Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

হিংসা বন্ধে কে আন্তরিক

রাষ্ট্রব্যবস্থার একাধিক বিকল্পের মধ্যে গণতন্ত্রই যে সেরা, তা নিয়ে বিতর্কের অবকাশ কমই। মানুষ সমাজবদ্ধ হওয়ার শুরু থেকে রাষ্ট্রব্যবস্থা গ্রহণের উপর অসংখ্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে। আর এই সুদীর্ঘ চর্চার সেরা ফসল হিসেবে, আমাদের সামনে আপাতত রয়েছে গণতন্ত্র। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থারও ভাগ একাধিক। স্বাধীন ভারত তার মধ্যে থেকে গ্রহণ করেছে সংসদীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে। ভারত যেহেতু একটি ‘ইউনিয়ন অফ স্টেটস’, তাই এখানে বাড়তি হিসেবে গৃহীত হয়েছে ফেডারালিজম। এজন্য রাজ্যে রাজ্যে বিধানসভা গঠনের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় সরকার গড়তে লোকসভা নির্বাচনও অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া পুরসভা এবং ত্রিস্তর পঞ্চায়েতের মতো স্থানীয় সরকারগুলিরও গুরুত্ব বিরাট। এই প্রতিটি সরকার তৈরি হয় জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটদানের মাধ্যমে। তাই ভারতীয় গণতন্ত্রে নির্বাচনের ভূমিকা অনস্বীকার্য। এই প্রতিষ্ঠানগুলি তখনই মানুষের স্বার্থে পরিচালিত হতে পারবে, যখন সেগুলি গঠিত হবে মানুষের রায়ে। টাকা এবং পেশিশক্তির জোরে মানুষের ভোটাধিকার অনেকাংশেই হরণ করা সম্ভব। ভারতবাসী রাজ্যে রাজ্যে ক্ষমতালোভীদের এমন রাজনৈতিক অনুশীলনের সাক্ষী হয়েছে বারবার। ফলে ভোটের ময়দান প্রায়ই রক্তাক্ত হয়। পরিণামে প্রাণ পর্যন্ত যায় বহু মানুষের। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি, বহু কোটি টাকার সরকারি সম্পত্তিও ধ্বংস হয়ে থাকে। অসংখ্য পরিবার সর্বস্বান্ত এবং ঘরছাড়া হয়। প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিটি নির্বাচনকে ‘উৎসব’ হিসেবেই দেখতে চেয়েছে। কিন্তু এই নষ্ট সংস্কৃতির সৌজন্যে নির্বাচন হয়ে ওঠে অনেক ক্ষেত্রেই এক-একটি আতঙ্কের নাম। ‘হরিষে বিষাদ’-এর এত বড় দৃষ্টান্ত আর কীই-বা আছে! 
তবে নাগরিক সমাজ এই জিনিসটাকে কোনোদিনই মেনে নিতে পারে না। তারা এর থেকে মুক্তির পথ খুঁজছে বহুদিন যাবৎ। এজন্য রাজনৈতিক দলগুলির পাশাপাশি ভোটকেন্দ্রিক হিংসায় নানাভাবে জড়িয়ে পড়া মানুষগুলিরও চোখ খুলে যাওয়া জরুরি। সম্ভবত, ওই উদ্দেশ্যে এরাজ্যেই একটি অনবদ্য সমীক্ষা করা হয়েছে এবং সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তার রিপোর্ট। তাতে দেখা যাচ্ছে, নানা সময়ে ঘটনাগুলিতে জড়িত লোকজনের বেশিরভাগই এজন্য এখন অনুতপ্ত। কৃতকর্মের জন্য অনুশোচনা বোধ থেকে ৮৬ শতাংশ মানুষই স্বীকার করেন, ‘যা করেছি, ভুল করেছি।’ তাঁদের মনে ক্ষত দগদগে হয়ে আছে আজও। একাধিক জেলার কিছু ‘স্পর্শকাতর’ এলাকার সক্রিয় রাজনৈতিক কর্মী, সাধারণ গ্রামবাসী এবং নানাভাবে হিংসায় জড়িয়ে পড়া যুবদের সঙ্গে কথা বলেন সমীক্ষকরা। সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ৪৩০ জনের মধ্যে পুরুষ ২৯০ জন এবং বাকি ১৪০ জন মহিলা। ৭৯ শতাংশ নারী-পুরুষের দাবি, তাঁরা অন্যের প্ররোচনার ফাঁদে পড়েই মারামারি বা হিংসাত্মক কার্যকলাপের জড়িয়ে পড়েন। এমনকী, ১৪ শতাংশ সক্রিয় রাজনৈতিক কর্মীও এসব ঘটনার জন্য আফশোস করেন এখনও। তাঁরা আত্মধিক্কারই দিচ্ছেন এই ভাষায়, ‘কাদের জন্য এসব করলাম? যাদের জন্য এত অন্যায় করা, তারাই তো মওকা বুঝে দল বদলে ফেলেছে! মাঝখান থেকে বোকা বনে গিয়েছি কেবল আমরাই।’ 
ভোটে হিংসা কি আটকানো যায় না? রাজনৈতিক দলগুলির কাছে এর উত্তর খুঁজতে যাওয়া বাস্তবিকই বৃথা। কারণ সুরাহার সন্ধান দেওয়ার ব্যাপারে তারা আন্তরিক ক্বচিৎ। রাজনীতির দুর্বৃত্তায়ন ও অর্থায়ন এবং নির্বাচনে হিংসার পক্ষ নিয়েছে এমন দল খুঁজে পাওয়া যায় না, বরং এসবেরই নিন্দায় সরব সমস্ত দল। তবু হিংসার বিরাম নেই, বরং কোনও কোনও স্থানে নৃশংসতা ভয়াবহ আকার নিচ্ছে। অতঃপর, যাবতীয় দায় অন্যের ঘাড়ে ঠেলে দেওয়ার রাজনীতিতেই দড় হয়ে উঠেছে তারা সকলেই এবং একযোগে। নিজের দলের উগ্র-হিংস্র কর্মী-ক্যাডারদের সংযত করার কোনও পাঠ কারও পাঠশালায় নেই। বরং তাদের হয়েই চলে নির্লজ্জ সাফাই। তার ফল যা হওয়ার তাই হয়—হিংসার পুনরাবৃত্তি—সেখানে শাসক এবং বিরোধীতে কোনও ভেদাভেদ নেই। এই দুনিয়ায় যত ধরনের বৈষম্য আছে, তার প্রায় সবেতেই পয়লা নম্বরে ভারত, ব্যতিক্রম কেবল দায় গ্রহণের বেলা। এই একটিমাত্র ক্ষেত্রেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ‘পূর্ণ সাম্যবাদ’—কেউ ছোট বা বড় নয়—সবাই দাঁড়িয়ে আছে একটি বিন্দুতে। প্রত্যেকে প্রত্যেকের বিরুদ্ধে অভিযোগের তর্জনী তুলেই বীরত্ব ফলায় এবং দায়মুক্ত হওয়ার চেষ্টায় ওস্তাদ। ‘রাজনীতি’র লক্ষ্য থেকে যেদিন ‘মানুষ’ বিযুক্ত হয়ে গিয়েছে এবং ‘মোক্ষ’ হয়ে উঠেছে নিছক ‘ক্ষমতা’, সেদিন থেকেই এই সমস্যার সূচনা। ক্ষমতার লক্ষ্য যেদিন থেকে হয়ে উঠেছে নিরঙ্কুশ এবং সর্বগ্রাসী, এই বিপদ সেদিন চরম আকার নিয়েছে। এর একমাত্র সমাধান—রাজনীতিতে বিরোধী পরিসরকেও সমান মান্যতা দান। বিরোধী-শূন্য ক্ষমতার আসনে অনন্তকাল রাজ করার বাসনাই যত নষ্টের গোড়া। ক্ষমতার অধিকারী কোন দল গণতন্ত্রের সৌন্দর্যকে রক্ষা করতে প্রস্তুত? নির্বাচনে হিংসা বন্ধে আন্তরিক হলে সব শাসক দল এই প্রশ্ন সবার আগে নিজেকে করুক।
03rd  May, 2024
মুম্বই কাণ্ডে সচেতন বাংলা

