Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

গুরু

একজন মাছ ধরছে, অবধূত তার কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, “ভাই! অমুক জায়গায় কোন্‌ পথে যাব?” তখন তার ফৎনায় মাছ খাচ্ছে, সে কোন উত্তর না দিয়ে আপন মনে ফৎনার দিকে লক্ষ্য করে রইলো। কাজ শেষ করে পিছন ফিরে বললে, “আপনি কি বলছেন?” অবধূত প্রণাম করে বললেন, “আপনি আমার গুরু, আমি যখন পরমাত্মার ধ্যানে বসবো তখন যেন এইরকম আপন কাজ শেষ না করে অন্য দিকে মন না দিই।”
এক বক আস্তে আস্তে একটা মাছ ধরতে যাচ্ছে, পিছনে এক ব্যাধ সেই বককে লক্ষ্য করছে; কিন্তু বক সে দিকে চেয়েও দেখছে না। অবধূত সেই বককে প্রণাম করে বললেন, “আমি যখন ধ্যানে বসবো তখন যেন ঐ রকম পিছনে চেয়ে না দেখি।”
একটা চিল মাছ মুখে করে যাচ্ছে, বহু কাক, চিল এসে তার পিছনে ঠুক্‌রে কামড়ে বিরক্ত করে কেড়ে নেবার চেষ্টা করছে। সে যেদিকে যায়, সমস্ত কাক, চিলগুলো চেঁচাতে চেঁচাতে তার পিছনে পিছনে যায়। শেষে সে বিরক্ত হয়ে মাছটা ফেলে দিলো আর একটা চিল এসে সেটা নিলো, সমস্ত কাক, চিলগুলো চেঁচাতে চেঁচাতে তার পেছনে যেতে লাগলো। প্রথম চিলটি নিশ্চিন্ত হয়ে এক গাছে বসে রইলো। অবধূত সেই চিলের নিরাপদ অবস্থা দেখে প্রণাম করে বললেন, বুঝলুম সংসারের ভার ফেলে দিতে পারলেই শান্তি; নতুবা মহা বিপদ।
যদ্যপি আমার গুরু শুঁড়ি বাড়ি যায়।
তথাপি আমার গুরু নিত্যানন্দ রায়।।
শিষ্য গুরুর কোন কাজ দেখবে না, তিনি যাহা আজ্ঞা করেন, নতশিরে তা পালন করবে।
মানুষ-গুরু মন্ত্র দেন কানে।
জগৎ-গুরু মন্ত্র দেন প্রাণে।।
তিন চার জন অন্ধ লোক হাতী দেখতে গেছে। তাদের ভিতর কেউ হাতীর পায়ে হাত দিয়ে এসে বললে যে, হাতী থামের মত; কেউ শুঁড়ে হাত দিয়ে এসে বললে যে, হাতী মোটা লাঠির মত; কেউ পেটে হাত দিয়ে এসে বললে যে, হাতী জালার মত; কেউ কানে হাত দিয়ে এসে বললে যে, হাতী কুলোর মত। এই রকম সবাই হাতীর চেহারা নিয়ে ঝগড়া আরম্ভ করলো। গোলমাল দেখে একজন এসে বললে, “তোমরা কি গোলমাল করছো? তারা সকলে তাকে মধ্যস্থ করলো, সে সমস্ত শুনে বললে, “তোমরা কেউই ঠিক হাতী দেখনি; হাতী থামের মত নয়—হাতীর পা থামের মত; মোটা লাঠির মত নয়—হাতীর শুঁড় লাঠির মত; জালার মত নয়—হাতীর পেট জালার মত; কুলোর মত নয়—হাতির কান কুলোর মত। এ সকল এক সঙ্গে করলে যা হয়, তাই হাতী।” সেই রকম ঈশ্বরের এক দিক যারা দেখেছে, তারা পরস্পর ঝগড়া করে।
ব্যাঙাচির ল্যাজ খসে গেলে ব্যাঙ্‌ হয়, তখন সে জলেও থাকতে পারে, ডাঙায়ও থাকতে পারে। অবিদ্যা রূপ ল্যাজ খসে গেলে মানুষ মুক্ত হয়। তখন সে সচ্চিদানন্দেও থাকতে পারে, সংসারেও থাকতে পারে।
বাহ্যিক চিহ্ন উপবীত রাখা ঠিক কি না?
আত্মজ্ঞান লাভ করলে আর কোন বন্ধন থাকে না; তখন তার সকল বন্ধন আপনি খসে যায়, তখন বামুন শুদ্দূর বোধ থাকে না, এ অবস্থায় পৈতে আপনি পড়ে যায়। যখন সে বোধ থাকে তখন জোর করে ফেলা উচিত নয়।
হাঁসের ঠোঁটে কি রকম রস আছে, সে দুধে জল মেশানো থাকলে জল রেখে দুধটুকু খায়, অন্য পাখীতে তা পারে না। সে রকম ঈশ্বর মায়ায় মিশিয়ে আছেন, অন্যে তাঁকে আলাদা করে দেখতে পারে না, যাঁরা পরমহংস তাঁরাই মায়াকে ফেলে ঈশ্বরকে নেন।
এ দেহ যখন অসার ও অনিত্য, তখন সাধু ভক্তেরা এ দেহের প্রতি এতো যত্ন করে কেন? খালি সিন্দুকের কেউ যত্ন করে না, যে সিন্দূকে মোহর, টাকা বা দামী জিনিস থাকে, সকলে তাকেই যত্ন করে রক্ষা করে। যে হৃদয়ে তিনি বিরাজ করছেন; সেখানে তাঁর নিত্য লীলা প্রকাশ পাচ্ছে, সাধু ভক্তগণ সেই দেহকে যত্ন না করে থাকতে পারেন না।
মেয়েরা রাত্রে স্বামীর সঙ্গে কি কথা কয়েছে, কারো কাছে বলে না—বলতে ইচ্ছাও হয় না, কোন রকমে প্রকাশ হলে লজ্জা পায় কিন্তু আপনার এক-বয়সীদের কাছে সমস্ত বলে—বলবার জন্য ব্যাকুল হয় ও বলে আনন্দ পায়। ঈশ্বরের ভক্তও যে ভাবে তাঁর সঙ্গে আলাপ করেন, আলাপ করে প্রাণে যে ভাব হয়, যার তার কাছে বলতে ইচ্ছা করেন না—বলে সুখ পান না, আর বলতে গেলে প্রাণে সে ভাব থাকে না। কিন্তু ভক্তের কাছে প্রাণ খুলে সব কথা বলেন—বলেও সুখ পান আর বলবার জন্য ব্যাকুল হন।
ভক্তেরা ভগবানের জন্য সব ছেড়ে ছুড়ে দেন কেন?
পতঙ্গ একবার আলো দেখলে আর অন্ধকারে যায় না, পিঁপড়ে গুড়ে প্রাণ দেয়, তবুও ফেরে না। ভক্তও সেই রকম ঈশ্বরের জন্য প্রাণ দেয়, তবুও অন্য কিছু চায় না।
সুরেশ চন্দ্র দত্ত সংকলিত ‘শ্রীরামকৃষ্ণের উপদেশ’ থেকে
13th  May, 2024
ঈশ্বর

