Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

প্রতিশ্রুতি রক্ষার সংস্কৃতি

নিজ গৃহ বা বাড়িকে ভারতের সংবিধানে নাগরিকের মৌলিক অধিকারের তালিকাভুক্ত করা হয়নি। তবে প্রত্যেকের একটি বাড়ির অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে অন্যান্য মৌলিক অধিকার এবং নির্দেশমূলক নীতিগুলি রূপায়ণের মাধ্যমে। এছাড়া সুপ্রিম কোর্টের একাধিক রায়েও উপযুক্ত বাসস্থানের অধিকার মেনে নেওয়া হয়েছে। সংবিধানের ২১ অনুচ্ছেদ দিয়েছে সুরক্ষিত জীবন এবং ব্যক্তি-স্বাধীনতার অধিকার। প্রত্যেক মানুষের নিজ গৃহের অধিকার তারই অন্তর্ভুক্ত। বলা হয়েছে, কোনও ব্যক্তিকেই তার জীবনের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা যাবে না। এই যখন দেশের সংবিধান এবং আইন, বিচারব্যবস্থা ও ন্যায়ালয়ের স্পষ্ট অবস্থান, তখনও দেশে কোটি কোটি মানুষ নিরাশ্রয়—বস্তিতেও ঠাঁই হয় না সবার; কী শীত, কী বর্ষা মানবেতর জীবন কাটে তাদের ফুটপাতে, রেল স্টেশনে, বাসস্ট্যান্ডে, রেলপাড়ে-খালপাড়ে! দুনিয়ার সবচেয়ে বেশি গৃহহীন মানুষ ভারতের নাগরিক। ভারতে যত বস্তিবাসী মানুষ রয়েছে ইউরোপের একাধিক বড় দেশের মোট জনসংখ্যা তার চেয়েও কম! এই চরম লজ্জা গোপন রেখেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মঞ্চে গিয়ে লম্বা-চওড়া ভাষণ দেন।
স্বাধীনতার ৭৭ বছরেও ছবিটা বদলানো যায়নি। দেশকে পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি করে তোলার হুংকার শোনানো হচ্ছে। দাবি করা হচ্ছে স্বাধীনতার শতবর্ষের আগেই উন্নত বিশ্বের বা উন্নত দেশের (ডেভেলপড কান্ট্রি) পংক্তিভুক্ত হয়ে উঠবে ভারত। কিন্তু সে কি হাওয়ায় হবে? তার চেষ্টা কোথায়? নয়াদিল্লির উচ্চাসন থেকে ভাষণের অতিরিক্ত যা হচ্ছে তা সংকীর্ণ রাজনীতি মাত্র। তাতে জলাঞ্জলি যাচ্ছে সংবিধান নির্দেশিত যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা। সিঙ্গল ইঞ্জিন, ডাবল ইঞ্জিন বিভাজনের বলি হচ্ছে বাংলাসহ একাধিক বিরোধী রাজ্য। তাতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে গরিব মানুষগুলি। ১০০ দিনের কাজের নিশ্চয়তা প্রকল্পে (মনরেগা) বাংলাকে বঞ্চনা করা হয়েছে টানা তিনবছর। তারপর কোপ দেওয়া হয়েছে আবাস যোজনায় বা গরিবের জন্য বিনামূল্যে পাকাবাড়ি প্রদানের প্রকল্পে। অনেক টালবাহানার পর বাংলার ১১ লক্ষ প্রান্তিক মানুষকে পাকাবাড়ি তৈরি করে দেওয়ার প্রশাসনিক অনুমোদন দিল্লির বাবুরা দিয়েছিলেন। তারপরেও কিছু বাজে অজুহাতে গত তিনবছরে এক নয়া পয়সাও ছাড়েনি কেন্দ্র। নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এই লাগাতার বঞ্চনার বিরুদ্ধে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গোড়া থেকেই সরব। তবে তাতেও সুরাহা না মেলেনি। 
এই পরিস্থিতিতে একজন দায়িত্বশীল অভিভাবক হিসেবে তিনি অনন্তকাল হাত গুটিয়ে বসে থাকতে পারেন না। রেড রোডের ধর্না মঞ্চ থেকে মুখ্যমন্ত্রী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, ‘ডিসেম্বর, ২০২৪-এর মধ্যে কেন্দ্র এই বাবদ টাকা না দিলে রাজ্যের কোষাগার থেকেই গরিব মানুষকে বাড়ি তৈরির টাকা দেব।’ নরেন্দ্র মোদির সীমাহীন খেলাপের বিপরীতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাখলেন কথা রাখার এক সুন্দর দৃষ্টান্ত। এটাই নতুন নয়, প্রতিশ্রুতি রক্ষার এক অভূতপূর্ব সংস্কৃতিই গড়ে তুলেছেন বাংলার জননেত্রী। সেটাই তাঁর ধারাবাহিক সাফল্যের চাবিকাঠি। ডিসেম্বরের ‘ডেডলাইন’ শেষ হওয়ার ১৩ দিন আগেই, মঙ্গলবার ১২ লক্ষ মানুষের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বাড়ি তৈরির প্রথম কিস্তির টাকা প্রদানের সূচনা হল। এই বিপুল অর্থের পুরোটাই দেওয়া হচ্ছে বাংলার কোষাগার থেকে। সংগত কারণেই প্রকল্পটিও চিহ্নিত হয়েছে ‘বাংলার বাড়ি’ নামে। মঙ্গলবার নবান্ন সভাঘর থেকে প্রতীকীভাবে ৪২ জনের হাতে এই প্রকল্পের সুবিধা তুলে দেন মমতা। তারপরই শুরু হয় জেলাগুলিতে উপভোক্তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানোর প্রক্রিয়া। এই পর্বে, কেন্দ্রের আবাস তালিকায় বঞ্চিতদের পাশাপাশি রয়েছে রেমাল ঘূর্ণিঝড় ও বন্যায় বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলিরও নাম। তবে ১২ লক্ষেই থেমে থাকবে না নবান্ন। যাচাই করার পর আরও ১৬ লক্ষ পরিবার মমতার বাংলার বাড়ি পাবে। এই কষ্টার্জিত অর্থের পুরোটারই সদ্ব্যবহার যাতে হয় তার দায়িত্ব এবার জনগণকেই নিতে হবে। তবেই সার্থক হবে মুখ্যমন্ত্রীর এই মহৎ উদ্যোগ। এই প্রকল্পকে নিছক দানখয়রাতি হিসেবে ছোট করা যাবে না। এর দ্বারা পরোক্ষে উপকৃত হবে সমগ্র অর্থনীতি এবং দীর্ঘ মেয়াদে তার সুফল পৌঁছবে রাজ্যের প্রতিটি ঘরে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই উদার ‘ইনক্লুসিভ পলিটিকস’ আগামী দিনে সব রাজ্যের সামনে প্রকৃত উন্নয়নের মডেল হিসেবেই সমাদর পাবে।
19th  December, 2024
অপ্রত্যাশিত

