Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

প্রাণধর্ম ও জীবনধর্ম

মানুষ ও পশুর মধ্যে আর একটা বড় পার্থক্য হ’ল মানুষ অনুসন্ধিৎসু, জিজ্ঞাসু, মানুষ সবকিছু জানতে চায়, বুঝতে চায়, শিখতে চায়। কথাটা তো ঠিক। তোমরা উদ্ভিদ ও পশুর মধ্যে প্রভেদ দেখাতে গিয়ে একথা তো বলবে না যে পশু হ’ল চলমান উদ্ভিদ (Animal is a moving plant)।—না, তা বলতে পারি না। তেমনি মানুষকেও বিবেকশীল পশু বলতে পারি না। মানুষ মানুষই, তাই মানুষকে বিবেকশীল পশু বলে তার মানুষ ভাবের ওপর আঘাত দেবে কেন? আর আজ যে মানুষ হয়ে জন্মালো, এমন কী যে মানুষটা আজ পাপ কর্মে লিপ্ত রয়েছে সেও ক্রমাগত অভ্যাসের অনুবর্তন করতে করতে একদিন বড় মানুষ হবে, মহাপুরুষে পরিণত হবে। তাই মানুষ বিচারশীল জন্তু—একথা কেন বলবো? কাজেই মানুষ সম্বন্ধে প্রাচীন দার্শনিকদের অভিমত যুক্তিসম্মত নয় বলে আমরা তা’ মানতে পারি না।
শুধু বিচারশীলতাই মানুষের একমাত্র বৈশিষ্ট্য তা তো নয়। উদ্ভিদ, পশু ও মানুষের মধ্যে কতকগুলো গুণ অবশ্যই আছে যেগুলো আমরা প্রাণধর্ম ও জীবনধর্ম নামে অভিহিত করতে পারি। প্রাণধর্মের চেয়ে জীবন ধর্মশব্দটা অধিক অর্থবহ। যেমন অন্ন জলের ওপর নির্ভরশীল দেহের পক্ষে অকর্মন্যতা, অক্ষমতা, মৃত্যু, বিশ্রাম, প্রজনন, বৃদ্ধি, প্রতিকূল পরিবেশে আত্মরক্ষার তাগিদ—এইসব সাধারণ গুণ উদ্ভিদ, পশু ও মানুষ তিনেতে সমানভাবে রয়েছে। কারণ এগুলো হ’ল জৈব ধর্ম। যেখানে জীবন সেখানে এই গুণগুলো রয়েছে। উদ্ভিদে এর অতিরিক্ত কয়েকটি গুণ রয়েছে। যেমন মাটির নীচে থেকে প্রাণ রস আহরণ করা যা মানুষ করতে পারে না, পশুও পারে না। কিন্তু উদ্ভিদ মাটির নীচে থেকে এই ধরণের খাদ্য রস সংগ্রহ করে থাকে। এমন কী হাওয়া থেকেও সে খাদ্য সংগ্রহ করে। আবার হাওয়াতেই কিছুটা খাদ্য ছেড়ে দেয়। উদ্ভিদরা এই ধরনের কাজ করে, পশু ও মানুষেরা এ ধরনের কাজ করে থাকে, তবে অতটা নয়। আমরা এর নাম দিতে পারি উদ্ভিদ ধর্ম। উদ্ভিদের পক্ষে এটাই বৈশিষ্ট্য। তারপর আর একটা উদ্ভিদ ধর্ম হ’ল পা দিয়ে পান করা। যার জন্যে বৃক্ষকে সংস্কৃতে বলে ‘পাদপ’। উদ্ভিদ মানে যা মাটি ভেদ করে ওপর দিকে ওঠে। মহীরুহ মানে যা মাটির থেকে ওপরের দিকে ওঠে।
ঠিক তেমনি পশু জগতে কতকগুলো বিশেষ বৈশিষ্ট্য থাকে। তার ভিত্তিতেই শ্রেণী বিভাজন হয়ে থাকে। কিছু জীব হ’ল মাংসাহারী, কিছু জীব অন্নভোজী। মাংসাশী যারা তারা মাছ-মাংস-ডিম খায়। প্রাকৃতিক নিয়মানুসারে মাংস কাটবার জন্যে বিশেষ ধরনের দাঁতের প্রয়োজন হয় যাকে বলি শ্বাদন্ত (canine teeth)। বিড়াল, কুকুর, বাঘ, সিংহ—এরা সব মাংসাশী জন্তু তাই এদের শ্বাদন্ত রয়েছে। আর গোরু, বানর, চমরী, হাতী—এদের শ্বাদন্ত নেই অর্থাৎ প্রকৃতির ইচ্ছা নয় যে এরা মাংসাহার করে। কিন্তু লোভী মানুষ কী করে? তার শ্বাদন্ত না থাকলেও সে সেদ্ধ করে বা অন্য কোনও উপায়ে মাংস খেতে প্রবৃত্ত হয়। এটা লোভের বশে খাওয়া। প্রকৃতির নিয়মানুসারে মানুষ মাংসাশী নয় ও মাংসাহারী হলে মানুষের মধ্যে কত শত রোগ হয়ে থাকে। নিরামিষাশী মানুষের রোগ কম হয়। কারণ সে তো স্বাভাবিক নিয়ম কানুন মেনে চলতেই অভ্যস্ত। 
শ্রীশ্রীআনন্দমূর্ত্তির ‘আনন্দ বচনামৃতম্‌’ থেকে
05th  June, 2024
ভারতসভ্যতায় ঐক্য ও অখণ্ডতা

