পারিবারিক বা শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম ও সঞ্চয় যোগ। ব্যবসা ও কর্মক্ষেত্রে অগ্রগতি। মনে ... বিশদ
আইপিএলে গুজরাতের খারাপ পারফরমেন্স প্রসঙ্গে পাপালি বলেন, আমরা ব্যক্তিগত এবং দলগতভাবে ভালো খেলতে পারিনি। এরপরেই নিজের অবসর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ফর্মে থেকেও ভারতীয় দল থেকে বাদ পড়ার পর থেকেই কামব্যাকের স্বপ্ন আমার হারিয়ে গিয়েছে। এখন ক্রিকেটকে উপভোগ করার জন্য খেলছি। যেদিন ক্রিকেটকে আর উপভোগ করতে পারব না, সরে যাব।
তারপর কি পেশাদার কোচিংয়ে আসবেন? প্রশ্ন করতেই পাপালি বলেন, আমি কোচিংয়ে আসতে চাইলেই সেটা হবে না। কেননা, চ্যানেল ছাড়া ভারতীয় ক্রিকেটে কোনও কিছুই সম্ভব নয়। আমি খেলোয়াড় জীবনেও কাউকে ধরাধরি করিনি। কোচিংয়ে আসার জন্যও সেটা করতে পারব না।
এদিকে, বেঙ্গল প্রো টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটকে স্বাগত জানিয়েছেন শিলিগুড়ির পাপালি। তবে এই প্রতিযোগিতা আরও আগে করা উচিত ছিল বলে তিনি মনে করেন। বলেন, আমরা যখন খেলতাম তখন করলে বাংলার ক্রিকেট আজ অনেক এগিয়ে যেত।
ঋদ্ধির মতো বাংলা থেকে সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ও ত্রিপুরায় চলে গিয়েছেন। তবে বেঙ্গল প্রো টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে সুদীপকে রাখা হয়েছে। কিন্তু ঋদ্ধির কথা ভাবা হয়নি। এর উত্তরে বাংলার ক্রিকেট কর্তাদের একাংশের বিরুদ্ধে তাঁর অভিমানের দিকটি ধরা পড়ে। কেননা ঋদ্ধি বলেন, সুদীপ বেঙ্গল প্রো টি-টোয়েন্টি খেলার জন্য এনওসি নিয়েছে। আমি এখন ত্রিপুরার ক্রিকেটার। তাই এনওসি নিইনি।
শিলিগুড়ি ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ঋদ্ধি বলেন, শিলিগুড়ি সহ সব জেলায় বড় প্রতিযোগিতা হোক। তবে স্থানীয় ক্রিকেটের স্বার্থে সেখানে ঘরের ছেলেদেরই খেলার সুযোগ করে দেওয়া উচিত। শিলিগুড়ি ক্রিকেটাররা মাঠের অভাবে ম্যাচ প্রাকটিসের সুযোগ হারিয়ে ফেলেছে। বেশি করে ম্যাচ খেলতে না পারলে এখানকার ক্রিকেটাররা বড় জায়গায় নিজেদের মেলে ধরতে পারবে না।