Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

পাহাড়  ঘেরা  ভুটানে

ঘন সবুজ পাহাড়গুলোর রং ক্রমশ ফিকে হতে হতে একসময় শ্বেতশুভ্র বরফচূড়ায় পরিণত হয়েছে। ভুটানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ভরিয়ে তোলে মুগ্ধতায়। ঘুরে এসে লিখলেন সমীর  কুমার  ঘোষ।

দিগন্তবিস্তৃত পাহাড়ে ঘেরা  অপরূপ দেশটি দেখব বলে শিয়ালদা স্টেশন থেকে রাতের কাঞ্চনকন্যা এক্সপ্রেস  ধরে শুরু হয় আমাদের যাত্রা। পরদিন দুপুর নাগাদ পৌঁছে যাই হাসিমারা। সেখান থেকে  ট্রেকারে মাত্র আধ ঘণ্টায়  ভারতের সীমান্ত শহর জয়গাঁ। এখান থেকে হাঁটা পথেই পড়ে ‘গেটওয়ে অব ভুটান’, ফুন্টশোলিং। পাহাড়ের পাদদেশে ছিমছাম ঝাঁ চকচকে এক মনোরম  শহর। প্রবেশমুখেই রয়েছে একটি সুদৃশ্য  কারুকার্যমণ্ডিত তোরণ। তোরণ পেরিয়ে একটু এগলেই ডান হাতে ইমিগ্রেশন অফিস। ওখানে ভোটার কার্ডের প্রতিলিপি ও দু’টি ছবি জমা দিয়ে সংগ্রহ করে নিলাম থিম্পু ও পারো ভ্রমণের অনুমতি। 
পরদিন  সকালে  গাড়ি ভাড়া করে বেড়িয়ে পড়ি ১৭২ কিমি দূরে অবস্থিত ‘পারো’-র পথে। শহর ছাড়িয়ে গাড়ি ক্রমশ উঠতে থাকে উপরের দিকে। পাঁচ কিলোমিটার যাওয়ার পরই জিপ এসে দাঁড়ায় ‘খারবন্দী’ পাহাড়ে।  ইমিগ্রেশন অফিস থেকে নেওয়া অনুমতিপত্র  নিকটবর্তী  চেকপোস্টে  দেখিয়ে  আবারও রওনা  দিই  পারোর দিকে।  পথের  দু’ধারের  অনুপম  সৌন্দর্য  ততক্ষণে  আমাদের মুগ্ধ করে ফেলেছে। চারপাশে ছেয়ে  থাকা  ঘন  শাল, সেগুন, মেহগনি  ও জারুল  গাছ পাতা নেড়ে অভ্যর্থনা  জানাচ্ছে। সর্পিল পাহাড়ি পথ বেয়ে ক্রমাগত এগচ্ছি আমরা।  কখনও  পথ ঢেকে  যাচ্ছে  সাদা কুয়াশার আস্তরণে, আবার  খানিক বাদেই ঝকঝকে নীল আকাশ সঙ্গী হচ্ছে পথের। প্রায় পাঁচ ঘণ্টা চলার পর পৌঁছে যাই থিম্পু চু ও পারো চু-এর মিলনস্থানে। তিব্বতি  ভাষায় ‘চু’ শব্দটির  অর্থ নদী। নদীর দুটোর মিলনস্থলের  পাশেই সুন্দর একটি  কনফ্লুয়েন্স  ব্রিজ। এখান থেকে মাত্র  ২৪ কিলোমিটার দূরে  অবস্থিত  ছবির মতো সাজানো  পারো  উপত্যকা। চলার  পথে  বহুক্ষণ আমাদের সঙ্গী হয় পারো চু। যখন হোটেলে  ঢুকি  সূর্যদেব তখন পশ্চিমে  হেলেছেন। পরদিন বেশ সকালেই বেরিয়ে পড়ি পারো উপত্যকা ভ্রমণে। প্রথমেই  যাই পারো মিউজিয়াম