“এই ভারতের মহামানবের সাগরতীরে”
বর্তমানকালে পৃথিবীর প্রত্যেক দেশেই পুস্তক, সংবাদপত্র ও প্রচার প্রভৃতিতে বিভিন্ন ভাষায় দেশের ঐক্য, অখণ্ডতা, সংহতি, অবিচ্ছিন্নতা, অসাম্প্রদায়িকতা ও অবৈষম্য প্রভৃতি শব্দের বহুল প্রয়োগ এবং তৎসহ এই পদসমূহের বাচ্যার্থের মহিমা দেশের কল্যাণ কামনায় বর্ণিত হইতে দেখা যায়।
বিশদ

ডাক

প্রশ্ন: তাঁকে ডাকলে তিনি কি শোনেন? আমরা বুঝতে পারি না কেন?
উত্তর: তিনি শুনতে পাচ্ছেন কি না বুঝতে পারবে না। তাঁকে ডাকা correct বা incorrect হচ্ছে কিনা—এই নিয়ে ভেবো না। যেভাবেই তাঁকে ডাক না কেন তিনি বুঝতে পারবেন।
বিশদ

18th  June, 2024
আনন্দময়ীর আগমনে

এক অখণ্ড চৈতন্যশক্তি হ’তে অখিল বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের সকল চিৎ ও জড় বস্তু উৎপন্ন হয়েছে এই সনাতনবাণী সুপ্রাচীন ভারতীয় সংস্কৃতির মূলমন্ত্র। এই চৈতন্যশক্তি এবং সর্ব্বশক্তিমান্‌ পরমাত্মা অভিন্ন। শক্তির মহিমা শক্তিমানেরই। বিশ্বের সর্ব্বত্রই বিশ্বব্যাপিনী শক্তির খেলা।
বিশদ

17th  June, 2024
দুঃখ

বৃথা দুঃখ গড়িয়া লইয়া অসহনীয় মর্ম্মদাহে নিরর্থক দহিয়া মরিও না। একটু ভাবিয়া দেখ ভাই, প্রকৃতই দুঃখিত হইবার সঙ্গত কারণ কিছু আছে কি না। প্রতীয়মান ব্যাপারের বাস্তবতার বিচার অণুমাত্র করিলাম না, কাণ্ডজ্ঞানের ব্যবহার করিতে চাহিলাম না, যাহা কিছু উত্তেজকতার মুখোশ পরিয়া সম্মুখে দাঁড়াইল, তাহারই দর্শনে অস্থির হইয়া পড়িলাম—এইরূপ মানসিক অধৈর্য্য প্রশংসনীয় নয়। বিশদ

