পারিবারিক বা শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম ও সঞ্চয় যোগ। ব্যবসা ও কর্মক্ষেত্রে অগ্রগতি। মনে ... বিশদ
শুক্রবার রামসাই এলাকায় জাল মদের কারখানায় হানা দেয় আবগারি দপ্তর। সেখানে মদ বানানোর সরঞ্জাম, নকল মদের স্টিকার সহ কয়েক হাজার লিটার মদ ও স্পিরিট উদ্ধার করা হয়। তবে অভিযুক্তরা পলাতক। অপরদিকে, শুক্রবার রাতে ময়নাগুড়ির নতুন বাজারে থানার আইসি সুবল ঘোষ সহ পিসি পার্টি অভিযান করে। কর্মতীর্থ ভবনে খাবারের দোকানের আড়ালে অবৈধ মদের কারবার চলছে বলে আগে থেকেই খবর ছিল। সেখানে অভিযান করে লক্ষণ সরকার এবং দীপক দাস নামে দুই ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়। শনিবার সকালে ময়নাগুড়ির জল্পেশ মেলার মাঠ সংলগ্ন একটি গোডাউনে হানা দেয় পুলিস। গোডাউনে বেআইনিভাবে মদ রেখে এক ব্যক্তি কারবার করছিল বলে অভিযোগ। এই অভিযানে হাতেনাতে ব্যবসায়ী তপন বর্মনকে গ্রেপ্তার করে পুলিস। তার থেকে ১৩৩টি দেশি-বিদেশি মদের বোতল উদ্ধার হয়েছে। কিছু সময় পর ময়নাগুড়ির টেকাটুলিতে এক হোটেলে হানা দেয় পুলিস। সেখানে রাম পাল নামে এক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরবর্তীতে চূড়াভাণ্ডার এলাকার এক হোটেলে হানা দিয়ে প্রচুর দেশি-বিদেশি মদ সহ সৌরভ মণ্ডল নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিস। তাদের থেকে ১০৭টি দেশি ও বিদেশি মদের বোতল উদ্ধার হয়েছে। ময়নাগুড়ি থানার আইসি বলেন, ময়নাগুড়িতে অবৈধ মদের কারবার বরদাস্ত করা হবে না। এই অভিযান লাগাতার চলবে। নিজস্ব চিত্র