দর্শনে। পাহাড়ের  উপর ছোট্ট মিউজিয়াম। বেশ কিছু  প্রাচীন  অস্ত্র, বাসন, পুঁথি ও ছবি দিয়ে সাজানো রয়েছে। এরপর শহরের  মধ্যমণি  ‘রিমপুং জং’ দর্শন। জং অর্থাৎ দুর্গ। সম্পূর্ণ আচ্ছাদিত  কাঠের সেতু পেরিয়ে বেশ  কিছুটা  ঢালু  পাহাড়ি  রাস্তা বেয়ে পৌঁছতে  হয় । উঁচু  পাহাড়ের উপর অনেকটা জায়গা নিয়ে  পাঁচতলা জং। ভিতরে রয়েছে তথাগত বুদ্ধ, গুরু পদ্মসম্ভব ও নওয়াং নামগিয়েলের  মূর্তি। এছাড়াও  রয়েছে  বৌদ্ধধর্মের  নানান  গ্রন্থ  ও পুঁথি। দেশশাসন, শত্রু  হানা প্রতিরোধ, শিক্ষা, ধর্ম চর্চা, সবকিছুরই কেন্দ্রবিন্দু  এই  জং। পরবর্তী গন্তব্য বিখ্যাত টাইগার’স নেস্ট। ড্রাইভার  জানান,  এটি উঁচু পাহাড়ের মাথায় অবস্থিত বৌদ্ধ মঠ। পাহাড়ি  পথ  বেয়ে  যেতে  যেতে  চোখে পড়ে  কৃষিকেন্দ্রিক  ভুটানের  এ  এক অনন্য  রূপ।   টাইগার’স নেস্টে ট্রেক করে ওঠার সৌভাগ্য আমাদের হয়নি। তবে মঠের পাদদেশে দাঁড়িয়ে পর্যটকদের মন্তব্য শুনে বুঝলাম পথের সৌন্দর্য অপার্থিব। পরদিন খুব সকালেই বেরিয়ে পড়ি চেলে-লা ও  হা উপত্যকার পথে। যেতে যেতে দেখি  পথের দু’ধারে ঘন সবুজ বনানী আর নানা রঙের রডোডেনড্রন ছড়িয়ে। যত উপরে উঠি, ঠান্ডা  ততই যেন জাঁকিয়ে ধরতে থাকে। দূরে তাকালে চোখে পড়ে দুধ সাদা বরফ শৃঙ্গ। এক ঘণ্টা চলার পর পৌঁছই চেলে-লা। প্রচণ্ড হাওয়া এখানে। চতুর্দিকে  বুদ্ধের  বাণী লিপিবদ্ধ। লা বা পাস-এর  মাথায়  উঠে তাকালে এক স্বর্গীয় অনুভূতিতে  ভরে ওঠে মন। হা উপত্যকা হল মিলিটারি বেস। এখানকার বৌদ্ধ মঠটিও সুন্দর, শান্ত। 
পরের দিন রওনা হই পুনাখার পথে। বেশ কিছুটা  পথ চলার পর চির ও পাইন গাছের মধ্য দিয়ে খানিকটা চড়াই পথ  পেরিয়ে  পৌঁছে  যাই  দোচু লা। এখানে  মাটি থেকে খানিকটা উঁচুতে এক সুসজ্জিত প্রশস্ত প্রাঙ্গণে রাজ নির্দেশে নির্মিত হয়েছে একটি বড় মন্দির ও তাকে ঘিরে ১০৩টি ছোট মন্দির। মন্দির  চত্বরে  দাঁড়িয়ে দূরে তাকালে চোখে পড়ে একের পর এক  মাথা তুলে দাঁড়িয়ে থাকা দুধ-সাদা শৃঙ্গ। শেষ বিকেলের রং লেগে ঝলমলে সব। তারপর থিম্পু পেরিয়ে পুনাখা। শান্ত এই শহরটি আমাদের মন জয় করে নিমেষেই। পুনাখার পাহাড়ি সৌন্দর্য আর চঞ্চল নদীর পাড়ে বসে বসেই বিকেল গড়িয়ে সন্ধে নেমে আসে। আমরা হোটেল অভিমুখে যাত্রা করি। 
