Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

ভয়াবহ বিচার ব্যবস্থা!

চট্টগ্রাম আদালতে বুধবারও জামিন হল না হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের। সেখানকার একদল মারমুখী আইনজীবীর বাধায় ভেস্তে গিয়েছে তাঁর জামিনের উদ্যোগ। ওইদিন আদালতে তাঁর জন্য আগাম জামিনের আর্জি জানান বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। কিন্তু স্থানীয় কিছু ‘প্রভাবশালী’ আইনজীবীর চাপের কাছে হেরে যান বিচারক। চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের আর্জিটি শুনানির জন্য গ্রহণে শেষ মুহূর্তে অস্বীকার করেন ওই ‘পরাজিত’ বিচারক। ফলে প‍্রতিবাদী সন্ন্যাসীর জন্য ফের কারাগারই নির্দিষ্ট হল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার পর থেকে বাংলাদেশের নানা প্রান্তে হিন্দুসহ সমস্ত ধর্মীয় সংখ্যালঘু শ্রেণির উপর নির্যাতন বহুগুণ হয়ে গিয়েছে। এনিয়ে ভারত তো বটেই, আমেরিকা এবং ইউরোপের একাধিক রাষ্ট্রও এই অমানবিক ঘটনার নিন্দায় মুখর হয়েছে। বিষয়টিতে রাষ্ট্রসঙ্ঘের হস্তক্ষেপেরও দাবি উঠেছে। কারণ দেশটিতে মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হলেও সব ধর্ম বর্ণের নাগরিকের সেখানে সমানাধিকারের ভিত্তিতে বসবাস করার কথা। কিন্তু পাকিস্তান দরদি এক শ্রেণির উগ্র মুসলিম মৌলবাদী শক্তি সেটি চায় না। তাদেরই ষড়যন্ত্রের শিকার জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁকে সপরিবারে (দুই কন্যা হাসিনা ও রেহানা বাদে) হত্যা করা হয়।
পরবর্তী দুই সেনাকর্তা জিয়াউর রহমান ও হোসাইন মহম্মদ এরশাদের হাতে পড়ে ওই দেশের ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ সংবিধানের ঠাঁই হয়েছে আস্তাকুঁড়ে। এমনকী অমুসলিম জনগণের ঘাড়েও চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে ‘রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম’-এর যন্ত্রণা! উপর্যুপরি ঘটনাগুলি যে সে-দেশের ধর্মীয় সংখ্যাগরিষ্ঠের মৌলবাদকেই প্রশ্রয় দেওয়ার জন্য, তাতে কোনও সুস্থ বুদ্ধির মানুষের সংশয় নেই। শেখ হাসিনার সরকার চেষ্টা করেও পবিত্র সংবিধানের এই বিকৃতি দূর করতে পারেননি। তবু তাঁর আমলে সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সংঘটিত কিছু অন্যায়ের প্রতিকার করার চেষ্টা ছিল। ছিল ধর্মোন্মাদ জঙ্গি সংগঠনগুলির হাত থেকে বাংলাদেশকে বাঁচানোর উদ্যোগ। শিক্ষা এবং কর্মক্ষেত্রে ধর্মীয় বৈষম্য দূর করার দিকেও বিশেষ নজর ছিল বঙ্গবন্ধুর কন্যার। ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার পরিসর বেড়েছিল। ভারতের পক্ষে সবচেয়ে বড় স্বস্তির ব্যাপার ছিল দুটি। এক, কমেছিল বাংলাদেশি নাগরিকের অনুপ্রবেশ। দুই, বাংলাদেশের মাটি যাতে ভারত-বিরোধী জঙ্গি গোষ্ঠীগুলির ঘাঁটি হয়ে উঠতে না পারে, তার নিশ্চয়তা দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী হাসিনা। সব মিলিয়ে ভারতের সবচেয়ে প্রিয় প্রতিবেশীর নাম হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ।
