁড়ি অতিক্রম করে একটু নীচে নেমে সেই জলাশয়ের অমৃতবারিও স্পর্শ করেন তীর্থযাত্রীরা। এই জলেই দেবীর অভিষেক হয়। জলাশয়ের স্থানটি এখন অনেক প্রশস্ত। ধনী শেঠরা দেবীর স্বপ্নাদেশে, কেউ কেউ মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হওয়ার আনন্দে এটিকে বড় তালাও বা কুণ্ডের চেহারা দিয়ে চারদিক সুন্দরভাবে বাঁধিয়ে দিয়েছেন। কাংড়া বা জ্বালামুখী তীর্থপথে চিন্তাপূর্ণী তাই এক অনবদ্য দেবীস্থান।
(ক্রমশ)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল 
12th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়  

নয়নাদেবী, পর্ব-১২

শিবালিক পর্বতমালার উত্তমশৃঙ্গে রমণীয় পরিবেশে নয়নাদেবীর অধিষ্ঠান। নয়নাদেবীতে সতীর দুটি নয়নই পতিত হয়েছিল। কিন্তু কোথায় সেই স্থান? সচরাচর কোনও যাত্রীরও যাতায়াত নেই সেখানে।  
বিশদ

19th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

১২
অভাব অনটন তাঁর পরিবারের নিত্য সঙ্গী তবু পিতা কালাচাঁদ মিত্র আদর করে পুত্রের নাম রাখলেন গন্ধর্বনারায়ণ।১৮৩০ সালে নদীয়া জেলার চৌবেড়িয়া গ্রামে জন্ম হল বাংলার এই অন্যতম কৃতী সন্তানের।  
বিশদ

19th  May, 2019
ব্যাডমিন্টন
মণিদীপ রায় 

সাড়ে আটটার লোকালটা যদি টাইমে আসে তাহলে নির্ঘাত মিস। কোনদিনই অবশ্য আসে না, এটুকুই যা ভরসা। প্লেটে একখানা আস্ত পরোটা, হাতে মেরেকেটে আর পাঁচটা মিনিট। অপর্ণা চায়ের কাপটা আমার দিকে এগিয়ে দিয়ে বলল, ‘এতো দামি গাড়িটা কিনলে বসিয়ে রাখার জন্যে?’ অপর্ণা বেছে বেছে ঠিক এই সময়টাই বের করে তার দাবি দাওয়া পেশ করার জন্য। 
বিশদ

19th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১১

‘নিশীথ রাক্ষসীর কাহিনী’— সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অসমাপ্ত এক কাহিনী। এই লেখাটি তিনি শেষ করে যেতে পারেননি। লেখাটি শুরু করে বেশ কিছুটা এগবার পরই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন।  
বিশদ

12th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

১০
ফেরার পথে আর হেঁটে নয়, গাড়িতে করেই বাড়ি ফিরে এলেন দুই বন্ধু। তারপর নিস্তেজ নার্ভকে সতেজ করার জন্য দু কাপ গরম পানীয় নিয়ে তাঁরা মুখোমুখি বসলেন। তখনও তাঁদের ঘোর পুরোপুরি কাটেনি।  
বিশদ

05th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

জ্বালামুখী, পর্ব-১০

হিঙ্গুলায়া মহাস্থানং জ্বালা মুখ্যাস্তথৈব চ। একান্ন সতীপীঠের অন্তর্গত এই জ্বালামুখীতে আমি প্রথম গিয়েছিলাম তেইশ বছর বয়সে। তারপর তো বিভিন্ন সময়ে কয়েকবার।
এ যাত্রায় কাংড়া দুর্গ দেখার পর এখানে রাত্রিবাস না করে বাসস্ট্যান্ডে এসে পঁচিশ কিমি দূরে জ্বালামুখীতে পৌঁছলাম।
বিশদ

05th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়


পরবর্তী ডাকেই শিশিরকুমার তাঁর প্রাণাধিক প্রিয় পুত্র পয়সকান্তির ছবি বন্ধুকে পাঠিয়ে দিলেন। সেই ছবির সঙ্গে তিনি একটা চিঠিও পাঠালেন। তিনি তাঁর বন্ধুকে লিখেছিলেন, আপনার কথামতো আমি ছবিটা পাঠালাম। 
বিশদ