ছোট্ট শহর থিম্পু  দৈর্ঘে ্য মাত্র  ছ’কিমি ও প্রস্থে  দু’কিমি। চঞ্চল ওয়াঙ-চুর দু’পাশে  পাহাড়ের  কোলে  ধাপে ধাপে গড়ে উঠেছে  শহরটি। থিম্পুর  একমাত্র  স্টেডিয়ামটিও  গড়ে উঠেছে   এই  নদীর  তীরেই। থিম্পুর  বিখ্যাত  ‘ঘড়ি ঘরের’  পাশ দিয়ে বেশ কিছুটা  এগিয়ে  গেলেই  বাঁ হাতে পড়ে  ভুটানের  প্রাক্তন  রাজা  জিগমে দোরজি  ওয়াঙ চু’র  স্মরণে  তৈরি  বিখ্যাত  স্তূপধর্মী  গুম্ফা  বা চোর্তেন। এখানে পথেঘাটে  চোর্তেনের  ছড়াছড়ি। সাধারণত  বরণীয়  ব্যক্তিদের  স্মরণীয়  করে  রাখার  জন্য  নির্মাণ করা হয়  চোর্তেন। 
তারপর যাই চিড়িয়াখানা দেখতে।  নির্জন  এলাকায়  অনেকটা  উঁচুতে সযত্নে গড়ে  তোলা  হয়েছে  চিড়িয়াখানাটি। নাম টাকিন জু। হরিণ,  সম্বর  জাতীয় বেশ  কয়েকটি  বন্য প্রাণীকে  রাখা হয়েছে  এখানে। এরপর বুদ্ধ পয়েন্ট।  থিম্পুর  মূল আকর্ষণও  হয়ে  উঠেছে  এটি। দূর  থেকেই চোখে পড়ে উঁচু  পাহাড়ের  মাথায়  নির্মিত  ধ্যানাসনে  বসা  সোনালি  রঙের বিশাল আকৃতির  বুদ্ধমূর্তিটি। আঁকাবাঁকা  পাহাড়ি  পথে  উঠতে  উঠতে  পৌঁছে  যাই  মন্দিরটির  পাদদেশে। ঝাঁ চকচকে বিশাল চত্বর। সেখান থেকে পুরো থিম্পু শহরটাই  পর্যটকদের  চোখে ধরা   দেয়। বুদ্ধ  পয়েন্ট  থেকে  ফেরার  পথেই   দেখে  নিই   জাতীয়  অঙ্কন  বিদ্যালয়  ও   হস্তশিল্পের  জাদুঘরটিও। তারপর  আসি  থিম্পুর বিখ্যাত  তাশি চো  জং দর্শনে। দশ হাজার  বর্গমিটার  আয়তাকার  ভূমিতে  সাদা পাথরের  এই  জংটি  নির্মাণ  করিয়েছিলেন  নামগিয়েল। শতাধিক  ঘরের  এই  জংটিতে  রয়েছে   ভগবান   বুদ্ধের  সহস্রাধিক মূর্তি। এছাড়াও  প্রধান  সেনাপতির  দপ্তর,  অস্ত্রাগার, মন্ত্রীদের  বাসস্থান  সবই  রয়েছে  এই জঙের  ভিতর।  
থিম্পু দর্শন শেষে ভুটান ভ্রমণেও ইতি পড়ে। এসেছিলাম  হাসিমারা  স্টেশন  হয়ে, ফিরব আলিপুরদুয়ার  জংশন  থেকে। যে অতুলন ীয় সৌন্দর্যের  টানে  এসেছিলাম, তা কানায় কানায় পরিপূর্ণ। ফিরে  চললাম আপন দেশে। কীভাবে যাবেন: শিয়ালদহ থেকে ট্রেনে আলিপুরদুয়ার বা হাসিমারা নেমে সেখান থেকে যাত্রা শুরু করতে পারেন। থিম্পু ও পারো যাওয়ার জন্য ভালো বাস সার্ভিস আছে। গাড়িও ভাড়া নিতে পারেন। 
ছবি: লেখক
 
