Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

রাজধর্মের অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত

ভারতের সংসদীয় গণতন্ত্রের বুনিয়াদ নির্বাচিত পঞ্চায়েত এবং পুরসভা দিয়ে গঠিত। আর এই সবগুলির উপর রয়েছে সরকার। সরকারি প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে জন পরিষেবা নিশ্চিত করাই এই নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানগুলির দায়িত্ব।‌ সমস্ত ধরনের নাগরিক পরিষেবা প্রতিটি নাগরিকের মৌলিক চাহিদা এবং অধিকার। এইসব পরিষেবা সরাসরি পঞ্চায়েত ও পুরসভার মতো স্থানীয় সরকারগুলির দেওয়ার কথা। কাজগুলি সংশ্লিষ্ট কর্মীরা করে থাকেন। অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে, কোন কাজ কীভাবে সম্পন্ন হবে তা ঠিক করে দেন নির্বাচিত সদস্যরা। মানুষের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমেই এমন অগ্রাধিকার নির্ধারিত হয়। বণ্টিত দায়িত্ব পঞ্চায়েত ও পুর কর্মীরা যথাযথভাবে পালন করছেন কি না সেটা তদারকি করেন জনপ্রতিনিধিরা। তাঁদের নেতৃত্ব দেন ত্রিস্তর পঞ্চায়েত প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ নেতারা এবং পুরসভার ক্ষেত্রে চেয়ারম্যান/ মেয়র। ত্রিস্তর পঞ্চায়েত, পুরসভা এবং পুর কর্পোরেশন পরিচালনার জন্য বিপুল অর্থের প্রয়োজন হয়। যুক্তরাষ্ট্রীয় বিধান অনুসারে, বেশিরভাগ টাকা আসে কেন্দ্র এবং রাজ্যের কোষাগার থেকে। অবশিষ্ট কিছু অর্থ নিজ উদ্যোগে সংগ্রহ করে স্থানীয় সরকারগুলি। অন্যদিকে, রাজ্য সরকারের বাকি কাজগুলি পরিচালিত হয় থানা/ ব্লক, মহকুমা এবং জেলা প্রশাসনগুলির মাধ্যমে। তাদের উপরে থাকে সচিবালয়। সেখানে বিভিন্ন বিভাগে নিযুক্ত রয়েছেন সচিবরা। বিভাগের শীর্ষে থাকেন একজন করে বিভাগীয় মন্ত্রী। সবার উপরে থাকেন সরকার এবং প্রশাসনের শীর্ষকর্তা হিসেবে মুখ্যমন্ত্রী। 
মুখ্যমন্ত্রীই একটি রাজ্যের জনগণের মুখ। তাঁকে সদাসর্বদা নজর রাখতে হয় সবকিছুর উপর। তা না-হলে যিনি যেখানে যতটুকু খণ্ড, এমনকী ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র ক্ষমতারও অধিকারী, তিনি সেখানেই ধরাকে সরা জ্ঞান করতে পারেন। সরকারের ভিতরে সমান্তরাল সরকার এবং অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের ভিতরে প্যারালাল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন গজিয়ে ওঠার আশঙ্কা থাকে। একজন মুখ্যমন্ত্রীর জনবিচ্ছিন্নতা এবং দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে কিছু মতলববাজ উপনেতা এই ধরনের অবাঞ্ছিত ব্যবস্থা কায়েম করতে সাহসী হয়। রাজনীতির পণ্ডিতরা এই প্রসঙ্গে টাটকা দৃষ্টান্ত হিসেবে সামনে রাখছেন ওড়িশাকে। সেখানকার একসময়ের অত্যন্ত জনপ্রিয় নবীন পট্টনায়েক সরকার চব্বিশের সাধারণ নির্বাচনে বেনজিরভাবে মুখ থুবড়ে পড়েছে। একই সঙ্গে রাজ্য সরকার হারিয়েছেন নবীনবাবু এবং লোকসভাতেও নগণ্য হয়ে গিয়েছে তাঁর