28th  April, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

নগরকোট কাংড়া, পর্ব-৯
চামুণ্ডা নন্দীকেশ্বর থেকে এবারের দর্শন নগরকোট কাংড়ায়। পথের দূরত্ব মাত্র পঁচিশ কিমি। এ পথে আমি বেশ কয়েকবার এসেছি। প্রথম এসেছি ১৯৬৪ সালে। আমার রাত্রিবাসের স্থল আরও পঁচিশ কিমি দূরে জ্বালামুখীতে। 
বিশদ

28th  April, 2019
 ডেডলাইন
সম্রাজ্ঞী বন্দ্যোপাধ্যায়

একটা অজানা-অচেনা স্টেশনে নেমে পড়ে এইভাবে একটা চায়ের দোকানে ঢুকে পড়া কতটা ঠিক হল কে জানে। ঐত্রেয়ী অন্তত সেই কথাই ভাবছে। এইখানে চিনি ছাড়া লাল চা পাওয়ার জাস্ট কোনও চান্স নেই। সুতরাং একটা দুধ চা-ই বলেছে। দোকানি দিদি আঁচল দিয়ে ঘাম মুছতে মুছতে জিজ্ঞেস করে গেছেন আর কিছু সে খাবে কিনা।
বিশদ

21st  April, 2019
পূণ্য ভূমির পূণ্য ধূলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

জম্মুতে দু’ একটা দিন বিশ্রাম নেওয়ার পর হাতে যদি সময় থাকে তাহলে কলকাতায় না ফিরে আরও এক দেবীতীর্থে অনায়াসেই যাওয়া যেতে পারে। সেই তীর্থভূমি হল চামুণ্ডা ক্ষেত্র। ইনিও হিমালয়ের নয় দেবীর এক অন্যতমা দেবী।
বিশদ

21st  April, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

মৃত ভাইয়ের আত্মার সঙ্গে কথা বলে শিশিরকুমারের বিক্ষুব্ধ মন কিছুটা হলেও শান্ত হয়েছিল এবং এইসময় থেকেই তিনি আরও প্রবল ভাবে মেতে উঠলেন প্রেতচর্চা ও ঈশ্বরের উপাসনায়। আর তখনকার পরিবেশ এবং পরিস্থিতি ছিল প্রেতচর্চার পক্ষে খুবই অনুকূল।
বিশদ

21st  April, 2019
ভাসানের পরে
মৃত্তিকা মাইতি

অশ্রু বসে আছে দুর্গা ঠাকুরের পায়ের কাছে। ফুল-মালাগুলো গুছিয়ে কাঁড়ি করা। পুজো শেষ। আজ ভাসান। একটু পরেই বরণ শুরু হবে। পাড়ার বউরা বরণডালা হাতে অপেক্ষা করছে রুম্পাদের উঠোনে। এটা তাদেরই বাড়ির পুজো। রুম্পার মা আর কাকির বরণ সারা হলে তবেই বাকিরা করতে পারবে।
বিশদ

14th  April, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

এবারে যাওয়া যাক মাতা বৈষ্ণোদেবীর দরবারে। ইনি হলেন হিমালয়ের প্রসিদ্ধ নয় দেবীর অন্যতমা। হাওড়া শিয়ালদহ বা কলকাতা স্টেশন থেকে জম্মু যাওয়ার ট্রেনের অভাব নেই। জম্মু তাওয়াই এক্সপ্রেস বা হিমগিরি এক্সপ্রেস অনেকেরই খুব পছন্দের ট্রেন। বিশদ

14th  April, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 মহাত্মা শিশিরকুমার ঘোষ। ১৮৪০ সালে যশোর জেলার মাগুরা (অমৃতবাজার) গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। কলকাতা কলুটোলা ব্রাঞ্চ স্কুল (বর্তমান হেয়ার স্কুল) থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কিছুকাল প্রেসিডেন্সি কলেজেও পড়াশুনা করেন। এরপর তিনি আবার ফিরে যান নিজের গ্রাম পুলুয়ামাগুরায়।
বিশদ

14th  April, 2019
একনজরে
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: এ রাজ্যে ছোট ও মাঝারি শিল্পের বহর বাড়াতে উদ্যোগী হয়েছে রাজ্য সরকার। আমেরিকার সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের শিল্প ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক বাড়াতে যাতে ছোট শিল্পকে আরও বেশি করে ব্যবহার করা যায়, সেই চেষ্টা করবে ওয়াশিংটন ডিসি’র ইন্ডিয়ান আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ...