20th  May, 2023
সমমনের সহকর্মী

ভালো লাগবে, যদি আপনি কাজটা ভালোবাসেন। নেশা আর পেশা অনেকের ক্ষেত্রে এক। অনেকে আবার ভিন্ন পথের পথিক। কেউ কাজের মধ্যেই শান্তি খুঁজে পান। কেউ বা দিনভর কাজ করেও প্রশান্তির হদিশ জানেন না।
বিশদ

নির্জনতার খোঁজে বাঘমুণ্ডি

বরাভূম ছাড়িয়ে দু’কিলোমিটার গেলেই শুরু হয়ে যায় মাটাবুরুর জঙ্গল। বাঁ দিকে-ডান দিকে অরণ্য। কোথাও হাল্কা কোথাও গভীর। ডান দিক বরাবর পাহাড়ের সারি। এই পথের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নয়নাভিরাম।
বিশদ

টুকরো  খবর
 

ওলেড সিরিজে নতুন টিভি বাজারজাত করল সোনি ব্রাভিয়া। ৫৫-৮৩ ইঞ্চির নানা ভেরিয়েশনে এই মডেল বাজারজাত হয়েছে। এক্সআর এ৮০ এল মডেলের এই টিভিতে পাবেন কগনিটিভ প্রসেসর এক্সআর, ৫.১ চ্যানেল অ্যাকোস্টিক সারফেস অডিও প্লাস এবং ৪০০০ এইচডিআর আউটপুট
বিশদ

ছোট নীড়
বড় সাজ

টানাটানির যুগে নিত্যদিন ঘরে ফিরে ঘাম মুছে সামান্য উপার্জন থেকে কিছুটা কিছুটা করে সরিয়ে রাখেন মধ্যবিত্ত গৃহস্থ। শখ একটি বাড়ির বা ফ্ল্যাটের। সেই স্বপ্ন পূরণ হলে শুরু হয় তা সাজানোর তোড়জোড়। কম খরচে ঘর সাজাবেন কী করে? লিখছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

27th  May, 2023
চিল্কার পাখপাখালি

অপার জলরঙের স্বচ্ছতা ও নমনীয়তা নিয়ে বিস্তৃত ওড়িশা উপকূলের হ্রদটি। লিখছেন মধুছন্দা মিত্র ঘোষ। বিশদ

27th  May, 2023
 টু  ক  রো  খ ব র

কথায় বলে ‘বিউটি উইথ ব্রেন’। সৌন্দর্য কেবল ত্বকে থাকে না, থাকে মস্তিষ্কতেও। ভারতীয় নারী-পুরুষের সেই আদি অকৃত্রিম  বুদ্ধিমত্তা ও রূপকে একত্রে স্বীকৃতি দিল ফেমিনা ও রূপচর্চার ব্র্যান্ড মামাআর্থ। সম্প্রতি ‘বিউটিফুল ইন্ডিয়ান ২০২৩’ আয়োজন করেছিল এই দুই সংস্থা। বিশদ

27th  May, 2023
নজরদারি কখন জরুরি

তেরো থেকে উনিশ— টিনএজারদের রক্তে যেন দামাল তরঙ্গ। এই বয়স নিষেধ মানে না। যা কিছু পথে পড়ে, সবই তখন তার প্রিয় হয়ে ওঠে। কোনটা ভালো আর কোনটা বারণ? কীভাবে বোঝাবেন সন্তানকে? বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে লিখছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়।
বিশদ

20th  May, 2023
 টুকরো  খবর

জামাই যদি ষষ্ঠীর বরণ ও ভোজ পেতে পারে, তাহলে বউমা কেন নয়? ২০০৮ থেকেই এই প্রশ্ন তুলে আসছে বিখ্যাত বস্ত্রবিপণি শ্রীনিকেতন। তাই সেই বছর থেকেই বউমাষষ্ঠী পালন করতে মজাদার নানা গেম শো-এর আয়োজন করে তারা।
বিশদ

20th  May, 2023
একলা ঘর আমার দেশ

এযুগে একলা থাকা, তা সে নারী হোক বা পুরুষ— খুব একটা অবাক করা বিষয় আর নয়। কোনও কারণ ছাড়াই কেউ একা বেঁচে থাকার পথটি বেছে নিতে পারেন। অর্থাৎ এটা তাঁর চয়েস। এইভাবে একলা থাকার অভ্যেসের মধ্যে একটা আরাম আছে
বিশদ