স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে সংসদে সরকার ও বিরোধীপক্ষের মধ্যে তর্কবিতর্ক, উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়, তুমুল হই-হট্টগোল নতুন কিছু নয়। গলায় পোস্টার ঝুলিয়ে, প্ল্যাকার্ড হাতে ওয়েলে নেমে পড়া, স্লোগান, একে অপরের দিকে তেড়ে যাওয়ার ছবিও হামেশাই দেখা যায়। বিশদ

ভর্ৎসনা ও ক্ষমা প্রার্থনা

তির ছুড়েছিলেন বিরোধীদের দিকে। লক্ষ্যভেদ তো হলই না, উল্টে তাতে বিদ্ধ হলেন ভারতের সংবিধান প্রণেতা বাবাসাহেব আম্বেদকর! কে এই ব্যর্থ ধনুর্ধর? দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী স্বয়ং!
বিশদ

20th  December, 2024
বৈষম্য বৃদ্ধির ব্যবস্থা

পয়লা জুলাই, ২০১৫। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’ স্লোগান শুনিয়েছিলেন। উদ্দেশ্য ঘোষিত হয়েছিল ‘পাওয়ার টু এমপাওয়ার’। বলা হয়েছিল, ভারত সরকারের সমস্ত পরিষেবা ইলেকট্রনিক ব্যবস্থার মাধ্যমে সহজলভ্য হবে। তার জন্য ইন্টারনেট সংযোগ এবং অনলাইন পরিকাঠামো বিস্তার লাভ করবে দেশজুড়ে।
বিশদ

18th  December, 2024
‘না খাউঙ্গা’র প্রহসন!