কিন্তু কিছু পাকপ্রেমী বাংলাদেশির পক্ষে এই স্বস্তিদায়ক পরিবেশ মেনে নেওয়া সম্ভব ছিল না। সাম্প্রতিক অস্থিরতার নেপথ্যে যে ওই অবাঞ্ছিত শক্তির সক্রিয়তা রয়েছে, তাতে নির্যাতিত অংশের নাগিরকদের কোনও সংশয় নেই। এই ব্যাপারে সহমত পোষণ করে গণতান্ত্রিক আন্তর্জাতিক দুনিয়াও। তবু বাংলাদেশের বর্তমান নেতৃত্ব গলাবাজি করে এই নির্মম বাস্তব অস্বীকার করার আপ্রাণ চেষ্টায় ছিল। সমস্ত অভিযোগ তারা নিছক ‘গুজব’ বলেই উড়িয়ে দিচ্ছিল। অবশেষে বাংলাদেশের মাটিতে হিন্দু নির্যাতনের কিছু অভিযোগ স্বীকার করে নিয়েছে মহম্মদ ইউনুসের তত্ত্বাবধায়ক সরকার। মঙ্গলবার ঢাকা জানিয়েছে, হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ধর্মীয় নিপীড়নের মোট ৮৮টি ঘটনা নথিভুক্ত হয়েছে সেখানে। তবে পর্যবেক্ষক মহলের দাবি, বাস্তব চিত্র আরও ভয়াবহ! প্রতিবাদী হিন্দুদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে। চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তারের ঘটনা একটি দৃষ্টান্তমাত্র। তাঁর জামিনের আগাম শুনানির আর্জি জানিয়ে চট্টগ্রাম আদালতে আবেদন করেন আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষ। ঢাকার বাসিন্দা রবীন্দ্রবাবু সুপ্রিম কোর্টের বর্ষীয়ান আইনজীবী। বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচেরও সভাপতি তিনি। আগাম জামিনের আবেদনে বলা হয় যে, ‘মিথ্যা ও মনগড়া মামলায় ওই সন্ন্যাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নিরাপত্তা কারণে ৩ ডিসেম্বর জামিনের শুনানিতে তাঁর আইনজীবী শুভাশিস শর্মা অংশ নিতে পারেননি।’ পরে স্থানীয় মিডিয়াকে রবীন্দ্রবাবু বলেন, ‘এখানকার আইনজীবীরা কেউ সওয়াল করতে পারছেন না। জজ সাহেব আমার আবেদন মঞ্জুর  করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু শ’খানেক আইনজীবী চেঁচামেচি শুরু করে দেন।’ তবে রবীন্দ্রবাবুর বক্তব্যের সত্যতা যথারীতি স্বীকার করেননি সরকারি আইনজীবী। এই প্রেক্ষিতে রবীন্দ্রবাবুর আক্ষেপ, ‘খুব দুঃখজনক পরিস্থিতি। পুলিস ছিল বলে রক্ষা পেয়েছি।’ কোনও গণতান্ত্রিক দেশে এমন অন্যায় কল্পনাও করা যায় না। আদালত হল শেষ ভরসার জায়গা—বাদী, বিবাদি দু’পক্ষেরই জন্য। বিচারক দু’পক্ষের বক্তব্য শুনেই নিরপেক্ষ রায় ঘোষণা করেন। ‘নির্দোষ’ হলে অভিযুক্ত মুক্তি পান এবং ‘দোষী সাব্যস্ত’ হলে তাঁর সাজা হয়। কিন্তু অভিযুক্ত যদি তাঁর ধর্মীয় পরিচয়ের ‘অপরাধে’ একজন আইনজীবীর অভাবে সওয়াল-জবাবেই ‘নিষিদ্ধ’ হয়ে যান, সেই পরিস্থিতি অস্বাভাবিক। কোনও সভ্য দেশ এবং তার আদালত এই অন্যায় অনুমোদন করতে পারে না। এখানেই পরিষ্কার, সংখ্যালঘু শ্রেণির নাগরিকদের পক্ষে একদা সোনার বাংলা কী এক ‘অভিশপ্ত’ ভূমিতে পরিণত হয়েছে!
13th  December, 2024
অপ্রত্যাশিত