ঈশ্বরই একমাত্র গুরু, পিতা ও কর্তা। মানুষের কি সাধ্য অপরকে সংসার-বন্ধন থেকে মুক্ত করে। যাঁর এই ভুবনমোহিনী মায়া, তিনিই সেই মায়া থেকে মুক্ত করতে পারেন। সচ্চিদানন্দ গুরু বই আর গতি নাই। বিশদ

ধ্যান

আমি তাঁকে (শ্রীরামকৃষ্ণকে) দর্শন করেছি, মানে আমি সাক্ষাৎভাবে ঈশ্বরকে প্রত্যক্ষ করেছি। আমি রামকৃষ্ণ ছাড়া কারও পায়ে মাথা নোয়াইনি। সতের বৎসর বয়স হতে ঠাকুরকেই ধরে আছি। তিনিই শক্তি, তিনিই শান্তি, তিনিই একমাত্র আশ্রয়, এ ভিন্ন আর কিছুই জানিনে। বিশদ

25th  May, 2024
দীক্ষা

‘দীক্ষা’ শব্দটা গভীর অর্থবোধক। তন্ত্রে দীক্ষা সম্বন্ধে বলা হয়েছে— ‘‘দীপজ্ঞানং যতো দদ্যাৎ কুর্যাৎ পাপক্ষয়ং ততো। বিশদ

23rd  May, 2024
দান

গীতার মূল তিনটি আদর্শ—যজ্ঞ, দান এবং তপস্যার মধ্যে ‘দান’ হল অন্যতম। আধুনিক কালে আচার্য বিনোবা ভাবে এবং তাঁর অনুগামীরা এর বহুল প্রচার করেছেন। ‘দান’ শব্দটির অর্থ ব্যাপক। রাষ্ট্রবিজ্ঞানে শত্রুকে দমন করার জন্য ‘দান’ একটি পন্থা হিসাবে গণ্য করা হয়েছে। বিশদ