বিজেডি। আর এখানেই বিশেষত্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। কারণ সরকার পরিচালনায় তিনি কখনোই জ্যোতি বসু বা বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের মডেল ব্যবহার করেননি। তাঁর এই দুই নিকট পূর্বসূরির ‘জনগণের সরকার’ পরিচালিত হতো রাইটার্স থেকে। স্রেফ লালবাড়ির হুকুমের জোরে তাঁরা চলতেন বলেই হুকুমত হাওয়া হতেই তাঁদের সাধের লালপার্টি বস্তুত বাংলা থেকেই চৌপাট হয়ে গিয়েছে। 
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবন আবর্তিত হয়ে চলেছে শুধুমাত্র মানুষকে ঘিরেই। তাঁর রাজনীতি মানুষকে সঙ্গে নিয়ে এবং মানুষের জন্য। তাই এত বড় বাংলার কোথায় কী ঘটে চলেছে তা তিনি সর্বক্ষণ দেখতে পান, তা তাঁর নখদর্পণে! সোজা কথায়, পানের থেকে চুন খসলে মানুষের কাছ থেকেই সব খবর পেয়ে যান তিনি। যেখানে মানুষের স্বার্থ বিঘ্নিত হচ্ছে, তারা দুঃখ-কষ্ট পাচ্ছে এবং যন্ত্রণা ভোগ করছে, সেখানে তিনি ‘ধৃতরাষ্ট্র’ থাকতে পারেন না। গর্জে ওঠাই তাঁর ধর্ম। বিরোধী নেত্রীর এক আপসহীন রূপ দেখেছে সারা বিশ্ব। তেরো বছর যাবৎ তিনি বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু ক্ষমতার আসন তাঁর ওই বৈশিষ্ট্য কোনোভাবে ফিকে করে দিতে পারেনি। আজ মানুষ যখন তাঁর দলের, সরকারের এবং প্রশাসনের অভ্যন্তরের কিছু লোকজনের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুলছে, তখনও তিনি সেসব ধামাচাপা দিতে রাজি নন। বরং নিজের লোকদের উপরেই তাঁকে খড়্গহস্ত হতে দেখা গেল আরও বেশি করে। এমন অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে, রাজধর্ম পালনের জন্য কতখানি বিস্ফোরক হওয়া জরুরি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সেটাই দেখিয়ে দিলেন তাঁর পুরনো ‘অগ্নিকন্যা’ মেজাজে। তাঁর তোপের মুখ থেকে রেহাই মেলেনি চিহ্নিত কারও—তিনি সামান্য পঞ্চায়েত বা পুর সদস্য থেকে বিধায়ক, মন্ত্রী পর্যন্ত যত ওজনদার বা প্রিয় দলীয় ব্যক্তিত্ব হোন না কেন! তাঁর তীব্র ভর্ৎসনার নিশানায় চলে এসেছেন সরকারি খুচরো অফিসার থেকে উঁচু দরের আমলারাও। তৃণমূল সুপ্রিমো এবং মুখ্যমন্ত্রীর সত্তাকে এক জায়গায় এনে তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন, এই পার্টি এবং সরকার টাকা কামানেওয়ালা কাউকেই বরদাস্ত করবে না। তাঁর পরিষ্কার বক্তব্য, পঞ্চায়েত/ পুরসভা/ কর্পোরেশন থেকে সরকার—সবই মানুষের জন্য তৈরি। স্ব স্ব ক্ষেত্রে যাঁরাই ‘অপারগ’ কিংবা ‘জনবিরোধী’ চিহ্নিত হবেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার ও প্রশাসন তাঁদের আর কোনোমতেই পুষবে না—ছুড়েই ফেলে দেবে নির্দয় হাতে! হলফ করে বলা যায়, এই হিম্মত সারা ভারতের আর কোনও মুখ্যমন্ত্রীর নেই। এরপর বুঝতে বাকি থাকে কি, কেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই রাজ্যবাসীর নয়নের মণি, ধারাবাহিকভাবেই? 
26th  June, 2024
যন্ত্রস্থ গেরুয়া শব্দকোষ

