Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

মেঘ,বৃষ্টি আর 
সবুজের রাজ্য পাটনিটপ

যেখানে সাদা মেঘের ভেলার মাঝে অনায়াসে হারিয়ে ফেলতে পারেন নিজেকে, সেই স্বপ্নের দুনিয়ার বর্ণনায় তনুশ্রী কাঞ্জিলাল মাশ্চরক।

পাটনিটপের পথে যেতে যেতে রবীন্দ্রপ্রেমী হলে যে গান আপনি গুনগুন করবেনই করবেন— ‘মেঘ বলেছে ‘যাব যাব’ রাত বলেছে ‘যাই’/ সাগর বলে ‘কূল মিলেছে— আমি তো আর নাই’।  অথবা গাইতে পারেন ‘মেঘেরা দল বেঁধে যায় কোন দেশে ও আকাশ বল আমারে...!’ 
কাটরা থেকে বৈষ্ণোদেবী দর্শন করে ঠিক হল এবার পাটনিটপে যাওয়া হবে। দূরত্ব মাত্র ৮০ কিলোমিটার।
যাত্রাপথের সৌন্দর্য অতুলনীয়। পাহাড়ি পথের পাকদণ্ডী পেরিয়ে ঘুরে ঘুরে চলেছে গাড়ি। আর গাড়ির জানালা দিয়ে যখনই উঁকি দিচ্ছি তখনই চোখে পড়ছে একরাশ সবুজে মোড়া পাহাড়ি ঢাল। তা কখনও উপরে উঠেছে, কখনও নীচে নেমে গিয়েছে। চারদিক কেবলই সবুজ আর সবুজে ছাওয়া। রাস্তার দু’ধারে লাল টুকটুকে অ্যালপাইন ফুল যেন পর্যটকদের সাদর আমন্ত্রণ জানানোর জন্যই দলবেঁধে দাঁড়িয়ে রয়েছে। এমন প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখে মুগ্ধ না হয়ে আর যাবেন কোথায়? মন ফুরফুরে হয়ে যাবে শুধু পথের শোভা দেখেই।  
পাটনিটপ যাওয়ার রাস্তা মাত্র পঞ্চাশ কিমি পেরনোর পরেই এল উধমপুর। আরও ত্রিশ কিলোমিটার দূরে কুদ। এই কুদ গ্রামটি আবার মিষ্টির জন্য বিখ্যাত। আমাদের সারথি লাকি সিংয়ের মুখে জানলাম সেই কথা। আর জানলামই যখন তখন গাড়ি তো একটু থামাতে হয়। আমরা মিষ্টিপ্রিয় বাঙালি বলে কথা। ব্রেকফাস্টের ছুতোয় তৃপ্তি করে মিষ্টি খেয়ে আবার গাড়ি ছুটল। তিন ঘণ্টার মনোরম দৃশ্যপটকে সঙ্গী করে আমরা চলেছি পাটনিটপ। 
হালকা বৃষ্টি মাখা দুপুরে তুলতুলে মেঘের চাদরে আষ্টেপৃষ্ঠে মোড়া এই শৈলাবাসে যখন পৌঁছলাম পাটনিটপের মেঘমুলুক আমাদের  সহৃদয় অভ্যর্থনা জানাল।  
হোটেলে পৌঁছনোর আগেই আমাদের ড্রাইভার লাকি সিং বললেন, সামনে একটা পার্ক আছে, সেটা দেখে যান। অগত্যা ছুটলাম। একটু এগিয়েই দেখি চোখের সামনে আঁকার বইয়ের পাতা যেন কেটে বসানো। ছবির মতো একটা বাগান। কী যে অপূর্ব, বলে বোঝানো ভার। 
ছোট ছোট সবুজরঙা কটেজ আর মখমলি সবুজ গালিচা পাতা বিস্তীর্ণ মাঠ। সুন্দর বসার জায়গা রয়েছে। আর রয়েছে স্কিইংয়ের ব্যবস্থা। চোখজুড়ানো মনভরানো। যেদিকেই তাকাই সেদিকেই দেখি পাইন আর দেবদারুদের সারি। মেঘের চাদরে মুখ লুকিয়ে চলছে তাদের আমোদ আহ্লাদ বিনিময়। এই পার্কের নাম ‘প্যাডোরা চক।’