22nd  May, 2024
জীবন

শ্রীরামকৃষ্ণ আমাদের প্রথম শিক্ষা দিচ্ছেন, জীবনটাকে আমরা যেন বৃথা নষ্ট না করি। একটু খতিয়ে দেখলেই দেখতে পাব—আমাদের জীবনের অনেকটা সময় আমরা বৃথা ব্যয় করি। ঈশ্বর লাভের জন্য কতখানি উৎকণ্ঠা ও ব্যাকুলতা প্রয়োজন তা শ্রীরামকৃষ্ণ তাঁর জীবন দিয়ে দেখিয়ে গেছেন। বিশদ

21st  May, 2024
সাধু

বিকালে প্রেমেশ মহারাজ বললেন, “শোনো, একটা কথা। তোমরা তো সাধু হতে এসেছ। কোনো কিছুরই বশ হবে না।” বিশদ

20th  May, 2024
সাধু-সন্তদের জীবন

সাধু-সন্তদের জীবন চর্চা সবসময়েই মহৎ ভাবের উদ্রেক করে। এর থেকে আনন্দও পাওয়া যায়। অবশ্য উচ্চতর জীবনের আকাঙ্ক্ষা যাদের মধ্যে থাকে তারাই সে আনন্দ লাভ করতে পারে। যারা জীবনের একটি অর্থ খোঁজে, এই সাধু-সন্তদের জীবন থেকে তারা জীবনের একটি উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যের সন্ধান পায়। বিশদ

19th  May, 2024
নর-নারায়ণ-সেবা

আচার্য স্বামী বিবেকানন্দ-প্রবর্তিত নর-নারায়ণ-সেবা কর্মযোগ-সাধনার এক অভিনব প্রণালী। নরকে নারায়ণজ্ঞানে সেবার অর্থ-নরের স্থূল সূক্ষ্ম বা কারণ দেহকে নারায়ণজ্ঞানে সেবা নয়, নরের মধ্যে যে আত্মরূপী নারায়ণ আছেন, তাঁহারই সেবা। ইহা বেদান্তবেদ্য আত্মার উপাসনারই একটি সহজ পদ্ধতি। বিশদ

18th  May, 2024
প্রাণায়াম

প্রাণায়াম যোগের অন্যতম প্রধান অঙ্গ। প্রাণ অর্থ—প্রাণ-বায়ু বা জীবনী শক্তি এবং আয়াম অর্থ—সংযম। অতএব “শ্বাস-প্রশ্বাস উভয়ের গতি সংযত করাই প্রাণায়াম।” যতক্ষণ প্রাণ-শক্তি থাকে ততক্ষণ প্রাণী জীবিত থাকে, প্রাণ-শক্তি নষ্ট হইলে প্রাণীর মৃত্যু হয়। বিশদ

17th  May, 2024
সুরক্ষার সন্ধান

মানব ইতিহাসের সূচনাকাল থেকেই মানুষ সুরক্ষার সন্ধানে সর্বদাই চিন্তিত। আদিম মানুষকে তার দৈহিক সুরক্ষার জন্য প্রাকৃতিক শক্তি এবং অন্যান্য প্রাণীকুলের সঙ্গে যুদ্ধ করতে হ’ত। সভ্যতার অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে অনিশ্চয়তাবোধ এবং উদ্বেগ কিছুটা কমে এলেও মানুষের জীবনে সুরক্ষার বোধ সব সময় প্রধান চিন্তার কারণ। বিশদ

16th  May, 2024
শক্তিবাদ ও মহাপ্রভু

শক্তিবাদ হইল ভারতীয় তন্ত্রশাস্ত্রের ভিত্তি। “যা দেবী সবর্বভূতেষু শক্তিরূপেণ সংস্থিতা।” ইহা হইল শক্তিবাদের মূলমন্ত্র। শক্তি হইতেই জগৎ জাত, শক্তিতেই জগৎ স্থিত, শক্তিতেই জগৎ বিলয়-প্রাপ্ত। তন্ত্রশাস্ত্রমতে শক্তিই পরব্রহ্ম। পুরুষতত্ত্ব শিব আছেন, শবতুল্য। বিশদ