13th  May, 2023
মেঘ,বৃষ্টি আর 
সবুজের রাজ্য পাটনিটপ

পাটনিটপের পথে যেতে যেতে রবীন্দ্রপ্রেমী হলে যে গান আপনি গুনগুন করবেনই করবেন— ‘মেঘ বলেছে ‘যাব যাব’ রাত বলেছে ‘যাই’/ সাগর বলে ‘কূল মিলেছে— আমি তো আর নাই’।  অথবা গাইতে পারেন ‘মেঘেরা দল বেঁধে যায় কোন দেশে ও আকাশ বল আমারে...!’ 
বিশদ

13th  May, 2023
 টুকরো  খবর

সুপার মিলেট কুকিজ বাজারজাত করল আইটিসি ফুডস-এর সানফিস্ট ফার্মলাইট। আজকাল মিলেট বা বাজরাকে ‘সুপারফুডস’-এর তকমা দেওয়া হয়েছে। স্বল্প খরচ ও প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বাজরার চাষ করা যায়।
বিশদ

13th  May, 2023
 টুকরো খবর

অসংগঠিত ক্ষেত্রগুলি সংগঠিত আকার নেওয়ায় খুচরো ব্যবসার উন্নতি হচ্ছে বিগত কয়েক বছর ধরেই। এই নবগঠিত সংগঠিত ক্ষেত্রগুলি থেকে অনেক গ্রাহকই তাঁদের ব্র্যান্ড বেছে নিচ্ছেন।
বিশদ

06th  May, 2023
টেরাকোটার গ্রাম আঁটপুর

শহুরে কোলাহলবর্জিত পল্লিগ্রাম ঘুরে এসে লিখছেন অরিন্দম ঘোষ।
বিশদ

06th  May, 2023
এসি ছাড়াই ঠান্ডা!

শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্রের উপর নানা কারণে ভরসা করতে চান না অনেকে। কোথাও শরীর বালাই, কোথাও আবার পকেটসই খরচ বাধ সাধে। গরমকালের দস্যি তাপমাত্রার হাত থেকে নিস্তার কেমনে? ঘরোয়া উপায় জানালেন মনীষা মুখোপাধ্যায়।
বিশদ

06th  May, 2023
একনজরে
মার্কিন বায়ুসেনা অ্যাকাডেমির স্নাতকদের সমাবর্তন চলছে। কলোরাডোর সেই মঞ্চে হাজির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। একে একে স্নাতকরা এসে তাঁর সঙ্গে হাত মেলাচ্ছেন। সেই সময়েই হঠাৎ ছন্দপতন। ...

থাইল্যান্ড ওপেনে দুরন্ত ফর্মে লক্ষ্য সেন। শুক্রবার ছেলেদের সিঙ্গলসে মালয়েশিয়ার লিয়ং জুন হাওকে স্ট্রেট গেমে হারিয়ে সেমি-ফাইনালে পৌঁছলেন তিনি। ভারতীয় শাটলারের পক্ষে ম্যাচের ফল ২১-১৯, ২১-১১। ...

দিনকয়েক নিখোঁজ থাকার পর, মাটি খুঁড়ে নিজের বাড়ির চৌহদ্দি থেকে উদ্ধার হল এক প্রৌঢ়ার মৃতদেহ। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি জলপাইগুড়ি শহর সংলগ্ন পাহাড়পুর গ্রাম পঞ্চায়েতের জমিদারপাড়ার। যার জেরে শুক্রবার দুপুর থেকে এলাকায় ছড়ায় ব্যাপক চাঞ্চল্য। ...