গত দশ বছর ধরে মূলত তিনটি ‘অস্ত্রকে’ সম্বল করে বিরোধীদের বিরুদ্ধে তোপ দেগেই চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক, বংশানুক্রমিক শাসন। কীভাবে শতাব্দী প্রাচীন কংগ্রেস দলে গান্ধী পরিবার বংশপরম্পরায় ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রেখেছে, মোদির প্রতিদিনের সমালোচনা মূলত তা নিয়েই। বিশদ

17th  December, 2024
স্বাস্থ্যে স্বস্তি বৃদ্ধি

ইউনিভার্সাল হেলথেকয়ার বা সকল নাগরিকের জন্য স্বাস্থ্য পরিষেবাকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে উন্নত কিছু দেশ। তাদের মধ্যে সবচেয়ে অগ্রণী হল নরওয়ে, নেদারল্যান্ডস, সুইডেন, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান,  জার্মানি, অস্ট্রিয়া, কানাডা, ব্রিট‍েন প্রভৃতি।
বিশদ

16th  December, 2024
আরও এক ব্যর্থতা

সাড়া ফেলে দেওয়া আর জি কর কাণ্ডে ধর্ষণ-খুনের ঘটনার প্রেক্ষিতে তথ্যপ্রমাণ লোপাট ও ষড়যন্ত্র মামলায় ধৃত হাসপাতালের অধ্যক্ষ (প্রাক্তন) ও টালা থানার প্রাক্তন ওসির বিরুদ্ধে ৯০ দিনেও সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট দিতে না পেরে আরও এক ব্যর্থতার নজির গড়ল সিবিআই। বিশদ

15th  December, 2024
করদাতারাই ব্রাত্য!

এ যেন গ্রামের পাঠশালা। প্রবল ঝড়-বৃষ্টিতে জীর্ণবাড়ির ভাঙাচোরা দেওয়ালের ফাঁকফোকর দিয়ে জল ঢুকে ভাসিয়ে দেয় শ্রেণিকক্ষ। বাধ্য হয়ে মাস্টারমশাই অসময়ে ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে দেন। আচরণে সেই হতভাগ্য পাঠশালার মতো হলেও এ আসলে পাঠশালা নয়। বিশদ

14th  December, 2024
ভয়াবহ বিচার ব্যবস্থা!

চট্টগ্রাম আদালতে বুধবারও জামিন হল না হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের। সেখানকার একদল মারমুখী আইনজীবীর বাধায় ভেস্তে গিয়েছে তাঁর জামিনের উদ্যোগ। ওইদিন আদালতে তাঁর জন্য আগাম জামিনের আর্জি জানান বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। বিশদ

13th  December, 2024
সুপ্রিম বার্তা মোদিজিকে

গর্ব না লজ্জা? একই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই বিপরীতধর্মী প্রশ্নের মুখোমুখি আমাদের হতে হয় বারবার। আর এমন অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে ফেলে দিতে এদেশের সরকার বাহাদুরের জুড়ি নেই। যেমন বিনামূল্যের রেশন। ৪ নভেম্বর, ২০২৩। ভোটমুখী ছত্তিশগড়ে দুর্গ এলাকার এক প্রচারসভায় উপস্থিত নরেন্দ্র মোদি। বিশদ

12th  December, 2024
অর্বাচীনের আস্ফালন

হুমকির পর হুমকি! বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছাড়তেই সীমান্তের ওপার থেকে শোনানো হল, তারা ভারতের ‘সেভেন স্টারস’ ছিনিয়ে নেবে। তার মানে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের অসমসহ সাতটি রাজ্য জুড়ে দেবে বাংলাদেশের মানচিত্রে। বিশদ

11th  December, 2024
উজ্জ্বল নয় উজ্জ্বলা

গত প্রায় এগারো বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশবাসীকে আশ্বস্ত করতে গিয়ে কখনও বলেছেন, ‘মানুষ মোদির গ্যারান্টিতে আস্থা রাখে, কারণ অন্যান্য রাজনৈতিক দল মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেয়।’ নিজের ঢাক পেটাতে গিয়ে কখনও বলেছেন, ‘আমার গ্যারান্টি হল আমার কঠোর পরিশ্রম, নিষ্ঠা ও অধ্যাবসায়ের প্রতিফলন।’ বিশদ

