Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

বাজল ভোটের দামামা

ফের একটা ভোটের ঢাকে কাঠি পড়ে গেল। যে ঢাকের বাদ্যিতে আম জনতার হৃদয় নেচে ওঠার বদলে বুক কেঁপে ওঠার প্রহর গোনা শুরু হল। বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা অনুশীলনের প্রাকলগ্নে ঘরে ঘরে এখন একটাই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে—এই ভোট রক্তপাতহীন, নির্বিঘ্ন ও নিরাপদে হবে তো? আর কয়েকদিন পরেই ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা হয়ে যাবে। তার অনেক আগে থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে সব রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী তৎপরতা। ভোটব্যাঙ্ক দখলের দৃশ্যত লড়াই। আর এই লড়াইয়ে রাজনৈতিক নীতি আদর্শকে বিচ্যুত করে সকলে আদাজল খেয়ে নেমে পড়েছে পারস্পরিক কাদা ছোঁড়াছুঁড়িতেও। কিন্তু, এতে লাভের লাভ কী হচ্ছে সাধারণ মানুষের? টিভিতে-খবরের কাগজে যখন নেতা-নেত্রীদের এই পাঁক ঘাঁটাঘাঁটি দেখতে পাচ্ছে আমাদের আগামী ভবিষ্যৎ, তাদের মনে কী ধারণা পোষণ হচ্ছে, একথা কি ভেবে দেখেছেন! অতএব, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ভোট হচ্ছে আমাদের অধিকার। সেই অধিকার প্রয়োগে স্বচ্ছতা, সুষ্ঠু, অবাধ ও নির্বিঘ্ন পরিবেশ গড়ে উঠুক, এটাই চান ভারতের নাগরিকরা। তাঁদের জ্ঞান ও বিশ্বাস মতে যাঁদের পছন্দ তাঁদের ভোট দেবেন। সেই ক্ষেত্রে প্রভাবিত করার জন্য প্রচার আবশ্যিক অধিকার রাজনৈতিক দলগুলিরও। কিন্তু, হানাহানি, বিদ্বেষ ছড়ানো, উস্কানি দেওয়ার রাজনীতি বন্ধ হোক, এটাই চায় দেশের জনগণ।
কিন্তু, ভোট যত এগিয়ে আসছে, রাজনৈতিক অস্ত্রবর্ষণ ততই বাড়ছে। এতদিন দূর থেকেই ‘দিদি’ বনাম ‘মোদি’র বাগ্‌যুদ্ধ চলছিল। এবার একেবারে বাংলার মাটিতেই শুরু হয়ে গিয়েছে হেভিওয়েট দুই প্রতিপক্ষ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তুমুল তোপ দাগা। পশ্চিমবঙ্গে এসে বাংলার সিন্ডিকেট, তোলাবাজি এবং চিটফান্ডের প্রসঙ্গ তুলে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, তৃণমূল সরকারের বিদায় নিশ্চিত। বাংলায় এবারই পরিবর্তন হবে। কেন্দ্রীয় সরকারের ৯০ হাজার কোটি টাকার দু’ডজন উন্নয়নমূলক বড় প্রকল্পের কাজ শুরুই হয়নি এখানে। আসলে সিন্ডিকেটের শেয়ার না থাকলে তৃণমূল কোনও প্রকল্পে হাত লাগায় না। আবার ব্যক্তি আক্রমণ করে মোদি বলেন, এত ভিড় দেখে রাগে জ্বলছেন দিদি! আরেকটি সভাতেও ‘সিন্ডিকেট ট্যাক্স’ শব্দটি ব্যবহার করে মমতা ও তৃণমূলের বিরুদ্ধে সুর চড়ান মোদি। বলেন, দেশের মধ্যে বাংলার অবস্থা সবচেয়ে খারাপ। তাঁর