নির্মীয়মাণ বহুতল ভবন ও ব্রিজ এবং পুরনো বিপজ্জনক বাড়ি ভেঙে পড়ার সাক্ষী বহু শহর। তাতে হতাহতও হন বহু মানুষ। মুম্বই দেখিয়ে দিল আপাত নিরীহ বিলবোর্ড বা হোর্ডিং যে বিপদ ডেকে আনতে পারে তার চেহারা সেসবের চেয়ে কোনও অংশে ছোট নয়! বিশদ

রাজভবন ছাড়ুন বোস

১৭ নভেম্বর, ২০২২ রাষ্ট্রপতি ভবন খবর দিল যে, রাজভবন থেকে সরছেন বিতর্কিত জগদীপ ধনকর। স্বভাবতই রাজ্যের শাসক মহলে বইতে শুরু করল খুশির হাওয়া। কারণ ধনকরের বিরুদ্ধে তৃণমূল কংগ্রেসের মোদ্দা অভিযোগ ছিল, তিনি নির্বাচিত রাজ্য সরকারকে শান্তিতে কাজ করতে দিচ্ছেন না। বিশদ

16th  May, 2024
ব্যর্থতার মূলে সস্তা চমকগুচ্ছ

মোদি জমানা অগুনতি রেকর্ড সৃষ্টি করেছে এবং কিছু ক্ষেত্রে ভেঙেছে নিজেরই গড়া রেকর্ড! সেসব নিত্য নতুন ফরমানের। তাতে ভয়াবহ চমকই আছে কেবল, আম জনতার জন্য কোনও সুরাহা নেই। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি হল—রান্নার গ্যাসের কানেকশনের সঙ্গে আধার যাচাইকরণ। বিশদ

15th  May, 2024
মমতার অভিযোগেই মান্যতা

মোদির ঢিলের জবাব পাটকেলেই দিয়েছেন নবীন পট্টনায়েক। এতদিন কেন্দ্রের মোদি সরকারের বিরুদ্ধে সীমাহীন বঞ্চনার অভিযোগে সরব হতে দেখা গিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। চলতি লোকসভা ভোটের প্রচারেও রাজ্যের বঞ্চনার অভিযোগকেই হাতিয়ার করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বিশদ

14th  May, 2024
ভোটদানে অগ্রণী বাংলার নারী

সাধারণ মানুষের, তার মধ্যে বিশেষ করে নারীর অধিকার সহজে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। রাজনৈতিক মুক্তির জন্য তাদের ভোটাধিকার অর্জন করা জরুরি ছিল। নারীর এই অধিকারের লড়াই বিকশিত হয় ব্রিটিশ ভারতে। অধিকার তাঁরা অর্জনও করেন সেইসময়। বিশদ

13th  May, 2024
আসল ইস্যু বেকারি, মূল্যবৃদ্ধি

সিলিন্ডার পিছু রান্নার গ্যাসের দাম ১০০ টাকা এবং জ্বালানি তেলের দাম লিটারে মাত্র দু’টাকা কমেছে। লোকসভা নির্বাচনের মুখেই তা ঘোষণা করেছিল মোদি সরকার। নিন্দুকেরা এও বলতে পারেন, মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে আম জনতার ক্ষোভ প্রশমিত করতেই ভোটের আগে দামে সামান্য ছাড় ঘোষণা হয়েছে। বিশদ

12th  May, 2024
কীসের পূর্বাভাস?

আকাশ মেখে ঢাকলে, ঘনঘন বিদ্যুৎ চমকালে ঝড় ওঠে, বাজ পড়ে, ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি নামে। গত প্রায় এক সপ্তাহ ধরে শেয়ার বাজারের পতনও কি দেশের শাসক বদলের কোনও ইঙ্গিত বহন করছে? এর সঠিক উত্তর জানা যাবে ৪ জুন। বিশদ

11th  May, 2024
ব্যুমেরাং গণঅভ্যুত্থান তত্ত্ব

বুধবার সন্দেশখালির এক মহিলা দাবি করলেন, ‘সাদা কাগজে সই করিয়ে ধর্ষণের মামলা সাজিয়েছে বিজেপি। আর এখন মিথ্যা মামলা থেকে সরে আসতে চাইলে মার্ডার করে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছে ওরা!’ সামনে আসছে এরকম আরও অভিযোগ। বিশদ

10th  May, 2024
জাগ্রত ভোটযন্ত্র

আগামী মাসে গঠিত হবে নতুন কেন্দ্রীয় সরকার। সাতদফা নির্বাচনের তিনদফা ইতিমধ্যেই অতিক্রান্ত। মোট ৫৪৩ আসনের লোকসভায় ২৮৫টির জন্য ভোট নেওয়া হয়ে গিয়েছে। অর্থাৎ বেশিরভাগ  আসনের জন্য চূড়ান্ত রায় দিয়ে দিয়েছে মানুষ। বিশদ

09th  May, 2024
মুখ খুলুন প্রধানমন্ত্রী

বিলকিস বানোর ধর্ষণকারীদের মাল্যবরণ করেছিল একটি দল। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত দোষীদের আগাম মুক্তির ব্যবস্থা করেছিল তাদের এক রাজ্য সরকার। এজন্য ধোঁকা দেওয়া হয়েছিল আদালতকেও। এই দলের রামরাজ্যের হাতরাস-সহ একগুচ্ছ নারীনির্যাতন কাণ্ডে মুখ পুড়েছে দেশের। বিশদ

08th  May, 2024
আইন ও নৈতিকতা

রাজ্যে ভোটের উত্তাপের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শিরোনামে চলে এসেছেন রাজভবনের কর্তা রাজ্যপাল। তাঁর বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ করেছেন রাজভবনেরই এক অস্থায়ী মহিলা কর্মী। পুলিসের কাছে লিখিত অভিযোগে ওই মহিলা জানিয়েছেন, রাজ্যপালের অফিস ও কনফারেন্স রুমে দুটি ভিন্ন দিনে তাঁর শ্লীলতাহানি করা হয়েছে। বিশদ

07th  May, 2024
এই তবে অমিতবিক্রম!

