যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
স্থানীয় ক্লাবঘরে বৈঠক করে চলেছেন ৮১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার তথা ১০ নম্বর বরোর চেয়ারম্যান জুঁই বিশ্বাস। একইভাবে বেহালা, হরিদেবপুরের বিভিন্ন অভিজাত আবাসনে গিয়ে বৈঠক করছেন কাউন্সিলার তথা ১৩ নম্বর বরোর চেয়ারম্যান রত্না শূর।
শহরজুড়ে এ ধরনের বহু অভিজাত আবাসন রয়েছে সেখানে রাজনৈতিক দলের ব্যানার-পোস্টার দেওয়ার সুযোগ নেই। এমনকী আবাসনের দরজাতেও পতাকা লাগানো নিষেধ। আবাসনের ভিতরে প্রচার-মিছিলও করা যায় না। ফলে সেই আবাসন সোসাইটিগুলির সঙ্গে আড্ডা দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে তৃণমূল। সোসাইটির সঙ্গে যোগাযোগ করে আবাসিকদের নিয়ে মিটিং করছেন শাসকদলের কাউন্সিলাররা।
জানা গিয়েছে, এই ধরনের আবাসনগুলির বেশিরভাগ বাসিন্দাই অবাঙালি। তাই, জোড়াফুল শিবির এই সব জায়গায় বাড়তি জোর দিতে চাইছে। দলের এক নেতা বলেন, ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের আবাসনগুলি সহ অন্যান্য অঞ্চল মিলিয়ে প্রায় পাঁচ হাজার অবাঙালি ভোটার রয়েছেন। বিগত নির্বাচনগুলি দেখা গিয়েছে, তাঁদের ৯০ শতাংশই বিজেপির দিকে ঝুঁকে থাকে।
তৃণমূল নেতাদের ব্যাখ্যা, সরকারি প্রকল্পের পাশাপাশি কাউন্সিলারের সাহায্য তাঁরা ঠিকমতো পান কি না বা নাগরিক পরিষেবা কতটা সন্তোষজনক, সেই মাপকাঠিই কাজে লাগাতে হবে।