15th  May, 2024
রাম রাম

আচ্ছা, তুমি আমার কে হও? তোমায় কি বলে ডাকবো বলতো? বল না, চুপ করে রইলে। তোমায় প্রভু বল্‌বো, না সখা বল্‌বো, অথবা দাদা বল্‌বো, কি মা বল্‌বো—বলো না? গুরুদেব হ’য়ে তুমি আমাকে ‘রাম’ বলে ডাকতে বলেছ, তাই ত’ ডাকতাম। বিশদ

14th  May, 2024
আধ্যাত্মভাব

মঠকেন্দ্রগুলির পরিদর্শনকালে সাধু-ব্রহ্মচারীদের আধ্যাত্মিক উন্নতি কতখানি হচ্ছে, তাঁরা আদর্শ অনুসারে চলছেন কি না সেদিকে তিনি তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখতেন। কাশীতে অবস্থানকালে একাদশীর দিন একবার সকলকে নিয়ে তুলসীদাসের সাধনভূমি সংকটমোচনে গিয়ে রামনামসংকীর্তনে মেতে ওঠেন। বিশদ

12th  May, 2024
স্বামী ব্রহ্মানন্দ

স্বামী ব্রহ্মানন্দ যখন সঙ্ঘের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন তখন ভারতের বেশ কিছু স্থানে এবং বিদেশেও রামকৃষ্ণ ভাবধারার প্রচার ও প্রসার সবেমাত্র শুরু হয়েছে। সেসময় তাই প্রয়োজন ছিল এমন এক বলিষ্ঠ সুদৃঢ় ও সর্বাবগাহী নেতার যাঁর ছত্রচ্ছায়ায় এই সদ্য অঙ্কুরিত চারাগাছ ভবিষ্যতে বনস্পতি হওয়ার মতো রসদ পায়। বিশদ

11th  May, 2024
জীবনকে বুঝে নেওয়ার চেষ্টা

তোমাদের সঙ্গে এক মিনিট। জানি তোমাদের হাতে অনেক কাজ, একদম সময় নেই। তবুও এক মিনিট দাঁড়িয়ে আমার কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর যদি দিয়ে যেতে!
আমার প্রশ্ন: ১। বাড়ি, স্কুল, কাজের জায়গা, তোমার শহর, গোটা পৃথিবী—অনেক কিছুর জন্য তুমি সময় দাও। বিশদ

10th  May, 2024
শ্রীরামকৃষ্ণ

দক্ষিণেশ্বরের আনন্দের দিনগুলি ছিল ভক্তসমাগমে মুখর। লীলাময় শ্রীরামকৃষ্ণের টানে আনন্দের হাটবাজার জমে উঠেছিল। অকস্মাৎ গলরোগের প্রকোপে ক্লিষ্ট শ্রীরামকৃষ্ণকে ভক্তেরা কলকাতায় নিয়ে এলেন। ২৬ সেপ্টেম্বর ১৮৮৫ থেকে ১৬ আগস্ট ১৮৮৬—শ্যামপুকুরবাটী ও কাশীপুর উদ্যানবাটীতে তাঁর মর্তলীলার অন্তিম অধ্যায়। বিশদ

08th  May, 2024
একনজরে
মাস ছ’য়েকের জন্য ‘সংসার’ পাততে হবে।  তার আগে আস্তানা দেখতে হাজির গুটিকয়েক ওপেন বিল স্টর্ক। কুলিক পক্ষীনিবাসে খাবারের ব্যবস্থা, পরিবেশ, আবহাওয়া কেমন, সবটা ‘খতিয়ে দেখে’ ...

খড়কুসমার ২১২ নম্বর বুথে ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা এক মহিলাকে মারধরের অভিযোগ ওঠে ঝাড়গ্রামের বিজেপি প্রার্থী প্রণত টুডুর দেহরক্ষীর বিরুদ্ধে। শনিবার ষষ্ঠ দফার ভোটে ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে গড়বেতার মোগলাপাতা এলাকা। ...

ফের হাসপাতাল চত্বরে ঠান্ডা পানীয়ের সঙ্গে মাদক মিশিয়ে খাইয়ে রোগীর আত্মীয়দের সর্বস্ব লুট করা হল। ঘটনাস্থল সেই চন্দননগর মহকুমা হাসপাতাল। শুক্রবার রাতে দুই রোগী পরিবারের ...