ছোট সবুজ কটেজগুলো জম্মু কাশ্মীর পর্যটন দপ্তরের। চমৎকার ব্যবস্থাপনা। এখানে থাকতে চাইলে রান্নার লোকও পেতে পারেন অথবা মেঘের পর্দায় চোখ রেখে  নিজেরাই উদরপূর্তির ব্যবস্থা করতে পারেন। অথবা খাবার কিনেও খেতে পারেন। পার্কের বাইরেই রয়েছে হরেক কিসিমের খাবারের দোকান। 
এই থাকার জায়গাগুলো ভারি সুন্দর। কাঠের  কটেজগুলোর সামনেই রয়েছে বারান্দা। সেখানে দাঁড়ালেই চোখে পড়বে উন্মুক্ত প্রান্তর, দূরে পাহাড় আর গাছেদের মিছিল। 
পাটনিটপের পার্কের সামনেই ঘোড়াচালকরা থাকেন। ঘোড়ার পিঠে সওয়ার হয়ে ঘুরে দেখে আসতেই পারেন কাশ্মীর ভ্যালি, আপেল বাগান ইত্যাদি। আরও একটা মস্ত আকর্ষণ রয়েছে এই পার্কে, তা হল অ্যাডভেঞ্চারের ব্যবস্থা। রাইফেল শ্যুটিং, জিপ লাইনিং খুব উপভোগ্য।
আর রয়েছে পার্ক জুড়ে বিকিকিনির মেলা। হরেক রকমের পসরা সাজিয়ে বসেছেন কাশ্মীরি বিক্রেতারা।  সেখানে শাল, দুর্দান্ত সালোয়ার স্যুট, অপূর্ব সুতোর কারুকাজ করা বিছানার চাদর, বৈচিত্র্যময় ব্যাগ ও নকশাদার সোয়েটার সহ নানা কিছু কেনার সুযোগ পাবেন। রকমারি পণ্যের পসরা দেখে আপনাকে দু’কদম থমকাতেই হবে।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্যই মানুষ পাটনিটপে ছুটে আসেন। নৈসর্গিক শোভার মায়াকানন যেন এই শৈলাবাস। পাহাড়ি শৈলাবাসের মনোরম সৌন্দর্য উপভোগ করবেন বলে এলাকার কাছের লোকজনও  সপ্তাহান্তের ছুটি কাটাতে আসেন এখানে। আশপাশে দেখার জায়গার মধ্যে রয়েছে, শিবগড় রাজাজি ফোর্ট, শিবগড় করোলি মাতা মন্দির, শিবগড় ছোটি মাতা মন্দির ইত্যাদি। 
কিন্তু জায়গাটার নাম পাটনিটপ কেন? আমাদের সারথি বললেন, ‘পাটনি দা তালাও’ থেকে পাটনিটপ নামটি এসেছে। অর্থাৎ রাজকন্যার পুকুর। এই নিসর্গমণ্ডিত এলাকায় একসময় এক সুন্দর জলাশয় ছিল। এর সৌন্দর্যে বিমোহিত রাজকন্যা তাঁর রাজ অন্দরমহলের বিলাসবহুল স্নানাগার ছেড়ে এখানে আসতেন স্নান করতে। লোকমুখে ধীরে ধীরে ‘পাটনি দা তালাও’ পাটনিটপ হয়ে গিয়েছে।
এই অঞ্চলে রয়েছে ২০০ বছরের পুরনো সুপ্রাচীন নাগমন্দির। জনশ্রুতি, জাগ্রত এই নাগদেবীর মন্দিরে মনস্কামনা জানিয়ে সুতো বাঁধলে নাকি তা সহজেই  পূরণ হয়। এবং সেটা পূরণ হলে আবারও মন্দিরে এসে সেই সুতোর গিঁট খুলে যেতে হয়। না হলে নাকি দুর্ভোগ নিশ্চিত। এমনই বিশ্বাস এলাকাবাসীর।