10th  December, 2024
নিকৃষ্টতম জুমলা

২০১৪ সালে ইউপিএ সরকারের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ইপিএফ গ্রাহকদের জন্য ন্যূনতম পেনশন ঘোষণা করেছিলেন এক হাজার টাকা।
বিশদ

09th  December, 2024
কঠিন পরীক্ষা

প্রত্যাশার চাপ ছিল সব মহলে। মধ্যবিত্ত ভেবেছিল, ব্যাঙ্ক ঋণে সুদের হার কমলে মাসিক কিস্তির টাকা কম দিতে হবে। তাতে সংসার চালানোর খরচে কিছুটা সুরাহা মিলবে। শিল্প-বাণিজ্য মহল মনে করেছিল, সুদ কমলে উৎপাদন খরচে কিছুটা হলেও সুবিধা মিলবে। বিশদ

08th  December, 2024
মধ্যযুগীয় ভাবনা!

কোনওটার বয়স ৪০০ বছর, কোনটা ৫০০, কোনও-টার হয়তো তারও বেশি। কারও গায়ে ‘ন্যাশনাল মনুমেন্ট’-এর তকমা, কেউ ‘জাতীয় সম্পদ’ হিসেবে পরিচিত, অনেকেই প্রাচীন প্রত্নতত্ত্ব ও চোখ ধাঁধানো স্থাপত্য নিদর্শনের গুণে যুগ যুগ ধরে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে টানছে চুম্বকের মতো। বিশদ

07th  December, 2024
বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরো

পিস্তলটা একঝলক দেখামাত্রই চকিতে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন পুলিসকর্মী যশবীর সিং। সিদ্ধান্ত নিতে বিশেষ সময়ও নেননি তিনি। আর একটু দেরি হলেই শিরোমণি অকালি দল প্রধান এবং প্রাক্তন উপ মুখ্যমন্ত্রী সুখবীর সিং বাদলের শরীর ঝাঁঝরাই হয়ে যেত খালিস্তানি বুলেটে—আর তাও একেবারে স্বর্ণমন্দিরের ভিতরে। বিশদ

06th  December, 2024
হায় বিচারব্যবস্থা!

চিন্ময়কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে জামিন দেয়নি বাংলাদেশের আদালত। গত ২৫ নভেম্বর সে-দেশের পুলিস তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তার আগেও তাঁর জামিনের আর্জি নাকচ হয়েছে। ফের শুনানি ছিল মঙ্গলবার। তাই চট্টগ্রাম আদালতের দিকে নজর ছিল সারা পৃথিবীর হিন্দুসহ সমস্ত ধরনের গণতন্ত্র প্রিয় মানুষের। বিশদ

05th  December, 2024
একনজরে
সম্প্রতি শহরে তথ্য-প্রযুক্তি সংস্থা ইনফোসিসের নতুন ক্যাম্পাসের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যের এই সাফল্যকে সামনে এনে প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র দাবি করলেন, বাংলায় পড়াশোনোর বহর বাড়ছে। সেই কারণেই মেধার বিস্তৃতি সম্ভব হচ্ছে। ...

শুক্রবার ভোরে কালীগঞ্জের বড়চাঁদঘর পঞ্চায়েতের তেজনগর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় একটি মোবাইল দোকানে দুঃসাহসিক চুরির ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। দোকানের শাটার ভেঙে দুষ্কৃতীরা লক্ষাধিক টাকার মোবাইল চুরি করে ...

শনিবার তেলেঙ্গানায় সন্তোষ ট্রফির মূল পর্বের গ্রুপ লিগে বাংলার প্রতিপক্ষ মণিপুর। সম্প্রতি ভারতীয় ফুটবলের সাপ্লাই লাইন এই রাজ্য। একাধিক ফুটবলার আইএসএলে বিভিন্ন দলের হয়ে মাঠ কাঁপাচ্ছেন। ...

