কাজকর্মে প্রতিকূলতা কেটে ক্রমোন্নতি। সন্তানের আচরণে ও মতিগতি নিয়ে চিন্তা। অর্থাগম হবে। ... বিশদ
এদিকে, ওই কাউন্সিলার বলেন, আমার ওয়ার্ডে ২১টি কাজের কথা লেখা একটি তালিকা পুরসভা আমার কাছে পাঠিয়েছে। তার মধ্যে তিনটি কাজকে দু’বার করে দেখানো হয়েছে। আমাকে বোর্ড মিটিংয়েও ডাকা হয় না। তাই আমাদের ওয়ার্ডের মানুষের স্বার্থে আমি বিক্ষোভে বসেছি। পুরসভার চেয়ারম্যান নীলিমেশ রায়চৌধুরী বলেন, ওই তালিকা চূড়ান্ত নয়। দু’বার ভুল করে ছাপা হতে পারে। কাজের টেন্ডার নম্বরগুলি একই আছে। সেখান থেকেই বোঝা যায়, কাজ একটাই। আর ওঁকে বোর্ড মিটিংয়ের চিঠি দেওয়া হলে সেটা তিনি ‘রিসিভ’ করেন না। কিন্তু নিয়ম করে পুরসভা থেকে সই করে অনুমোদিত টাকা নিয়ে যান। কিন্তু ওয়ার্ডের কোনও কাজ হয় না। এরপরও সরাসরি পুরসভার তরফ থেকে ওয়ার্ডের মানুষের স্বার্থে কাজ করতে গেলেও তিনি বিরোধিতা করেন। মিথ্যা অভিযোগ নিয়ে তিনি কী বলছেন, আমি বা আমার অন্য কাউন্সিলাররা মোটেও চিন্তিত নই। -নিজস্ব চিত্র