নরেন্দ্র মোদি, বিজেপি, আরএসএস, অগ্নিবীর ... এরকম ২৪৬টি শব্দ ছেঁটে দেওয়া হল লোকসভায় বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধীর ভাষণ থেকে। এগুলি নাকি ‘আপত্তিকর’! তাই এগুলির জায়গা হবে না সংসদের পবিত্র রেকর্ডে। বিশদ

তৎপর হোক রাজভবন

অন্যায়ের প্রতিবাদ হওয়া দরকার। প্রতিটি অন্যায়ের প্রতিকারই কাম্য। সমাজের সুস্থতার জন্য এটি জরুরি। কিন্তু যে মানুষ নিজের দিকে আঙুল তুলতে শেখেনি, ‘অন্যায়’ শব্দের সংজ্ঞাটি সে’ই যদি ঠিক করে দিতে চায়, তার চেয়ে বড় বিপদ কিছু নেই। বিশদ

03rd  July, 2024
পুলিসি রাষ্ট্রের পথে?

বাঘে ছুঁলে আঠারো ঘা। পুলিসে ছুঁলে কত? নরেন্দ্র মোদি তৃতীয় ইনিংসের শুরুতেই বুঝিয়ে দিলেন, এখন থেকে সরকারের সমালোচনা বা বিরোধিতা হলে শেষ কথা বলবে পুলিস। দমনমূলক পদক্ষেপের যে ছবি তাঁর জমানায় গত দশ বছরে বারবার দেখা গিয়েছে, এবার সেই অস্ত্রকে আরও ধারালো করা হয়েছে। সবটাই হবে ‘সাজার বদলে ন্যায়ের ধারণা’ প্রতিষ্ঠার নামে।
বিশদ

02nd  July, 2024
সময়োচিত বার্তা

সঙ্গটি মোদিযুগের বয়সি। এনিয়ে দেশজুড়ে চর্চা-সমালোচনা শুধু নয়, নিন্দারও ঝড় বয়ে গিয়েছে বার বার। উত্তাল হয়েছে সংসদ। এমনকী, একাধিক মিত্রদেশও সরাসরি মুখ খুলে বাড়িয়েছে আমাদের অস্বস্তি। বিশদ

01st  July, 2024
দায় নিন প্রধানমন্ত্রী

ক্ষুদ্র স্বার্থে যে কোনও নির্মাণ কাজের সঙ্গে আপস করলে পরিণতি কত ভয়ঙ্কর হতে পারে, সেদিন আরও একবার তার সাক্ষী থাকল দেশ। টানা দাবদাহের পর একদিনের আকাশভাঙা বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়ার দাপটে শুক্রবার কাকভোরে ভেঙে পড়ল দিল্লি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ১ নম্বর টার্মিনালের ছাদের একাংশ। বিশদ

30th  June, 2024
বিড়ম্বনার প্রশংসা 

স্বাধীনতার পর ভারতের শিক্ষাক্ষেত্রে যতগুলি মারাত্মক দুর্নীতি হয়েছে, তার মধ্যে নিট জালিয়াতিকে সবার শীর্ষেই রাখছেন অনেক শিক্ষাবিদ। নব্বই দশকের কুখ্যাত ‘ব্যাপম’ কেলেঙ্কারির কথা মনে রেখেই এই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তাঁরা। বিশদ

29th  June, 2024
বিভাজনের রাজনীতির পরিণাম

সিঁদুরে মেঘের দিকেই একটা তিরচিহ্ন এঁকে দিয়েছে ন্যাসকম। তাদের সর্বশেষ সমীক্ষা রিপোর্টে প্রকাশ, গত অর্থবর্ষের তুলনায় এবার ধসই নামতে চলেছে আইটি এবং উচ্চ বেতনের নিয়োগ ক্ষেত্রে। শিক্ষিত যুব সমাজের সামনে এর চেয়ে বড় দুঃসংবাদ কিছু হতে পারে না। বিশদ

28th  June, 2024
তবে কি ‘অনাচারের’ মাশুল?