আগামী কাল, মঙ্গলবার লোকসভা ভোটগ্রহণের তৃতীয় দফা। ওই একদিনেই ভোট নেওয়া হবে গুজরাতের সব আসনে। তবে ২৬টি আসনে নয়, ২৫টিতে। কারণ সুরাতের বিজেপি প্রার্থী মুকেশ দালাল ইতিমধ্যেই বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী ঘোষিত হয়েছেন! বিশদ

06th  May, 2024
‘দ্বিতীয় শ্রেণির’ প্রচার

দেখেশুনে মনে হচ্ছে, তৃতীয়বারের জন্য কুর্সিতে বসতে বাঁধনছাড়া হয়ে উঠেছেন নরেন্দ্র মোদি। এতটাই যে, খোলাখুলি প্রচারে মুখে কোনও লাগাম রাখছেন না। এটা সকলেরই জানা যে, বিজেপি দলটা চলে আরএসএসের ভাবধারায়। আর এ দেশকে ‘হিন্দুরাষ্ট্র’ করে তোলাই যে নাগপুরের মূল লক্ষ্য—তাও কারও অজানা নয়। বিশদ

05th  May, 2024
আচরণবিধির ঊর্ধ্বে কেউ নয়

এমন হাস্যকর যুক্তি বোধহয় মোদি সরকারের পক্ষে দেওয়া সম্ভব! দেশজুড়ে করোনাকালে কেন্দ্রের দেওয়া কোভিশিল্ড টিকায় ছিল প্রাণঘাতী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বীজ। এমন অভিযোগ ওঠার পর টিকা প্রস্তুতকারী সংস্থার তরফে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে স্বীকারোক্তির পরেই ভ্যাকসিনের শংসাপত্র থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছবি।
বিশদ

04th  May, 2024
অপারেশন লোটাস নবরূপে

দেশজুড়ে মোট সাত দফায় সাধারণ নির্বাচন চলছে। প্রথম দুই দফায় ১৯১টি আসনের ভোট গ্রহণে অন্তত প্রার্থীদের নিয়ে কোনও ঝঞ্ঝাট হয়নি। তৃতীয় দফার ভোট গ্রহণ ৭ মে। ওইদিন ১২টি রাজ্য/ কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ৯৪টি আসনের জন্য কয়েক কোটি মানুষের ভোটের লাইনে দাঁড়াবার কথা।
বিশদ

01st  May, 2024
আতঙ্কেই কি ভোলবদল?

মাধ্যমিক পরীক্ষায় ‘বি’ গ্রেড পেয়ে (৩৪—৪৪ শতাংশ নম্বর) কোনও পড়ুয়া প্রথম হয়েছেন, এমন অবাস্তব ঘটনা কল্পনাও করা যায় না। কিন্তু নির্বাচনী গণতন্ত্রে এমনটা হতেই পারে! সাধারণ বিবেচনায় একটি রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠী সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের (ন্যূনতম ৫১ শতাংশ) ভোট পেয়ে সরকার গঠনের দাবিদার হবে—এমনটাই হওয়া উচিত। বিশদ

30th  April, 2024
একনজরে
পরকীয়ার সম্পর্ক নিয়ে পারিবারিক বিবাদ মেটাতে গিয়ে গ্রামবাসীর সঙ্গে পুলিসের খণ্ডযুদ্ধে ধুন্ধুমার বাধল মল্লারপুরের পাথাই গ্রামের মালপাড়ায়। লাঠি, ইটের আঘাতে জখম হলেন সাত পুলিসকর্মী। যার ...

কুমারগ্রাম ব্লকের কামাখ্যাগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নিয়োগ ও উন্নত চিকিৎসা পরিষেবার দাবিতে সরব হলেন এলাকার বাসিন্দারা। বিষয়টি নিয়ে সম্প্রতি স্বাস্থ্যদপ্তরে ই-মেল করেছেন তাঁরা। ...