15th  June, 2024
তমোগুণ

অজ্ঞান, আলস্য, জড়ত্ব, নিদ্রা, প্রমাদ, নির্বুদ্ধিতা প্রভৃতি তমোগুণের কাজ। এই সকলের দ্বারা সংসৃষ্ট পুরুষ কিছুই জানে না বা বোঝে না; কিন্তু নিদ্রিতের ন্যায় বা স্তম্ভের ন্যায় জড়বৎ অবস্থান করে। সত্ত্বগুণ বিশুদ্ধ জলের ন্যায় স্বচ্ছ; কিন্তু ইহা রজঃ ও তমোগুণের সহিত মিলিত হইয়া জীবের সংসারে যাতায়াতের কারণ হয়। বিশদ

14th  June, 2024
ঈশ্বর ও বিত্তদেবতা

কোন ব্যক্তিই যুগপৎ দুজন প্রভুকে সেবা করতে পারে না। কারণ হয় সে একজনকে ঘৃণা করে অপরকে ভালবাসবে অথবা একজনের প্রতি অনুরক্ত হয়ে অপরকে অবহেলা করবে। তোমরা ঈশ্বর ও বিত্তদেবতাকে এক সঙ্গে সেবা করতে পার না। বিশদ

13th  June, 2024
অবতাররূপ

শ্রীরামকৃষ্ণ একটি কথা বলতেন: ‘আমি ছাঁচ তৈরি করে রেখে গেলাম, তোরা নিজেদের জীবনকে সেই ছাঁচে ঢেলে নে, আমি আগুন জ্বেলে গেলাম, তোরা আগুন পুইয়ে নে, আমি রান্না করে রেখে গেলাম, তোরা বাড়া ভাতে বসে যা।’ প্রত্যেকটি কথাই অতিশয় তাৎপর্যপূর্ণ। বিশদ

12th  June, 2024
ব্রহ্ম

স্বামী বিবেকানন্দ ব্রহ্মের সর্বব্যাপিত্ব ও পূর্ণত্বকে অবলম্বন করিয়াই তাঁহার জীবনবেদ ও সামাজিক পরিকল্পনা বা ‘কার্যে পরিণত বেদান্ত’র কাঠামো রচনা করিয়াছিলেন। এই ব্রহ্ম-বিষয়ে পূর্বাচার্যেরা অনেক কথা বলিয়াছেন, অনেক বিচার করিয়াছেন।
বিশদ

11th  June, 2024
কল্যাণ

আত্মজীবনে কল্যাণ-লাভকেই যথেষ্ট মনে করিতে পার না। নিজে কল্যাণবন্ত হইয়া অপরাপর প্রত্যেকের অন্তরে কল্যাণের প্রদীপ জ্বালাইয়া দিতে না পারিলে মনুষ্যজীবনের সুবিপুল সার্থকতা যেন হীনাঙ্গ ও ভ্রষ্টশ্রী হইয়া পড়ে। পরকে দিয়াই মানুষের ব্যক্তিত্বের গৌরব। বিশদ

10th  June, 2024
ঈশ্বরাবতার

শ্রীচৈতন্য ও শ্রীরামকৃষ্ণের ব্যক্তিত্ব সমপর্যায়ের। উভয়ের ব্যক্তিত্বে সমজাতীয় ভাব, ভাষা, গভীর অন্তর্দৃষ্টি ও দুর্বার জীবনীশক্তি। উভয়েই ঈশ্বরাবতাররূপে সমাদৃত। উভয়েরই জীবন ও ‘মিশন’ অনেকাংশে সমজাতীয়। শ্রীচৈতন্য বলতেন, ‘প্রভু কহে দুগ্ধে ঘৃত আছে গুপ্তভাবে। বিশদ

09th  June, 2024
শুদ্ধি-অশুদ্ধি

শ্রীরামকৃষ্ণের আগমন হয়েছিল বিশেষ প্রয়োজনে। তাঁকে যুগাবতার আমরা বলে থাকি, কিন্তু তিনি শুধু এই যুগের জন্য আসেননি। তাঁর বাণী এবং জীবনীর অর্থ প্রকাশিত হতে হাজার হাজার বছর কেটে যাবে। তাঁর প্রভাব বিস্তারিত হতে থাকবে ঘর থেকে ঘরে, দেশ থেকে বিদেশে—সর্বত্র ছড়িয়ে পড়তে অনেক সময় লাগবে। বিশদ