জলমগ্ন গর্ভগৃহে দণ্ডায়মান ‘বালক’ রাম! পাঁচ মাস আগে, গত ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রামমন্দিরের উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, রামলালার মাথায় ছাদ দিলেন তিনি। এর মধ্য দিয়ে সূচনা হল এক নতুন যুগের। সূত্রপাত হল ‘রাম রাজত্বের’।
বিশদ

27th  June, 2024
দুর্নীতির অস্ত্রে নিজেরাই বিদ্ধ!

বিনোদন জগতের একটি শব্দবন্ধ সদ্য অনুষ্ঠিত লোকসভা ভোটে ব্যাপক ‘হিট’ করেছে। ‘ট্রেলার’। কোনও সিনেমা বা সিরিয়াল আসার আগে তার ঝলক বিজ্ঞাপনের মোড়কে তুলে ধরাকে ট্রেলার বলে। লোকসভা ভোটে এ রাজ্যে কমপক্ষে ৩০টি আসন জেতার খোয়াব দেখিয়ে এই ইংরেজি শব্দটি বারবার ব্যবহার করেছেন বঙ্গ বিজেপির নেতারা।
বিশদ

25th  June, 2024
গুজবের নেপথ্যে কারা

মাত্র চোদ্দো বছর আগের কথা। ভূমিকম্পের চেয়ে বেশি ঝাঁকুনিতে কেঁপে উঠেছিল গুয়াহাটি। অল্প কয়েকদিনের মধ্যে খুন হয়ে গিয়েছিল এগারোজন মানুষ! আর এই হত্যা সিরিজ বিশ্লেষণে দেখা গেল যে, প্রত্যেককের মৃত্যুর কারণ মাথায় ভারী বস্তুর আঘাত। বিশদ

24th  June, 2024
‘আই ওয়াশ!’

কেন্দ্র অথবা রাজ্য, যে সরকারই হোক তার শীর্ষ মহল থেকে কোনও প্রতিশ্রুতি, কোনও আশ্বাসবাণী শোনা গেলে মনটা আনন্দে ডগমগ হয়ে ওঠার কথা। কিন্তু দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গত দশ বছরে দু’দফায় দেশ শাসন করে এমন একটা ভাবমূর্তি তৈরি করেছেন যে এখন তিনি বা তাঁর সরকার কোনও প্রতিশ্রুতি দিলে আশার বদলে আশঙ্কা জাগে মনে। বিশদ

23rd  June, 2024
কেন্দ্রের সৌজন্যে ‘অভাগা’!

মানতেই হবে, নরেন্দ্র মোদি একজন ভাগ্যবান মানুষ। লোকসভা ভোটে সাধারণ মানুষ তাঁকে ‘উচিত’ শিক্ষা দিলেও তিনি কোনওক্রমে টিকে গিয়েছেন। নিজের দলের সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে নয়, শরিকদের কাঁধে ভর দিয়ে কুর্সিতে বসেছেন। বিশদ

22nd  June, 2024
পলকা সরকারের নষ্টামি

সংসদীয় গণতন্ত্রে মানুষের ভোটে নির্বাচিত একটি রাজনৈতিক দল অথবা জোট সরকার তৈরি করে। কিন্তু গঠিত সরকারটি আর সেই দল বা জোটের সম্পত্তি নয়।
বিশদ

21st  June, 2024
যথারীতি দায় এড়াবার খেলা

সবে বছর পেরিয়েছে। ২০২৩-এর ২ জুন বাহানাগায় ঘটেছিল ভারতীয় রেলের ইতিহাসে ভয়াবহতম দুর্ঘটনাগুলির একটি। রেল কর্তৃপক্ষ এবং ওড়িশা সরকারের তথ্য অনুসারে, ২৯৬ জন যাত্রী নিহত হন এবং জখম হন ৬৩৬ জন। আহতদের মধ্যে ১৭৭ জনের আঘাত ছিল গুরুতর।
বিশদ

19th  June, 2024
অযোধ্যা আছে, বাবরি নেই!