স্কুলের ক্লাসরুমে সদ্য এসি বসানো হয়েছে। ফিল্টারের জলের ব্যবস্থাও রয়েছে। শৌচালয় বেশ পরিচ্ছন্ন। এই স্কুলের পরিকাঠামো যে কোনও বেসরকারি স্কুলকে টেক্কা দেওয়ার মতো। ডায়মন্ডহারবার লোকসভা ...

ডিএম অফিসের পুরনো ভবনের একেবারে শেষ প্রান্তে ভূমি-রাজস্ব দপ্তরের অফিস! লাগোয়া জবা দা’র চা-জলখাবারের দোকান। তমলুক শহর, আর লাগোয়া গ্রামীণ এলাকার মানুষের নিত্য ভিড় লেগেই রয়েছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব তথ্য সমাজ দিবস
আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস
১৫৪০: শেরশাহ কনৌজের যুদ্ধে হুমায়ুনকে পরাজিত করেন
১৮৭০: গণিতজ্ঞ ও মাউন্ট এভারেস্ট- এর উচ্চতা নিরূপণকারী ও আবিষ্কারক রাধানাথ শিকদারের মৃত্যু
১৮৯৭ : রবীন্দ্রনাথের স্নেহধন্যা বিশিষ্ট গায়িকা সাহানা দেবীর জন্ম
১৯১৩: বাঙালি কবি, গীতিকার, ও নাট্যকার দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের মৃত্যু
১৯২০: বিশ্বের প্রথম যাত্রীবাহী বিমান কেএলএম চলাচল শুরু করে
১৯৪০: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বেলজিয়াম দখল করে জার্মানি
১৯৪৫:  প্রাক্তন ক্রিকেটার ভাগবত চন্দ্রশেখরের জন্ম
১৯৫১: গজল গায়ক পঙ্কজ উধাসের জন্ম 
১৯৬৫: বিশিষ্ট বিপ্লববাদী উল্লাসকর দত্তের মৃত্যু
১৯৮৫: বলিউড অভিনেত্রী নুসরত ভারুচার জন্মদিন
১৯৮৮: টলিউড অভিনেতা বিক্রম চ্যাটার্জীর জন্ম
১৯৯২: টলিউড অভিনেত্রী কৌশানি মুখার্জীর জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৩ টাকা ৮৪.৩৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২৫ টাকা ১০৭.৭১ টাকা
ইউরো ৮৯.৩৪ টাকা ৯২.৪৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,০৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৪০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৬,২৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৬,৩৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৭ মে, ২০২৪। নবমী ৯/৩৫ দিবা ৮/৪৯। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র ৪০/৪৮ রাত্রি ৯/১৮। সূর্যোদয় ৪/৫৯/২৯, সূর্যাস্ত ৬/৬/৩১। অমৃতযোগ দিবা ১১/৫৯ গতে ২/৩৬ মধ্যে। রাত্রি ৮/১৬ মধ্যে পুনঃ ১২/৩৮ গতে ২/৫০ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৫/৫২ গতে ৬/৪৫ মধ্যে পুনঃ ৯/২২ গতে ১০/১৫ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৬ গতে ১১/৩৩ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫০ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৩ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৭ মে, ২০২৪। নবমী দিবা ৯/২২। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র রাত্রি ৯/৫৫। সূর্যোদয় ৪/৫৯, সূর্যাস্ত ৬/৮। অমৃতযোগ দিবা ১২/৩ গতে ২/৪৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/২৬ মধ্যে ও ১২/৪০ গতে ২/৪৮ মধ্যে ও ৩/৩০ গতে ৪/৫৯ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৪৮ গতে ৬/৪২ মধ্যে ও ৯/২২ গতে ১০/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৭ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৫১ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৮ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: মুম্বইকে হারিয়ে ১৮ রানে ম্যাচ জিতল লখনউ

12:28:48 AM

আইপিএল: ১৪ রানে আউট ঈশান, মুম্বই ১৮৮/৬ (১৯.৩ ওভার), টার্গেট ২১৫

12:25:43 AM

আইপিএল: হাফসেঞ্চুরি নামানের, মুম্বই ১৮৭/৫ (১৯.১ ওভার), টার্গেট ২১৫

12:12:44 AM

আইপিএল: মুম্বই ১৬৩/৫ (১৮ ওভার), টার্গেট ২১৫

12:05:31 AM

আইপিএল: ১ রানে আউট নেহাল, মুম্বই ১২০/৫ (১৪.২ ওভার), টার্গেট ২১৫

11:57:50 PM

আইপিএল: ১৬ রানে আউট হার্দিক পাণ্ডিয়া, মুম্বই ১১৬/৪ (১৩.৩ ওভার), টার্গেট ২১৫

11:50:32 PM