08th  June, 2024
অলৌকিক কৃপা

শ্রীঠাকুর সত্যানন্দদেবের অলৌকিক কৃপার কিছু কথা ভক্তদের কাছে তুলে ধরার একটা প্রেরণা বেশ কিছুদিন ধরেই অনুভব করছি। কিন্তু শ্রীঠাকুরের অলৌকিক কৃপাময়তার কথা ভাবতে গিয়েই স্তব্ধ হয়ে যাই। মনে হয় ঐ লৌকিক দেহে লুক্কায়িত ছিল অনন্ত কৃপার অফুরন্ত উৎস যার নিত্য প্রবাহ প্রত্যেক ভক্তকেই করেছে অভিসিঞ্চিত। বিশদ

06th  June, 2024
প্রস্থানত্রয় ও দেবী মাহাত্ম্য

প্রস্থানত্রয় বলিতে বেদ, বেদান্ত ও গীতাকে বুঝায়। বস্তুতঃ বেদ, বেদান্ত ও গীতাই মুখ্যশাস্ত্র। অন্যান্য শাস্ত্র ইহাতে প্রকাশিত সত্যেরই বিভিন্নমুখী অভিব্যক্তি। বিশদ

04th  June, 2024
পবিত্র-হৃদয়

পাকা আম ঠাকুরের সেবায় ও সকল কাজে লাগতে পারে, কিন্তু একবার কাকে ঠোক্‌রালে আর কোন কাজে লাগে না। দেব-সেবায় আর সে আম দেওয়া যায় না, ব্রাহ্মণকেও দান করা যেতে পারে না, আপনি খাওয়াও উচিত নয়। বিশদ

03rd  June, 2024
শ্রীরামকৃষ্ণ

শ্রীরামকৃষ্ণের নামে যে সঙ্ঘ গড়ে উঠেছে, তার প্রতিষ্ঠাতা তিনি নিজেই। দীর্ঘ দ্বাদশবর্ষব্যাপী অক্লান্ত সাধনায় ভারতবর্ষের আধ্যাত্মিক শক্তিকে তিনি জাগ্রত করেন। শ্রীরামকৃষ্ণের মানবকল্যাণসাধনের যন্ত্ররূপেই এই সঙ্ঘের আবির্ভাব। এর সূচনা কাশীপুরের বাগানবাড়িতে।
বিশদ

02nd  June, 2024
বদ্ধজীব

বদ্ধজীব সংসারে কামিনী-কাঞ্চনে বদ্ধ, তাই নিয়েই মত্ত। তারা মনে করে যে, সংসারে বেশ সুখে ও নির্ভয়ে আছে। এটা বুঝতে পারে না যে, কলঙ্কের সাগরে ডুবে রয়েছে।
বিশদ

01st  June, 2024
একনজরে
পাঁচ দিনে তিনটি ম্যাচ! বৃহস্পতিবার ভারতের সামনে আফগানিস্তান। শনিবার লড়াই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে। আর সোমবার প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া।  ২০ থেকে ২৪ জুনের মধ্যে সুপার এইট পর্বে তিনটি ম্যাচ ...

পরিধি রায়ের বয়স ১০ বছর। এই বয়সেই টেবিল টেনিস খেলে নাম করে ফেলেছে। জলপাইগুড়িতে গিয়েছিল রাজ্যস্তরের প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে। ...

কৃষিক্ষেত্রে বাংলাই মডেল। রাজ্যের নিজস্ব প্রকল্পের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় প্রকল্পের কাজও রাজ্যে ভালোভাবে রূপায়িত হয়েছে। ...