মাদক কারবার থেকে চোরাচালান। মানব পাচার থেকে জঙ্গি কার্যকলাপ। সবমিলিয়ে ক্রমশ স্পর্শকাতর নেপাল ও ভুটান সীমান্ত। এজন্যই ড্রোন উড়িয়ে নজরদারি চলছে সংশ্লিষ্ট দুই সীমান্তে। একইসঙ্গে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাজকর্মের ক্ষেত্রে দিনটি বিশেষ শুভ। নতুন যোগাযোগ ও উপার্জন বৃদ্ধির ক্ষেত্র প্রস্তুত হতে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮০১: শিক্ষাবিদ ও সমাজসংস্কারক প্রসন্নকুমার ঠাকুরের জন্ম
১৯১১: প্রতিষ্ঠিত হল সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়া
১৯৫৯: ক্রিকেটার কৃষ্ণমাচারী শ্রীকান্তের জন্ম
১৯৬৩: অভিনেতা গোবিন্দার জন্ম
১৯৯৮: নোবেলজয়ী অমর্ত্য সেনকে ‘দেশিকোত্তম’ দিল বিশ্বভারতী
২০১২: পরিচালক যীশু দাশগুপ্তের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.১৩ টাকা ৮৫.৮৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২৭ টাকা ১০৭.৯৮ টাকা
ইউরো ৮৬.৪২ টাকা ৮৯.৭৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,০০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৪০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৬০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৭,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৭,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৬ পৌষ, ১৪৩১, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪। ষষ্ঠী ১৫/১৫, দিবা ১২/২২। পূর্বফাল্গুনী নক্ষত্র ৫৯/৫৫ শেষ রাত্রি ৬/১৪। সূর্যোদয় ৬/১৬/১৭, সূর্যাস্ত ৪/৫৩/১১। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ৭/৪২ গতে ৯/৪৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৭ গতে ২/৪৭ মধ্যে পুনঃ ৩/২৯ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৫৬ গতে ২/৪৩ মধ্যে। বারবেলা ৭/৩৫ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৩ গতে ২/১৩ মধ্যে পুনঃ ৩/৩ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৬/৩৩ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৬ গতে উদয়াবধি। 
৫ পৌষ, ১৪৩১, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪। ষষ্ঠী দিবা ১/৫৮। পূর্বফাল্গুনী নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৬/১৯, সূর্যাস্ত ৪/৫২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে ও ৭/৪৯ গতে ৯/৫৭ মধ্যে ও ১২/৫ গতে ২/৫৬ মধ্যে ও ৩/৮ গতে ৪/৫২ মধ্যে এবং রাত্রি ১/৪ গতে ২/৫০ মধ্যে। কালবেলা ৭/৩৮ মধ্যে ও ১২/৫৫ গতে ২/১৪ মধ্যে ও ৩/৩৩ গতে ৪/৫২ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৩৩ মধ্যে ও ৪/৩৮ গতে ৬/২০ মধ্যে।
১৮ জমাদিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
জার্মানিতে বড়দিনের বাজারে গাড়ি চালিয়ে তাণ্ডব: জখমদের মধ্যে রয়েছেন সাতজন ভারতীয়

11:29:00 PM

সন্ধ্যা থিয়েটারে পদপিষ্টের ঘটনা: আমার চরিত্রহনন করা হয়েছে, বললেন অল্লু অর্জুন
হায়দরাবাদের সন্ধ্যা থিয়েটারে ‘পুষ্পা ২: দ্য রুল’ সিনেমার প্রিমিয়ারে পদপিষ্টের ...বিশদ

11:10:07 PM

ব্রাজিলে ট্রাক ও যাত্রীবাহী বাসের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষ, হত ৩০

10:41:00 PM

রাজাহুলিতে বৃদ্ধ খুনের অভিযোগে আরও দু’জনকে মালদহের কালিয়াচক থেকে গ্রেপ্তার করল এনজেপি থানার পুলিস

10:20:00 PM

ঝাড়গ্রাম শহরে অজানা জন্তুর আক্রমণে গোরুর মৃত্যু, মিলেছে পায়ের ছাপ

10:03:00 PM

মোহালিতে নির্মীয়মান বিল্ডিং বিপর্যয়: উদ্ধারকাজে যোগ দিল ভারতীয় সেনা

09:50:00 PM