পাটনিটপ থেকে সাইট সিইংয়ের ব্যবস্থাও রয়েছে।  ঘুরে আসতে পারেন সানসার লেক। দূরত্ব কুড়ি  কিলোমিটার। ত্রিকোণ আকৃতির সবুজ চরাচর ঢালু হয়ে নেমে গিয়েছে হ্রদের জলে। অকৃত্রিম নিটোল মনোমুগ্ধকর প্রকৃতি। এখানে পর্যটকের ভিড় খুবই কম। নরম সবুজ ঘাসের চাদর চোখের আরাম আর প্রাণের আনন্দ আনে। সানসার থেকে ইচ্ছে হলে আপনি যেতে পারেন নাথা টপ। বরফে মোড়া দূরের পাহাড়ে যেন চকচকে রুপোলি চাদরের ঘেরাটোপ। অপার নৈঃশব্দ্য, জোরালো হাওয়া, খানিক বৃষ্টি আর পাইন বন থেকে আসা অদ্ভুত মিষ্টি সুরেলা ধ্বনি—  সব মিলিয়ে এক অপার্থিব চিত্র তৈরি হবে চোখের সামনে। শীতকালে নাথা টপ পুরো বরফে ঢেকে যায়। সে সময়ের সৌন্দর্য আবার অন্যরকম।  
অনেক পর্যটক বরফের সৌন্দর্য  উপভোগ করবেন বলে শীতেই আসতে পছন্দ করেন এখানে। তবে বছরের যে সময়েই পাটনিটপে পা রাখা যাক না কেন, অপার রূপের ডালি নিয়ে স্বমহিমায় সে সুসজ্জিত থাকবে 
আপনার জন্য।
থাকার জন্য দারুণ সুন্দর হোটেল রয়েছে পাটনিটপে।  হোটেলের ঘরের ভেতর বড় বড় কাচের জানলার সামনে বসে যেদিকে তাকাবেন শুধুই পাইন দেবদারুর খুনসুটি দেখতে পাবেন। আর জানলা খুললেই ঘরের ভেতর মেঘেদের ছোটাছুটি আর এক্কাদোক্কা খেলা। নির্মল আনন্দে আপনার বেড়ানোর রংরূপ একেবারে কানায় কানায় ভরে উঠবে। রকমারি সুস্বাদু খাবারও মিলবে প্রায় সব হোটেলে। ঝিরিঝিরি বৃষ্টি আর জমাটি ঠান্ডার সঙ্গে সই পাতিয়ে মনপসন্দ খাবার উপভোগ করাও এই ভ্রমণের উপরি পাওনা। আরও একটা কথা, এখানকার লোকেদের ব্যবহার অত্যন্ত ভালো। উর্দুতে একটা কথা আছে, মেহমান নওয়াজি। বাংলা করলে হয় অতিথির অভ্যর্থনা। সেই কাজটিতে এখানকার মানুষ খুবই দড়। 
‘মন চল মুসাফির বাঁধ গাঁটরিয়া’— তাহলে আর দেরি কেন? মেঘেদের শামিয়ানায় তাদের সঙ্গে সই পাতাতে চলুন যাই পাটনিটপ। 
কীভাবে যাবেন: কলকাতা স্টেশন থেকে জম্মু তাওয়াই অথবা হাওড়া স্টেশন থেকে হিমগিরি এক্সপ্রেসে সোজা জম্মু। জম্মু থেকে ৪৮ কিলোমিটার কাটরায় মা বৈষ্ণোদেবী দর্শন সেরেও যাওয়া যায় পাটনিটপে। দূরত্ব ৮০ কিলোমিটার। এছাড়া জম্মু থেকেও পাটনিটপে সোজা যাওয়া যায়। দূরত্ব ১১২ কিলোমিটার।
কোথায় থাকবেন: হোটেল হলিডে ইন, হোটেল গ্রিন টপ, হোটেল গ্রিন টপ রেসিডেন্সি সহ নানা দামের ও মানের হোটেল রয়েছে। নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী খুঁজে নিলেই চলবে। ছবি: লেখক
13th  May, 2023
সমমনের সহকর্মী