স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে সংসদে সরকার ও বিরোধীপক্ষের মধ্যে তর্কবিতর্ক, উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়, তুমুল হই-হট্টগোল নতুন কিছু নয়। গলায় পোস্টার ঝুলিয়ে, প্ল্যাকার্ড হাতে ওয়েলে নেমে পড়া, স্লোগান, একে অপরের দিকে তেড়ে যাওয়ার ছবিও হামেশাই দেখা যায়। বিশদ

ভর্ৎসনা ও ক্ষমা প্রার্থনা

তির ছুড়েছিলেন বিরোধীদের দিকে। লক্ষ্যভেদ তো হলই না, উল্টে তাতে বিদ্ধ হলেন ভারতের সংবিধান প্রণেতা বাবাসাহেব আম্বেদকর! কে এই ব্যর্থ ধনুর্ধর? দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী স্বয়ং!
বিশদ

20th  December, 2024
প্রতিশ্রুতি রক্ষার সংস্কৃতি

নিজ গৃহ বা বাড়িকে ভারতের সংবিধানে নাগরিকের মৌলিক অধিকারের তালিকাভুক্ত করা হয়নি। তবে প্রত্যেকের একটি বাড়ির অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে অন্যান্য মৌলিক অধিকার এবং নির্দেশমূলক নীতিগুলি রূপায়ণের মাধ্যমে। এছাড়া সুপ্রিম কোর্টের একাধিক রায়েও উপযুক্ত বাসস্থানের অধিকার মেনে নেওয়া হয়েছে। বিশদ

19th  December, 2024
বৈষম্য বৃদ্ধির ব্যবস্থা

পয়লা জুলাই, ২০১৫। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’ স্লোগান শুনিয়েছিলেন। উদ্দেশ্য ঘোষিত হয়েছিল ‘পাওয়ার টু এমপাওয়ার’। বলা হয়েছিল, ভারত সরকারের সমস্ত পরিষেবা ইলেকট্রনিক ব্যবস্থার মাধ্যমে সহজলভ্য হবে। তার জন্য ইন্টারনেট সংযোগ এবং অনলাইন পরিকাঠামো বিস্তার লাভ করবে দেশজুড়ে।
বিশদ

18th  December, 2024
‘না খাউঙ্গা’র প্রহসন!

গত দশ বছর ধরে মূলত তিনটি ‘অস্ত্রকে’ সম্বল করে বিরোধীদের বিরুদ্ধে তোপ দেগেই চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক, বংশানুক্রমিক শাসন। কীভাবে শতাব্দী প্রাচীন কংগ্রেস দলে গান্ধী পরিবার বংশপরম্পরায় ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রেখেছে, মোদির প্রতিদিনের সমালোচনা মূলত তা নিয়েই। বিশদ

17th  December, 2024
স্বাস্থ্যে স্বস্তি বৃদ্ধি

ইউনিভার্সাল হেলথেকয়ার বা সকল নাগরিকের জন্য স্বাস্থ্য পরিষেবাকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে উন্নত কিছু দেশ। তাদের মধ্যে সবচেয়ে অগ্রণী হল নরওয়ে, নেদারল্যান্ডস, সুইডেন, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান,  জার্মানি, অস্ট্রিয়া, কানাডা, ব্রিট‍েন প্রভৃতি।
বিশদ

16th  December, 2024
আরও এক ব্যর্থতা

সাড়া ফেলে দেওয়া আর জি কর কাণ্ডে ধর্ষণ-খুনের ঘটনার প্রেক্ষিতে তথ্যপ্রমাণ লোপাট ও ষড়যন্ত্র মামলায় ধৃত হাসপাতালের অধ্যক্ষ (প্রাক্তন) ও টালা থানার প্রাক্তন ওসির বিরুদ্ধে ৯০ দিনেও সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট দিতে না পেরে আরও এক ব্যর্থতার নজির গড়ল সিবিআই। বিশদ

15th  December, 2024
করদাতারাই ব্রাত্য!

এ যেন গ্রামের পাঠশালা। প্রবল ঝড়-বৃষ্টিতে জীর্ণবাড়ির ভাঙাচোরা দেওয়ালের ফাঁকফোকর দিয়ে জল ঢুকে ভাসিয়ে দেয় শ্রেণিকক্ষ। বাধ্য হয়ে মাস্টারমশাই অসময়ে ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে দেন। আচরণে সেই হতভাগ্য পাঠশালার মতো হলেও এ আসলে পাঠশালা নয়। বিশদ

14th  December, 2024
সুপ্রিম বার্তা মোদিজিকে

গর্ব না লজ্জা? একই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই বিপরীতধর্মী প্রশ্নের মুখোমুখি আমাদের হতে হয় বারবার। আর এমন অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে ফেলে দিতে এদেশের সরকার বাহাদুরের জুড়ি নেই। যেমন বিনামূল্যের রেশন। ৪ নভেম্বর, ২০২৩। ভোটমুখী ছত্তিশগড়ে দুর্গ এলাকার এক প্রচারসভায় উপস্থিত নরেন্দ্র মোদি। বিশদ

12th  December, 2024
অর্বাচীনের আস্ফালন

হুমকির পর হুমকি! বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছাড়তেই সীমান্তের ওপার থেকে শোনানো হল, তারা ভারতের ‘সেভেন স্টারস’ ছিনিয়ে নেবে। তার মানে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের অসমসহ সাতটি রাজ্য জুড়ে দেবে বাংলাদেশের মানচিত্রে। বিশদ