প্রায় পাঁচ বছর আগে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে অস্তিত্ব হারিয়েছিল। এবার ইতিহাসের পাতা থেকে বাবরি মসজিদের নামটাই মুছে দেওয়া হল! দ্বাদশ শ্রেণির রাষ্ট্রবিজ্ঞানের পড়ুয়ারা এখন থেকে জানবে, অযোধ্যায় রামমন্দিরের জায়গায় আগে ছিল ‘তিনটি গম্বুজের এক স্থাপত্য’।
বিশদ

18th  June, 2024
ডাক্তারি ভর্তি ফিরুক রাজ্যেই

মে নয়া মোড় নিচ্ছে নিট দুর্নীতি। এবার সামনে এল ভয়াবহ তথ্য। বিহারের আর্থিক দুর্নীতিদমন শাখার (ইওইউ) প্রাথমিক তদন্তে প্রকাশ, প্রশ্নপত্র ফাঁসের জন্য সে-রাজ্যের অনেক পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে দালালরা মাথাপিছু নিয়েছে ৩০ লক্ষাধিক টাকা। এই সূত্রে তদন্তকারী সংস্থা শনিবার ন’জন পরীক্ষার্থীকে তলব করেছে।
বিশদ

17th  June, 2024
একনজরে
কালিম্পংয়ে ধস ও নদী ভাঙনে বিধ্বস্ত ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক এখনও স্বাভাবিক হয়নি। বুধবার নতুন করে ধস না নামলেও সংশ্লিষ্ট রাস্তা দিয়ে যানবাহন চলাচল করেনি। ...

লো ভোল্টেজের সমস্যার মাঝে আচমকাই ভোল্টেজ হাই হয়ে যাওয়ায় প্রায় দুশো পরিবারের কয়েক লক্ষ টাকার বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম পুড়ে নষ্ট হয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ। মঙ্গলবার রাতে সাগরদিঘি থানার বালিয়া পঞ্চায়েতের নয়নডাঙা গ্রামে রাতে এই ঘটনা ঘটে। ...

স্কুলের পরিকাঠামো থেকে পরিবেশ-পরিস্থিতি জানতে এবার সমীক্ষার সিদ্ধান্ত নিল হুগলি জেলা পরিষদ। বুধবার জেলাজুড়ে ওই সমীক্ষা শুরু হয়েছে। এনিয়ে মঙ্গলবারই উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করেন হুগলি ...