ভালো লাগবে, যদি আপনি কাজটা ভালোবাসেন। নেশা আর পেশা অনেকের ক্ষেত্রে এক। অনেকে আবার ভিন্ন পথের পথিক। কেউ কাজের মধ্যেই শান্তি খুঁজে পান। কেউ বা দিনভর কাজ করেও প্রশান্তির হদিশ জানেন না।
বিশদ

নির্জনতার খোঁজে বাঘমুণ্ডি

বরাভূম ছাড়িয়ে দু’কিলোমিটার গেলেই শুরু হয়ে যায় মাটাবুরুর জঙ্গল। বাঁ দিকে-ডান দিকে অরণ্য। কোথাও হাল্কা কোথাও গভীর। ডান দিক বরাবর পাহাড়ের সারি। এই পথের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নয়নাভিরাম।
বিশদ

টুকরো  খবর
 

ওলেড সিরিজে নতুন টিভি বাজারজাত করল সোনি ব্রাভিয়া। ৫৫-৮৩ ইঞ্চির নানা ভেরিয়েশনে এই মডেল বাজারজাত হয়েছে। এক্সআর এ৮০ এল মডেলের এই টিভিতে পাবেন কগনিটিভ প্রসেসর এক্সআর, ৫.১ চ্যানেল অ্যাকোস্টিক সারফেস অডিও প্লাস এবং ৪০০০ এইচডিআর আউটপুট
বিশদ

ছোট নীড়
বড় সাজ

টানাটানির যুগে নিত্যদিন ঘরে ফিরে ঘাম মুছে সামান্য উপার্জন থেকে কিছুটা কিছুটা করে সরিয়ে রাখেন মধ্যবিত্ত গৃহস্থ। শখ একটি বাড়ির বা ফ্ল্যাটের। সেই স্বপ্ন পূরণ হলে শুরু হয় তা সাজানোর তোড়জোড়। কম খরচে ঘর সাজাবেন কী করে? লিখছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়। বিশদ

27th  May, 2023
চিল্কার পাখপাখালি

অপার জলরঙের স্বচ্ছতা ও নমনীয়তা নিয়ে বিস্তৃত ওড়িশা উপকূলের হ্রদটি। লিখছেন মধুছন্দা মিত্র ঘোষ। বিশদ

27th  May, 2023
 টু  ক  রো  খ ব র

কথায় বলে ‘বিউটি উইথ ব্রেন’। সৌন্দর্য কেবল ত্বকে থাকে না, থাকে মস্তিষ্কতেও। ভারতীয় নারী-পুরুষের সেই আদি অকৃত্রিম  বুদ্ধিমত্তা ও রূপকে একত্রে স্বীকৃতি দিল ফেমিনা ও রূপচর্চার ব্র্যান্ড মামাআর্থ। সম্প্রতি ‘বিউটিফুল ইন্ডিয়ান ২০২৩’ আয়োজন করেছিল এই দুই সংস্থা। বিশদ

27th  May, 2023
নজরদারি কখন জরুরি

তেরো থেকে উনিশ— টিনএজারদের রক্তে যেন দামাল তরঙ্গ। এই বয়স নিষেধ মানে না। যা কিছু পথে পড়ে, সবই তখন তার প্রিয় হয়ে ওঠে। কোনটা ভালো আর কোনটা বারণ? কীভাবে বোঝাবেন সন্তানকে? বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে লিখছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়।
বিশদ

20th  May, 2023
পাহাড়  ঘেরা  ভুটানে

ঘন সবুজ পাহাড়গুলোর রং ক্রমশ ফিকে হতে হতে একসময় শ্বেতশুভ্র বরফচূড়ায় পরিণত হয়েছে। ভুটানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ভরিয়ে তোলে মুগ্ধতায়। ঘুরে এসে লিখলেন সমীর  কুমার  ঘোষ।
বিশদ

20th  May, 2023
 টুকরো  খবর

জামাই যদি ষষ্ঠীর বরণ ও ভোজ পেতে পারে, তাহলে বউমা কেন নয়? ২০০৮ থেকেই এই প্রশ্ন তুলে আসছে বিখ্যাত বস্ত্রবিপণি শ্রীনিকেতন। তাই সেই বছর থেকেই বউমাষষ্ঠী পালন করতে মজাদার নানা গেম শো-এর আয়োজন করে তারা।
বিশদ