11th  December, 2024
উজ্জ্বল নয় উজ্জ্বলা

গত প্রায় এগারো বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশবাসীকে আশ্বস্ত করতে গিয়ে কখনও বলেছেন, ‘মানুষ মোদির গ্যারান্টিতে আস্থা রাখে, কারণ অন্যান্য রাজনৈতিক দল মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেয়।’ নিজের ঢাক পেটাতে গিয়ে কখনও বলেছেন, ‘আমার গ্যারান্টি হল আমার কঠোর পরিশ্রম, নিষ্ঠা ও অধ্যাবসায়ের প্রতিফলন।’ বিশদ

10th  December, 2024
নিকৃষ্টতম জুমলা

২০১৪ সালে ইউপিএ সরকারের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ইপিএফ গ্রাহকদের জন্য ন্যূনতম পেনশন ঘোষণা করেছিলেন এক হাজার টাকা।
বিশদ

09th  December, 2024
কঠিন পরীক্ষা

প্রত্যাশার চাপ ছিল সব মহলে। মধ্যবিত্ত ভেবেছিল, ব্যাঙ্ক ঋণে সুদের হার কমলে মাসিক কিস্তির টাকা কম দিতে হবে। তাতে সংসার চালানোর খরচে কিছুটা সুরাহা মিলবে। শিল্প-বাণিজ্য মহল মনে করেছিল, সুদ কমলে উৎপাদন খরচে কিছুটা হলেও সুবিধা মিলবে। বিশদ

08th  December, 2024
মধ্যযুগীয় ভাবনা!

কোনওটার বয়স ৪০০ বছর, কোনটা ৫০০, কোনও-টার হয়তো তারও বেশি। কারও গায়ে ‘ন্যাশনাল মনুমেন্ট’-এর তকমা, কেউ ‘জাতীয় সম্পদ’ হিসেবে পরিচিত, অনেকেই প্রাচীন প্রত্নতত্ত্ব ও চোখ ধাঁধানো স্থাপত্য নিদর্শনের গুণে যুগ যুগ ধরে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে টানছে চুম্বকের মতো। বিশদ

07th  December, 2024
বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরো

পিস্তলটা একঝলক দেখামাত্রই চকিতে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন পুলিসকর্মী যশবীর সিং। সিদ্ধান্ত নিতে বিশেষ সময়ও নেননি তিনি। আর একটু দেরি হলেই শিরোমণি অকালি দল প্রধান এবং প্রাক্তন উপ মুখ্যমন্ত্রী সুখবীর সিং বাদলের শরীর ঝাঁঝরাই হয়ে যেত খালিস্তানি বুলেটে—আর তাও একেবারে স্বর্ণমন্দিরের ভিতরে। বিশদ

06th  December, 2024
হায় বিচারব্যবস্থা!

চিন্ময়কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে জামিন দেয়নি বাংলাদেশের আদালত। গত ২৫ নভেম্বর সে-দেশের পুলিস তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তার আগেও তাঁর জামিনের আর্জি নাকচ হয়েছে। ফের শুনানি ছিল মঙ্গলবার। তাই চট্টগ্রাম আদালতের দিকে নজর ছিল সারা পৃথিবীর হিন্দুসহ সমস্ত ধরনের গণতন্ত্র প্রিয় মানুষের। বিশদ

05th  December, 2024
একনজরে
শুক্রবার সকালে স্কুটারের সঙ্গে ট্রাকের সংঘর্ষে মৃত্যু হল এক যুবকের। মৃতের নাম মুজাফফর বিশ্বাস (৪২)। ঘটনাটি ঘটে দেগঙ্গার কামদেবকাটিতে। পুলিস রক্তাক্ত অবস্থায় স্কুটার চালককে উদ্ধার করে হাবড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে এলেও শেষরক্ষা হয়নি। ...

শনিবার তেলেঙ্গানায় সন্তোষ ট্রফির মূল পর্বের গ্রুপ লিগে বাংলার প্রতিপক্ষ মণিপুর। সম্প্রতি ভারতীয় ফুটবলের সাপ্লাই লাইন এই রাজ্য। একাধিক ফুটবলার আইএসএলে বিভিন্ন দলের হয়ে মাঠ কাঁপাচ্ছেন। ...