হাওড়া ময়দান এলাকায় নতুন শাখা খুলল লিলুয়া কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্ক। ভট্টনগর, লিলুয়া, বামনগছি, বেলগাছিয়ার পর এবার হাওড়ার প্রাণকেন্দ্রে নিজেদের শাখা তৈরি করল তারা। এটি লিলুয়া কো-অপারেটিভ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সামাজিক কল্যাণকর্মে সামাজিক স্বীকৃতি আর সন্মান। গৃহ পরিবেশে চাপ। আর্থক প্রগতি বজায় থাকবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব সাইকেল দিবস
১৭৮৯: ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলায় লবণ উৎপাদন নিষিদ্ধ করে।
১৯০৮: স্বাধীনতা সংগ্রামী শহীদ বিপ্লবী গোপাল সেনগুপ্তর জন্ম
১৯১৫: ব্রিটিশ সরকার রবীন্দ্রনাথকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করে।
১৯১৯: টলিউডের বিশিষ্ট অভিনেত্রী ছায়া দেবীর (চট্টোপাধ্যায়) জন্ম
১৯২০: বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসবিদ তথা গবেষক অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯২৪: রাজনীতিক এম করুণানিধির জন্ম
১৯৩৬: ভারতের সিভিলিয়ান রেডিওর নাম পরিবর্তন করে অল ইন্ডিয়া রেডিও নামকরণ।
১৯৪৬ : ভারতের জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক নেতারা ব্রিটিশ সরকার প্রস্তাবিত ভারত বিভাজন প্রস্তাব মেনে নেন।
১৯৪৭ : বৃটিশ সরকার ভারত বিভাগের পরিকল্পনা প্রকাশ করে।
১৯৫৩: মনোবিদ গিরীন্দ্রশেখর বসুর মৃত্যু
১৯৬১:  রথীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যু
১৯৬৯: ভাষা বিজ্ঞানী মুহম্মদ আবদুল হাই ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত হন।
১৯৮৬: টেনিস তারকা রাফায়েল নাদালের জন্ম
২০১৩: অভিনেত্রী জিয়া খানের মৃত্যু
২০১৬: মার্কিন বক্সার মহম্মদ আলির মৃত্যু
২০২০: বলিউডের বিশিষ্ট গীতিকার আনোয়ার সাগরের মৃত্যু।



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৬৮ টাকা ৮৩.৪২ টাকা
পাউন্ড ১০১.০০ টাকা ১০৪.৪৩ টাকা
ইউরো ৮৬.৭০ টাকা ৮৯.৮৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
02nd  June, 2023
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৬০,৬৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৬০,৯৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৫৭,৯৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৭১,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৭১,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
02nd  June, 2023

দিন পঞ্জিকা

১৮ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০, শুক্রবার, ২ জুন ২০২৩। ত্রয়োদশী ১৯/৪৩ দিবা ১২/৪৯। স্বাতী নক্ষত্র ৪/৫৩ দিবা ৬/৫৩। সূর্যোদয় ৪/৫৫/৩০, সূর্যাস্ত ৬/১৩/১৫। অমৃতযোগ দিবা ১২/০ গতে ২/৪০ মধ্যে। রাত্রি ৮/২২ মধ্যে পুনঃ ১২/৩৮ গতে ২/৪৭ মধ্যে পুনঃ ৩/২৯ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/১৫ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫৪ গতে ১০/১৪ মধ্যে। 
১৮ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০, শুক্রবার, ২ জুন ২০২৩। ত্রয়োদশী দিবা ১১/৩। স্বাতী নক্ষত্র প্রাতঃ ৫/২৭। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/১৫। অমৃতযোগ দিবা ১২/৬ গতে ২/৪৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/২৯ মধ্যে ও ১২/৪২ গতে ২/৪৮ মধ্যে ও ৩/৩০ গতে ৪/৫৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৫ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫৫ গতে ১০/১৬ মধ্যে। 
১২ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
মেট্রোয় ঝাঁপ যুগলের, বন্ধ পরিষেবা
ফের মেট্রোয় ঝাঁপ। এবার যুগলের। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ৩৪ ...বিশদ

07:26:00 PM

ওড়িশায় ট্রেন দুর্ঘটনা: মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ২৮৮

06:35:00 PM

অ্যান্টি কলিশন ডিভাইস কাজ করল না কেন? প্রশ্ন অভিষেকের

04:39:07 PM

রেলমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

04:37:22 PM

এত মৃত্যুর দায় এড়াতে পারেন না প্রধানমন্ত্রী: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

04:34:27 PM

দু'দশকে এত বড় রেল দুর্ঘটনা ঘটেনি: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

04:30:59 PM