20th  May, 2023
একলা ঘর আমার দেশ

এযুগে একলা থাকা, তা সে নারী হোক বা পুরুষ— খুব একটা অবাক করা বিষয় আর নয়। কোনও কারণ ছাড়াই কেউ একা বেঁচে থাকার পথটি বেছে নিতে পারেন। অর্থাৎ এটা তাঁর চয়েস। এইভাবে একলা থাকার অভ্যেসের মধ্যে একটা আরাম আছে
বিশদ

13th  May, 2023
 টুকরো  খবর

সুপার মিলেট কুকিজ বাজারজাত করল আইটিসি ফুডস-এর সানফিস্ট ফার্মলাইট। আজকাল মিলেট বা বাজরাকে ‘সুপারফুডস’-এর তকমা দেওয়া হয়েছে। স্বল্প খরচ ও প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বাজরার চাষ করা যায়।
বিশদ

13th  May, 2023
 টুকরো খবর

অসংগঠিত ক্ষেত্রগুলি সংগঠিত আকার নেওয়ায় খুচরো ব্যবসার উন্নতি হচ্ছে বিগত কয়েক বছর ধরেই। এই নবগঠিত সংগঠিত ক্ষেত্রগুলি থেকে অনেক গ্রাহকই তাঁদের ব্র্যান্ড বেছে নিচ্ছেন।
বিশদ

06th  May, 2023
টেরাকোটার গ্রাম আঁটপুর

শহুরে কোলাহলবর্জিত পল্লিগ্রাম ঘুরে এসে লিখছেন অরিন্দম ঘোষ।
বিশদ

06th  May, 2023
এসি ছাড়াই ঠান্ডা!

শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্রের উপর নানা কারণে ভরসা করতে চান না অনেকে। কোথাও শরীর বালাই, কোথাও আবার পকেটসই খরচ বাধ সাধে। গরমকালের দস্যি তাপমাত্রার হাত থেকে নিস্তার কেমনে? ঘরোয়া উপায় জানালেন মনীষা মুখোপাধ্যায়।
বিশদ

06th  May, 2023
একনজরে
রুহ আফজা শরবত প্রস্তুতকারক সংস্থা হামদর্দ ল্যাবরেটরিজ লিমিটেডের অধীন হামদর্দ ন্যাশনাল ফাউন্ডেশন সম্প্রতি অভিযোগ করে, তাদের শরবতের একপ্রকার নকল হচ্ছে। দিল আফজা নাম দিয়ে একটি পণ্য বাজারে এসেছে, যা দেখতে ঐতিহ্যবাহী রুহ আফজার বোতলের মতোই। ...

থাইল্যান্ড ওপেনে দুরন্ত ফর্মে লক্ষ্য সেন। শুক্রবার ছেলেদের সিঙ্গলসে মালয়েশিয়ার লিয়ং জুন হাওকে স্ট্রেট গেমে হারিয়ে সেমি-ফাইনালে পৌঁছলেন তিনি। ভারতীয় শাটলারের পক্ষে ম্যাচের ফল ২১-১৯, ২১-১১। ...

মার্কিন বায়ুসেনা অ্যাকাডেমির স্নাতকদের সমাবর্তন চলছে। কলোরাডোর সেই মঞ্চে হাজির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। একে একে স্নাতকরা এসে তাঁর সঙ্গে হাত মেলাচ্ছেন। সেই সময়েই হঠাৎ ছন্দপতন। ...