কথায়—বাংলায় পড়াশুনা করতে ‘ট্রিপল টি’ ট্যাক্স লাগে। মানে ‘তৃণমূল তোলাবাজি ট্যাক্স’। কলেজে ভর্তি, শিক্ষক বদলিতেও এই ট্যাক্স দিতে হয়। এখানে জগাই, মাধাই সিন্ডিকেট কালচার চলছে। তাঁর দাবি, এদের যাওয়া নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে। বাংলায় পরিবর্তন করবই করব। আসলে গরিবদের মুখ থেকে মোদির নাম বেরচ্ছে। তাই দিদিরও ঘুম গিয়েছে। আর আমায় দেদার গালি দেওয়া হচ্ছে। কারণ? কারণ, আমি দুর্নীতির বিরুদ্ধে। সিবিআই প্রসঙ্গে মোদি বলেন, ভুল না করলে অত চিন্তার কীসের? ভয় কীসের? আসলে উনি ভয়ে আছেন।
প্রতিশ্রুতির বন্যা বইয়ে দিয়ে মোদি আরও বলেন, ভোটের পর যখন পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ হবে, দেশের কৃষক, শ্রমিক ও মধ্যবিত্তদের উন্নয়নের ছবি আরও স্পষ্ট হবে। তিনি ঘোষণা করেন, পাঁচ একর পর্যন্ত ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক জমির মালিকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরাসরি ছ’হাজার টাকা কেন্দ্রীয় অনুদান জমা হবে। কৃষকদের প্রথম কিস্তি জমা পড়বে খুব শীঘ্রই।
অন্যদিকে, উল্টোদিকে তৃণমূলনেত্রীও মোদিকে ‘ডাকাতদের সর্দার’, ‘দুর্নীতির ঠাকুরদা’—এমন সব মন্তব্যসহ তীব্র আক্রমণ করেছেন। দিল্লিতে রাহুল গান্ধী, কংগ্রেস নেতাকে মোদি প্রত্যেকেই পরস্পরকে কখনও প্রত্যক্ষ, কখনও পরোক্ষভাবে ‘চোর’ বলে অভিহিত করে চলেছেন। তাহলে আগামী প্রজন্মের কাছে এঁদের প্রত্যেকের এবং দলীয় ‘চরিত্র’ সম্পর্কে কী ধারণা হচ্ছে আম জনতার! বিশেষত আগামী প্রজন্মের! ভবিষ্যতের নাগরিকদের!
আমাদের দেশে এবার এক গুরুতর রাজনৈতিক সমীকরণের উপর ভিত্তি করে ভোট হতে চলেছে। সাম্প্রতিক কয়েকটি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেস ভালো ফল করে সরকার গঠন করায় জাতীয় ক্ষেত্রে রাহুল গান্ধীর দল আবার প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে। অপরপক্ষে বিজেপি-বিরোধী আঞ্চলিক দলগুলি জোটবদ্ধ হওয়ার চেষ্টা করছে। তাদের কেউ কেউ আবার কংগ্রেসের সঙ্গে তলায় তলায় যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করছে। ফলে, শেষপর্যন্ত প্রাকনির্বাচনী গাঁটবন্ধন আদৌ কোন পর্যায়ে পৌঁছবে তা কেউ বুঝতে পারছে না। যাই হোক, সে জোট বা মহাজোট যাই হোক, যে সরকারই ক্ষমতায় আসুক না কেন, সাধারণ মানুষ চায় দেশের সুস্থিতি, মজবুত সরকার, দেশের মর্যাদা রক্ষা, আর্থিক সুরক্ষা, চাকরি, কৃষি-শিল্পে অগ্রগতি। মোট কথা, রাজার গদিতে বসে রাজধর্ম পালন। মুকুটের তলায় থাকা মাথা বদল হোক বা না হোক, রাজদণ্ডটি যেন অটুট থাকে।
04th  February, 2019
প্রাক্‌ভোট মহাজোট

