কর্ম, বিদ্যা ক্ষেত্রে উন্নতির যোগ। আয় ব্যয় ক্ষেত্রে সমতার অভাব। স্বাস্থ্য ভালো থাকলেও আঘাতযোগ থাকায় ... বিশদ
বেশ কিছু ভারতীয় সংস্থার নিয়োগকারীরা প্রায়শই ইন্টারভিউয়ের সময় প্রার্থীদের কাছে তাঁদের বৈবাহিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে চান। সিভিতে ‘আনম্যারেড’ বা ‘উইডো’ লেখা থাকলেই এমন প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয় অনেক ভারতীয় নারীকে। তবে পুরুষদের কিন্তু এমন প্রশ্নের মুখোমুখি খুব একটা হতে হয় না। যদিও ভারতে বড় বড় সংস্থা মহিলাদের চাকরিতে নিয়োগ করার আগে এই ধরনের প্রশ্ন করাকে মান্যতা দেয় না। তবু কিছু সংস্থা এমন প্রশ্ন করেই বসে। জাহ্নবীর এই পোস্টের নীচে অনেকেই নানা মন্তব্য করেছেন। যাঁদের মধ্যে অনেকেই বিভিন্ন নিয়োগকারী সংস্থায় তাদের সঙ্গে ঘটা প্রায় একই ধরনের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিয়েছেন। কেউ আবার সরাসরি সংস্থাটির নাম উল্লেখ করে তাদের ‘সবক’ শেখানোর বার্তাও দিয়েছেন জাহ্নবীকে। কেউ কেউ লিখেছেন, কিছু সংস্থা এই প্রশ্ন করে, কারণ মেয়েটি কখন বিয়ে করবেন ও কখন পরিবার পরিকল্পনা করবেন— এগুলো জানতে চাওয়ার নেপথ্যে তাঁদের কাজে নিয়োগ না করার ‘ছুতো’ কাজ করে। কারণ, ওইসব সংস্থা মেয়েদের মাতৃত্বকালীন ছুটি দিতে গররাজি থাকে। বিশ্ব জুড়ে মেয়েদের অধিকার, লড়াই ও মাতৃত্বপালন বহুলচর্চিত বিষয়। মাতৃত্বকালীন ছুটিতে যে মেয়েদের পূর্ণ অধিকার আছে, তা নিয়ে নানা দেশ সজাগ। ভারতও তাদের অন্যতম। সেখানে এই সংস্থার এমন প্রশ্নে স্বাভাবিকভাবেই তারা নিন্দার মুখে পড়েছে।