৫জি সুবিধাযুক্ত ‘এফ২৩’ মোবাইল নিয়ে এসেছে ওপো। ২৪ হাজার ৯৯৯ টাকার এই ফোনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক এর পাঁচ হাজার এমএএইচ ব্যাটারি এবং অতি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন চার্জিং ব্যবস্থা। সংস্থাটির দাবি, এই ফোনে মাত্র ১৮ মিনিটেই ৫০ শতাংশ চার্জ হয়ে যায়। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সামাজিক কল্যাণকর্মে সামাজিক স্বীকৃতি আর সন্মান। গৃহ পরিবেশে চাপ। আর্থক প্রগতি বজায় থাকবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব সাইকেল দিবস
১৭৮৯: ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলায় লবণ উৎপাদন নিষিদ্ধ করে।
১৯০৮: স্বাধীনতা সংগ্রামী শহীদ বিপ্লবী গোপাল সেনগুপ্তর জন্ম
১৯১৫: ব্রিটিশ সরকার রবীন্দ্রনাথকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করে।
১৯১৯: টলিউডের বিশিষ্ট অভিনেত্রী ছায়া দেবীর (চট্টোপাধ্যায়) জন্ম
১৯২০: বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসবিদ তথা গবেষক অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯২৪: রাজনীতিক এম করুণানিধির জন্ম
১৯৩৬: ভারতের সিভিলিয়ান রেডিওর নাম পরিবর্তন করে অল ইন্ডিয়া রেডিও নামকরণ।
১৯৪৬ : ভারতের জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক নেতারা ব্রিটিশ সরকার প্রস্তাবিত ভারত বিভাজন প্রস্তাব মেনে নেন।
১৯৪৭ : বৃটিশ সরকার ভারত বিভাগের পরিকল্পনা প্রকাশ করে।
১৯৫৩: মনোবিদ গিরীন্দ্রশেখর বসুর মৃত্যু
১৯৬১:  রথীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যু
১৯৬৯: ভাষা বিজ্ঞানী মুহম্মদ আবদুল হাই ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত হন।
১৯৮৬: টেনিস তারকা রাফায়েল নাদালের জন্ম
২০১৩: অভিনেত্রী জিয়া খানের মৃত্যু
২০১৬: মার্কিন বক্সার মহম্মদ আলির মৃত্যু
২০২০: বলিউডের বিশিষ্ট গীতিকার আনোয়ার সাগরের মৃত্যু।



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৬৮ টাকা ৮৩.৪২ টাকা
পাউন্ড ১০১.০০ টাকা ১০৪.৪৩ টাকা
ইউরো ৮৬.৭০ টাকা ৮৯.৮৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
02nd  June, 2023
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৬০,৬৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৬০,৯৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৫৭,৯৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৭১,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৭১,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
02nd  June, 2023

দিন পঞ্জিকা

১৮ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০, শুক্রবার, ২ জুন ২০২৩। ত্রয়োদশী ১৯/৪৩ দিবা ১২/৪৯। স্বাতী নক্ষত্র ৪/৫৩ দিবা ৬/৫৩। সূর্যোদয় ৪/৫৫/৩০, সূর্যাস্ত ৬/১৩/১৫। অমৃতযোগ দিবা ১২/০ গতে ২/৪০ মধ্যে। রাত্রি ৮/২২ মধ্যে পুনঃ ১২/৩৮ গতে ২/৪৭ মধ্যে পুনঃ ৩/২৯ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/১৫ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫৪ গতে ১০/১৪ মধ্যে। 
১৮ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০, শুক্রবার, ২ জুন ২০২৩। ত্রয়োদশী দিবা ১১/৩। স্বাতী নক্ষত্র প্রাতঃ ৫/২৭। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/১৫। অমৃতযোগ দিবা ১২/৬ গতে ২/৪৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/২৯ মধ্যে ও ১২/৪২ গতে ২/৪৮ মধ্যে ও ৩/৩০ গতে ৪/৫৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৫ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫৫ গতে ১০/১৬ মধ্যে। 
১২ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
মেট্রোয় ঝাঁপ যুগলের, বন্ধ পরিষেবা
ফের মেট্রোয় ঝাঁপ। এবার যুগলের। আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টা ৩৪ ...বিশদ

07:26:00 PM

ওড়িশায় ট্রেন দুর্ঘটনা: মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ২৮৮

06:35:00 PM

অ্যান্টি কলিশন ডিভাইস কাজ করল না কেন? প্রশ্ন অভিষেকের

04:39:07 PM

রেলমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

04:37:22 PM

এত মৃত্যুর দায় এড়াতে পারেন না প্রধানমন্ত্রী: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

04:34:27 PM

দু'দশকে এত বড় রেল দুর্ঘটনা ঘটেনি: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

04:30:59 PM