সামাজিক কল্যাণকর্মে সামাজিক স্বীকৃতি আর সন্মান। গৃহ পরিবেশে চাপ। আর্থক প্রগতি বজায় থাকবে। ... বিশদ
এর আগে ঠিক এই ধাঁচেই লোকসভা এবং রাজ্যসভার জন্য নির্ধারিত পৃথক টিভি চ্যানেল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। দুই সভার জন্য একটিই টিভি চ্যানেল চালু করা হয়েছে। নাম দেওয়া হয়েছে সংসদ টিভি। এবার সেই একইভাবে দুই সচিবালয়কেও মিশিয়ে দেওয়া হতে পারে। প্রথমত ব্যয় সংকোচ এবং দ্বিতীয়ত সমন্বয় বৃদ্ধি— এই দুটি কারণকেই চিহ্নিত করা হচ্ছে। সংসদ ভবনের মধ্যেই পাশাপাশে দু’টি সভা এবং সেন্ট্রাল হল দুই কক্ষের সদস্যদের জন্য বরাদ্দ। এমনকী বিভিন্ন বিল নিয়ে আলোচনায় সংসদীয় যুগ্ম কমিটি যখন গঠন করা হয়, তখন দুই সভার এমপিদের পাশাপাশি দুই সচিবালয়ের সদস্যরাও থাকেন। এই অবস্থায় অযথা দুই পৃথক প্রতিষ্ঠানের মতো দুই সচিবালয় চালানোয় জটিলতা বাড়ে। তাই একই প্রতিষ্ঠান রাখার কথা ভাবা হয়েছে। যাতে লোকসভা এবং রাজ্যসভা উভয় কক্ষের কাজেই সমন্বয় সম্ভব হয়। এই প্রস্তাব নিয়ে বিরোধী দলনেতাদের সঙ্গে সরকারপক্ষ কথা বলতে পারে। প্রশ্ন উঠছে, লোকসভা এবং রাজ্যসভা উভয় সভারই সর্বোচ্চ আধিকারিক হিসেবে থাকেন একজন করে সেক্রেটারি জেনারেল। লোকসভার সেক্রেটারি জেনারেল স্পিকারকে এবং রাজ্যসভার সেকেক্রারি জেনারেল চেয়ারম্যানকে রিপোর্ট করেন। যদি সচিবালয় মিশে যায়, সেক্ষেত্রে এই দুই পদের কী হবে? অর্থাৎ সম্মিলিত সচিবালয়ের প্রধান আধিকারিক কি নতুন কোনও পদাধিকারী হবেন? এই সব প্রশ্ন নিয়েই কমিটি গঠন করা হতে পারে।