ভোট-পরবর্তী হিংসা নিয়ে অবশেষে বিজেপিকে রাজভবনের সামনে শর্তসাপেক্ষে শান্তিপূর্ণ ধর্না কর্মসূচির অনুমতি দিল হাইকোর্ট। বুধবার বিচারপতি অমৃতা সিনহা তাঁর নির্দেশে জানিয়েছেন, ১৪ জুলাই সকাল ১০টা থেকে রাজভবনের নর্থ গেট থেকে দশ মিটার দূরে শান্তিপূর্ণ অবস্থান করতে পারবে বিজেপি। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাজকর্মে আকস্মিক বিঘ্ন ও ভোগান্তি। আইনজীবী ও মুদ্রণ, কাগজ ও কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায়ীদের শুভদিন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৭৬: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র স্বাধীনতা লাভ করে
১৭৭৬: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতির পিতা বলে স্বীকৃতি পান জর্জ ওয়াশিংটন 
১৮১৭: স্কুল পর্যায়ের পাঠ্যপুস্তক রচনার জন্য কলকাতায় ক্যালকাটা স্কুল-বুক সোসাইটি গঠিত হয়
১৮২৮: উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক বাংলার গভর্নর জেনারেল পদে নিযুক্ত হন
১৮২৯: লন্ডনে প্রথম বাস চলাচল শুরু
১৮৮১: শিলিগুড়ি ও দার্জিলিং-এর মধ্যে প্রথম টয়ট্রেন চলাচল শুরু হয়
১৮৮৬: ফ্রান্সের জনগণ যুক্তরাষ্ট্রের জনগণকে স্ট্যাচু অফ লিবার্টি উপহার দেয়
১৯০২: স্বামী বিবেকানন্দের প্রয়াণ
১৯০৪: পানামা খালের খনন কাজ শুরু হয়
১৯৩৪: নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী মেরি কুরির মৃত্যু
১৯৪৩: সিঙ্গাপুরের ক্যাথে সিনেমা হলে সুভাষচন্দ্র বসু রাসবিহারী বসুর কাছ থেকে ভারতীয় স্বাধীনতা লীগ ও আজাদ হিন্দ ফৌজের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন
১৯৪৪ - সুভাষচন্দ্র বসুর বর্মাতে স্মরণীয় আহ্বান তোমরা আমাকে রক্ত দাও,আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব
১৯৬৩: স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং ভারতের জাতীয় পতাকার নকশাকার পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়ার মৃত্যু
১৯৬৮: টাটা গ্রুপের প্রাক্তন চেয়ারম্যান সাইরাস মিস্ত্রির জন্ম
১৯৭২: পুনরায় দুই কোরিয়া একত্রী করণের লক্ষ্যে প্রথমবার সরকারিভাবে যৌথ ঘোষণা করা হয়
১৯৮৭: প্রথম পাকিস্তানি ক্রিকেটার হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে ৩০০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব অর্জন করেন ইমরান খান
২০২২: বিশিষ্ট চিত্রপরিচালক তরুণ মজুমদারের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৭০ টাকা ৮৪.৪৪ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২৯ টাকা ১০৭.৭৫ টাকা
ইউরো ৮৮.২৩ টাকা ৯১.৩৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,১৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৫০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,৯৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,০৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৯ আষাঢ়, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই, ২০২৪।  ত্রয়োদশী ২/১৮ প্রাতঃ ৫/৫৫ পরে চতুর্দশী ৫৯/৫৫ শেষরাত্রি ৪/৫৮। মৃগশিরা নক্ষত্র ৫৭/১৮ রাত্রি ৩/৫৫। সূর্যোদয় ৫/০/২৭, সূর্যাস্ত ৬/২১/২৩। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/৪ গতে ৯/১২ মধ্যে পুনঃ ১২/২ গতে ২/১০ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৫ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৫/৫৩ মধ্যে পুনঃ ৯/২৭ গতে ১১/১৪ মধ্যে। বারবেলা ৩/১ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৪১ গতে ১/১ মধ্যে। 
১৯ আষাঢ়, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই, ২০২৪।  ত্রয়োদশী প্রাতঃ ৫/৩৮ পরে চতুর্দশী শেষরাত্রি ৪/৩৮। মৃগশিরা নক্ষত্র শেষরাত্রি ৪/২১। সূর্যোদয় ৫/০, সূর্যাস্ত ৬/২৩। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪২ গতে ৬/২৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪ গতে ৯/১৩ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ২/১২ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৫৬ মধ্যে ও ৯/২৩ গতে ১১/১৬ মধ্যে। কালবেলা ৩/৩ গতে ৬/২৩ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৪২ গতে ১/১ মধ্যে।  
২৭ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ঝাড়খণ্ডে আগামী ৮ জুলাই বিধানসভার বিশেষ অধিবেশনে আস্থা ভোট

08:03:14 PM

মুম্বইয়ের নরিম্যান পয়েন্ট থেকে শুরু টি-২০ বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় ক্রিকেট দলের ভিক্ট্রি প্যারেড

07:55:00 PM

শিক্ষা দপ্তরের চুক্তিভিত্তিক শিক্ষা ও শিক্ষাকর্মীদের জন্য সুখবর
রাজ্যের শিক্ষা দপ্তরের অধীনে থাকা চুক্তিভিত্তিক শিক্ষা ও শিক্ষাকর্মীদের জন্য ...বিশদ

07:35:19 PM

মেরিন ড্রাইভে ট্রাফিক ব্যবস্থা ঠিক রাখতে মুম্বইয়ের পুলিস কমিশনারকে নির্দেশ দিলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ সিন্ধে

07:17:32 PM

মুম্বই বিমানবন্দরে ট্রফি হাতে হার্দিক পান্ডিয়া

06:49:35 PM

মুম্বই বিমানবন্দরে পৌঁছল টি-২০ বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় ক্রিকেট দল

06:35:34 PM