শুক্রবার ভোরে কালীগঞ্জের বড়চাঁদঘর পঞ্চায়েতের তেজনগর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় একটি মোবাইল দোকানে দুঃসাহসিক চুরির ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। দোকানের শাটার ভেঙে দুষ্কৃতীরা লক্ষাধিক টাকার মোবাইল চুরি করে ...

সম্প্রতি শহরে তথ্য-প্রযুক্তি সংস্থা ইনফোসিসের নতুন ক্যাম্পাসের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যের এই সাফল্যকে সামনে এনে প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র দাবি করলেন, বাংলায় পড়াশোনোর বহর বাড়ছে। সেই কারণেই মেধার বিস্তৃতি সম্ভব হচ্ছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
aries

কাজকর্মের ক্ষেত্রে দিনটি বিশেষ শুভ। নতুন যোগাযোগ ও উপার্জন বৃদ্ধির ক্ষেত্র প্রস্তুত হতে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮০১: শিক্ষাবিদ ও সমাজসংস্কারক প্রসন্নকুমার ঠাকুরের জন্ম
১৯১১: প্রতিষ্ঠিত হল সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়া
১৯৫৯: ক্রিকেটার কৃষ্ণমাচারী শ্রীকান্তের জন্ম
১৯৬৩: অভিনেতা গোবিন্দার জন্ম
১৯৯৮: নোবেলজয়ী অমর্ত্য সেনকে ‘দেশিকোত্তম’ দিল বিশ্বভারতী
২০১২: পরিচালক যীশু দাশগুপ্তের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.১৩ টাকা ৮৫.৮৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২৭ টাকা ১০৭.৯৮ টাকা
ইউরো ৮৬.৪২ টাকা ৮৯.৭৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,০০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৪০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৬০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৭,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৭,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৬ পৌষ, ১৪৩১, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪। ষষ্ঠী ১৫/১৫, দিবা ১২/২২। পূর্বফাল্গুনী নক্ষত্র ৫৯/৫৫ শেষ রাত্রি ৬/১৪। সূর্যোদয় ৬/১৬/১৭, সূর্যাস্ত ৪/৫৩/১১। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ৭/৪২ গতে ৯/৪৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৭ গতে ২/৪৭ মধ্যে পুনঃ ৩/২৯ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৫৬ গতে ২/৪৩ মধ্যে। বারবেলা ৭/৩৫ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৩ গতে ২/১৩ মধ্যে পুনঃ ৩/৩ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৬/৩৩ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৬ গতে উদয়াবধি। 
৫ পৌষ, ১৪৩১, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪। ষষ্ঠী দিবা ১/৫৮। পূর্বফাল্গুনী নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৬/১৯, সূর্যাস্ত ৪/৫২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে ও ৭/৪৯ গতে ৯/৫৭ মধ্যে ও ১২/৫ গতে ২/৫৬ মধ্যে ও ৩/৮ গতে ৪/৫২ মধ্যে এবং রাত্রি ১/৪ গতে ২/৫০ মধ্যে। কালবেলা ৭/৩৮ মধ্যে ও ১২/৫৫ গতে ২/১৪ মধ্যে ও ৩/৩৩ গতে ৪/৫২ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৩৩ মধ্যে ও ৪/৩৮ গতে ৬/২০ মধ্যে।
১৮ জমাদিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
লরির ধাক্কায় মৃত্যু
আজ, বুধবার সকালে খড়্গপুর লোকাল থানা এলাকার প্যালাগেড়িয়ার কাছে লরির ...বিশদ

12:30:00 PM

মেদিনীপুর রামকৃষ্ণ মিশনে চলছে কল্পতরু উৎসবের পুজো

12:20:00 PM

‘সিঙ্গুর আন্দোলন লোকাল’ ট্রেনের সম্প্রসারিত রুটে আপত্তি, মন্ত্রীর নেতৃত্বে অবরোধ
সিঙ্গুরের জমি আন্দোলনের স্মৃতিকে সামনে রেখেই ২০০৯ সালে রেলমন্ত্রী থাকাকালীন ...বিশদ

12:14:15 PM

কাশিপুর উদ্যান বাটিতে ভক্তদের ভিড়

12:07:00 PM

তৃণমূলের প্রতিষ্ঠা দিবসে পতাকা উত্তোলন করতে গিয়ে শওকত মোল্লা গোষ্ঠীর হাতে আক্রান্ত আরাবুল ইসলাম

12:02:00 PM

বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সতীপীঠ কঙ্কালীতলায় ভক্ত ও পূণ্যার্থীদের ঢল

12:01:00 PM



Loading...