পারিবারিক বা শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম ও সঞ্চয় যোগ। ব্যবসা ও কর্মক্ষেত্রে অগ্রগতি। মনে ... বিশদ
দপ্তর জানিয়েছে, জাতীয় শিক্ষানীতির সঙ্গে সাযুজ্য রেখেই তৃতীয় থেকে দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যক্রম তৈরি হয়েছে। তাতে ‘চলো প্রাচীন ঐতিহ্য রক্ষা করি’ নামে একটি প্রতিযোগিতার কথা উল্লেখ রয়েছে। এর মাধ্যমে পড়ুয়াদের গীতা ও সন্ত রামদাস স্বামীর বক্তব্য মুখস্ত করানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। খসড়া সিলেবাসে প্রাচীন ভারতের ঐতিহ্য, ভারতীয় শিক্ষানীতি, বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারতীয়দের অবদানও বিশেষভাবে উল্লেখ করতে বলেছে দপ্তর। সেইসঙ্গে প্রাধান্য দেওয়া হবে মহারাষ্ট্রকেন্দ্রীক বিষয়েও। থাকবে সাধু-সন্ত ও আদিবাসীদের জীবনচর্যাও। ধর্মীয় সাহিত্যের পাশাপাশি আর্যভট্ট, চরকের মতো ব্যক্তিত্ব, যোগা এবং গণিত, বিজ্ঞান ও মহাকাশ বিজ্ঞানের ভারতীয়দের অবদান সম্পর্কে পড়ুয়াদের অবগত করারও উদ্যোগ নিয়েছে মহারাষ্ট্র সরকার। যদিও গোটা সিলেবাসে হিন্দু ধর্মের বিভিন্ন পুঁথিতে জোর দেওয়ার তুমুল বিতর্ক তৈরি হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ড্যামেজ কন্ট্রোলে নেমেছেন স্টেট কাউন্সিল ফর রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিংয়ের এক আধিকারিক। খসড়া সিলেবাস তৈরি দায়িত্ব ছিল এই সংস্থার উপরই। ওই আধিকারিক জানিয়েছেন, আমরা সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখব। প্রয়োজনে চূড়ান্ত খসড়ায় সংশোধন করা হবে।