রেলের উচ্ছেদ নোটিসে ভিটেছাড়া হওয়ার আতঙ্কে হৃদরোগে বৃদ্ধের মৃত্যু঩ হল। তা সত্ত্বেও অনড় রেল। মঙ্গলবার সকালে কাটোয়া স্টেশন লাগোয়া একের পর এক ঝুপড়ি ভেঙে দিল তারা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাজকর্মে প্রতিকূলতা কেটে ক্রমোন্নতি। সন্তানের আচরণে ও মতিগতি নিয়ে চিন্তা। অর্থাগম হবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৬৪- ফ্রান্সের রাজা একাদশ লুই ডাক ব্যবস্থা চালু করেন
১৫৯৫- ষষ্ঠ শিখ গুরু গুরু হরগোবিন্দের জন্ম
১৮৭৭- ভূমি থেকে আকাশে উলম্বভাবে ওড়ার, আকাশ থেকে ভূমিতে অবতরণের এবং আকাশে স্থির থাকার যান তথা আদি যুগের হেলিকপ্টার পরীক্ষা করা হয়
১৯০৭- শিক্ষাবিদ ও নারী শিক্ষা প্রচারক উমেশচন্দ্র দত্তের মৃত্যু
১৯৪৭- লেখক সলমন রুশদির জন্ম
১৯৫৫- অভিনেত্রী মিঠু মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৫৮- অভিনেতা মুকেশ খান্নার জন্ম
১৯৬২- অভিনেতা আশিষ বিদ্যার্থীর জন্ম
১৯৬৪- যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের জন্ম
১৯৭০- রাজনীতিক রাহুল গান্ধীর জন্ম
১৯৮১- ভারতে টেস্ট টিউব বেবির জনক সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৮৫- অভিনেত্রী কাজল আগরওয়ালের জন্ম
২০০৮- বর্তমানের প্রতিষ্ঠাতা-সম্পাদক বরুণ সেনগুপ্তের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৭০ টাকা ৮৪.৪৪ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৩৬ টাকা ১০৭.৮৩ টাকা
ইউরো ৮৮.০৪ টাকা ৯১.১৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭১,৯০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,২৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৭০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৪ আষাঢ়, ১৪৩১, বুধবার, ১৯ জুন, ২০২৪। দ্বাদশী ৫/৫৮ দিবা ৭/২৯। বিশাখা নক্ষত্র ৩১/৮ অপরাহ্ন ৫/২৩। সূর্যোদয় ৪/৫৬/১৭, সূর্যাস্ত ৬/১৯/২২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৭ গতে ১১/১১ মধ্যে পুনঃ ১/৫১ গতে ৫/২৫ মধ্যে রাত্রি ৯/৫২ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৯ গতে ১/২৪ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৭ গতে ৯/৫৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৮ গতে ১/১৯ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৮ গতে ৩/৩৭ মধ্যে। 
৪ আষাঢ়, ১৪৩১, বুধবার, ১৯ জুন, ২০২৪। দ্বাদশী প্রাতঃ ৫/৫২। বিশাখা নক্ষত্র অপরাহ্ন ৪/৩৬। সূর্যোদয় ৪/৫৫, সূর্যাস্ত ৬/২২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪২ গতে ১১/১৫ মধ্যে ও ১/৫৫ গতে ৫/২৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৫৫ মধ্যে ও ১২/৩ গতে ১/২৯ মধ্যে। কালবেলা ৮/১৭ গতে ৯/৫৮ মধ্যে ও ১১/৩৯ গতে ১/১৯ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৭ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
১২ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইউরো কাপ: হাঙ্গেরিকে ২-০ গোলে হারাল জার্মানি

11:28:58 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: আমেরিকাকে ১৮ রানে হারাল দঃ আফ্রিকা

11:26:30 PM

ইউরো কাপ: জার্মানি ২ : হাঙ্গেরি ০ (৭৫ মিনিট)

11:10:45 PM

 ইউরো কাপ: জার্মানি ১-হাঙ্গেরি ০ (হাফটাইম)

10:24:30 PM

ইউরো কাপ: জার্মানি ১-হাঙ্গেরি ০ (২৩ মিনিট)

09:59:45 PM

ইউরো কাপ: জার্মানি ০ : হাঙ্গেরি ০ (৫ মিনিট)

09:41:41 PM