 কাজল মণ্ডল  ইসলামপুর, সংবাদদাতা: ইসলামপুর বিধানসভা উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ শেষ হতেই জয় নিশ্চিত বলে দাবি করলেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী আবদুল করিম চৌধুরী। ভোটগ্রহণ হয়েছে ...

ঢাকা: বাংলাদেশ থেকে প্রায় ছয় মাস আগে ইউরোপ যাত্রা করেন সিলেটের বিলাল। তিনজনের সঙ্গে নানা দেশ ঘুরে লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি যাওয়ার পর আরও ৮০ বাংলাদেশির ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসকে চরম বার্তা দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। সোমবার দলীয় কার্যালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলনে দিলীপের হুঁশিয়ারি, ২৩ মে ভোটের ফল বেরনোর পর শাসকদলের দুষ্কৃতীরা হিংসা ছড়ালে তার ভয়ঙ্কর পরিণামের জন্য তৈরি ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৩৫: কবি বিহারীলাল চক্রবর্তীর জন্ম
১৯২১: নোবেলজয়ী সোভিয়েত বিজ্ঞানী আন্দ্রে শাখারভের জন্ম
১৯৯১: ভারতের ষষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৬৫ টাকা ৭০.৩৪ টাকা
পাউন্ড ৮৬.৮৮ টাকা ৯০.১১ টাকা
ইউরো ৭৬.০৬ টাকা ৭৮.৯৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩২,০৬৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩০,৪২০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩০,৮৭৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৬,১৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৬,২৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ২১ মে ২০১৯, মঙ্গলবার, তৃতীয়া ৫১/৪৭ রাত্রি ১/৪১। মূলা ৫৬/২৩ রাত্রি ৩/৩১। সূ উ ৪/৫৮/১২, অ ৬/৮/০, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৭ মধ্যে পুনঃ ৯/২২ গতে ১১/৫৯ মধ্যে পুনঃ ৩/২৯ গতে ৪/২২ মধ্যে। রাত্রি ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৫ গতে ২/৫ মধ্যে, বারবেলা ৬/৩৭ গতে ৮/১৬ মধ্যে পুনঃ ১/১২ গতে ২/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/৩০ গতে ৮/৫০ মধ্যে।
৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ২১ মে ২০১৯, মঙ্গলবার, তৃতীয়া ৫২/৪৪/৩৭ রাত্রি ২/৩/৪০। মূলানক্ষত্র ৫৮/১১/৫৫ শেষরাত্রি ৪/১৪/৩৫, সূ উ ৪/৫৭/৪৯, অ ৬/১০/৫, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৬ মধ্যে ও ৯/২২ গতে ১২/২ মধ্যে ও ৩/৩৬ গতে ৪/৩০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৫৮ মধ্যে ও ১১/৫৮ গতে ২/৪ মধ্যে, বারবেলা ৬/৩৬/৫১ গতে ৮/১৫/৫৩ মধ্যে, কালবেলা ১/১২/৫৯ গতে ২/৫২/১ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/৩১/৩ গতে ৮/৫২/১ মধ্যে।
১৫ রমজান
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল

মেষ: গোপন প্রেম থাকলে তা প্রকাশিত হবে। বৃষ: যদি ব্যবসা করার ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮৩৫: কবি বিহারীলাল চক্রবর্তীর জন্ম১৯২১: নোবেলজয়ী সোভিয়েত বিজ্ঞানী আন্দ্রে শাখারভের ...বিশদ

07:03:20 PM

মাধ্যমিকের প্রথম সৌগতকে সাহায্যের আশ্বাস পার্থর
আজ মাধ্যমিকের ফল ঘোষণার পর প্রথম স্থানাধিকারী সৌগত দাসকে ফোন ...বিশদ

04:54:19 PM

১২৮১০ হাওড়া-মুম্বই (সিএসএমটি) মেল আজ রাত ৮টার বদলে রাত ৯:১৫ মিনিটে হাওড়া স্টেশন থেকে ছাড়বে 

03:53:16 PM

মাধ্যমিকে অকৃতকার্য হওয়ায় পূঃ বর্ধমানের গোপালপুরে আত্মঘাতী ছাত্রী  

03:34:10 PM

খড়্গপুরের আইটিআইয়ের কাছে যুবককে গুলি করে খুন

03:31:00 PM