পুনের গাড়ি দুর্ঘটনার রেশ এখনও কাটেনি। তারই মধ্যে শুক্রবার রাতে বড়সড় গাড়ি দুর্ঘটনার সাক্ষী থাকল মহারাষ্ট্র। এবারের ঘটনাস্থল নাগপুর। বেপরোয়া গতিতে থাকা গাড়িটির ধাক্কায় তিন মাসের শিশু সহ সাতজন জখম হয়েছেন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিবারিক বা শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম ও সঞ্চয় যোগ। ব্যবসা ও কর্মক্ষেত্রে অগ্রগতি। মনে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৩৯: মোগল সম্রাট মহম্মদ শাহ ও ইরানের নাদির শাহের মধ্যে চুক্তি সম্পাদনের ফলে আফগানিস্তান ভারত থেকে পৃথক হয়ে যায়
১৮০৫: নেপোলিয়ন বোনাপার্ট ইতালির রাজা হিসাবে রাজ্যাভিষিক্ত হন
১৮৯৭: ব্রাম স্টোকারের উপন্যাস ড্রাকুলা প্রকাশিত হয়
১৯১৩: এমিলি ডানকান ব্রিটেনের প্রথম মহিলা ম্যাজিস্ট্রেট নিযুক্ত
১৯১৮: জার্জিয়া ও আমেরিকার স্বাধীনতা ঘোষণা
১৯৪৫: মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিলাসরাও দেশমুখের জন্ম
১৯৪৯: মার্কিন কম্পিউটার প্রোগামিং বিশেষজ্ঞ ওয়ার্ড কানিংহামের জন্ম, তিনিই উইকিপিডিয়ার প্রথম সংস্করণ বের করেছিলেন
১৯৬৯: অ্যাপোলো-১০ নভোযানটি আট দিনের সফল ভ্রমণ শেষ করে পৃথিবীতে অবতরণ করে
১৯৭১: মোহনবাগান অ্যাথলেটিক ক্লাবের কিংবদন্তি ফুটবলার বিমল মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৭২ - অভিনেত্রী রাজলক্ষ্মী দেবীর মৃত্যু
১৯৭৭: ইতালির ফুটবলার লুকা তোনির জন্ম
১৯৯৯: কাশ্মীরের কারগিল সেক্টরে পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ শুরু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৪৩ টাকা ৮৪.১৭ টাকা
পাউন্ড ১০৩.৯৮ টাকা ১০৭.৪৫ টাকা
ইউরো ৮৮.৪৭ টাকা ৯১.৬১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
25th  May, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৪০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৮০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,২০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, রবিবার, ২৬ মে, ২০২৪। তৃতীয়া ৩২/৫৫ অপরাহ্ন ৬/৭। মূলা নক্ষত্র ১৪/৮ দিবা ১০/৩৬। সূর্যোদয় ৪/৫৬/৪২, সূর্যাস্ত ৬/১০/৩৫। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৪২ গতে ৯/২১ মধ্যে পুনঃ ১২/০ গতে ২/৩৮ মধ্যে রাত্রি ৭/৩৬ মধ্যে পুনঃ ১০/৮ গতে ১২/৩৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৪/২৪ গতে ৫/১৭ মধ্যে। বারবেলা ৯/৫৪ গতে ১/১৩ মধ্যে। 
১২ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, রবিবার, ২৬ মে, ২০২৪। তৃতীয়া সন্ধ্যা ৫/৫৫। মূলা নক্ষত্র দিবা ১০/৪৩। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/১৩। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪২ গতে ৯/২২ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ২/৪৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪৪ মধ্যে ও ১০/৩৪ গতে ১২/৪০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৪/৩২ গতে ৫/২৪ মধ্যে। বারবেলা ৯/৫৫ গতে ১/১৪ মধ্যে। কালরাত্রি ১২/৫৫ গতে ২/১৫ মধ্যে। 
১৭ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আগামী ১ জুন বৈঠক ডাকল ইন্ডিয়া জোট

10:55:22 PM

আইপিএল ফাইনাল: হায়দরাবাদকে ৮ উইকেটে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন কেকেআর

10:38:11 PM

আগামী চার ঘণ্টা ধরে ল্যান্ডফল প্রক্রিয়া চলবে ঘূর্ণিঝড় রেমালের

10:36:39 PM

আইপিএল ফাইনাল: ২৪ বলে হাফসেঞ্চুরি বেঙ্কটেশ আয়ারের, কেকেআর ১১১/২ (১০ ওভার) টার্গেট ১১৪

10:35:44 PM

আইপিএল চ্যাম্পিয়ন কেকেআর, এক্স হ্যান্ডলে শুভেচ্ছা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

10:34:00 PM

আইপিএল ফাইনাল: ৩৯ রানে আউট গুরবাজ, কেকেআর ১০২/২ (৮.৫ ওভার) টার্গেট ১১৪

10:31:15 PM