 বাংলা ক্যালেন্ডারের হিসেবে বুধবার ছিল মাঘ মাসের শেষদিন অর্থাৎ খাতা-কলমে শীতঋতুর সমাপ্তি। ওই দিনই রাজধানী নয়াদিল্লির বুকে রাজনীতির আসর বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণভাবে সরগরম হয়ে গেল।
বিশদ

অংশীদারি কৃষিই পথ

 শিল্পের জন্য জোর করে কৃষিজমি কেড়ে নেওয়ার প্রতিবাদে তীব্র গণ আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়—তৎকালীন বিরোধী নেত্রী এবং আজকের মুখ্যমন্ত্রী। জমির প্রশ্নে রেজ্জাক সাহেবের সেদিনের অবস্থান অনেক ক্ষেত্রেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পক্ষে চলে যেত। তার জন্য সিপিএম পার্টি এবং তাদের সরকার বারবার বিড়ম্বনায় পড়েছে।
বিশদ

14th  February, 2019
বিজ্ঞাপনে যুবশক্তি

ভারতের আগামী দিনের অগ্রগতিতে নতুন প্রজন্মকে আরও অনেক বেশি কাজে লাগানো দরকার। নয়া ভারত গড়তে তাই নয়া প্রজন্মকে কাছে টানতেই হবে। মন জয় করতে হবে তাদের। তাই বলে অভিজ্ঞতার মূল্যকে অস্বীকার করে নয়।
বিশদ

13th  February, 2019
স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে বিপ্লব

 ক্ষমতায় বসার পরই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উপলব্ধি করেছিলেন, যাঁদের ভোটের উপর ভরসা করে তিনি দীর্ঘ ৩৪ বছরের একচেটিয়া বাম শাসনের অবসান ঘটিয়েছেন, সেই সাধারণ মানুষের সমস্যার সমাধানকেই করতে হবে পাখির চোখ।
বিশদ

12th  February, 2019
লগ্নির জন্য তৈরি রাজ্যের জমিও

 বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে বিনিয়োগের যে সুনামি আছড়ে পড়েছে এরাজ্যে, তাকে বরণ করে নিতে যে পর্যাপ্ত জমি রয়েছে, সেকথাও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে দেশের তাবড় উদ্যোগপতিদের। তাও যে সে পরিমাণে নয়, শিল্প গড়ার জন্য এই মুহূর্তে রাজ্যের হাতে জমি আছে ১০ হাজার একরেরও উপর।
বিশদ

11th  February, 2019
নোট ফাঁস: রাফাল ও বোফর্স

 ১৯৮৬ সাল। অন্য একটি খবর সংক্রান্ত বিষয়ে সেই সময় সুইডেনে ছিলেন চিত্রা সুব্রহ্মণ্যম। ‘দি হিন্দু’র সাংবাদিক। রেডিওতে খবর চলছিল। তাঁর কানে এল কয়েকটা চেনা নাম। এবং তার থেকেও পরিচিত একটি পদবি—গান্ধী। বিরাট দুর্নীতির খবর। ভারতে। বোফর্স কেলেঙ্কারি।
বিশদ

10th  February, 2019
বাংলাই সেরা বিনিয়োগ গন্তব্য

শুধু কৃষিনির্ভরতা বাংলার চিত্র পাল্টে দিতে পারবে না। বাংলার সার্বিক উন্নতির জন্য শিল্পের বিকাশটাও জরুরি। কৃষির পাশাপাশি শিল্পের উন্নতিই হল একবিংশ শতকের বাংলার চাহিদা। পরাধীন ভারতে প্রকৃতিনির্ভরতার দরুন কৃষির বিকাশ থমকে ছিল। স্বাধীনতার পর ‘সবুজ বিপ্লব’-এর হাত ধরে কৃষিতে যথেষ্ট অগ্রগতি ঘটেছে।
বিশদ

09th  February, 2019
বেচারাম!

 বাস্তব অভিজ্ঞতায় দেখা যায় কোনও পরিবারের একটি প্রজন্ম বহু পরিশ্রমে এবং মেধার সঠিক ব্যবহারে সম্পদ গড়ে তোলে। ওই প্রজন্ম নতুন নতুন সম্পত্তি ক্রয় করে। তারা তখন কেনারাম বলে চিহ্নিত হয়। পরবর্তী প্রজন্ম যোগ্য উত্তরসূরি হলে সেই সম্পদকে আরও বাড়িয়ে তোলে। তাতে পরিবার আরও সমৃদ্ধ হয়।
বিশদ

08th  February, 2019
আসল মেজাজে ফিরছে ভোট

 দেশজুড়ে হইচই ফেলে দেওয়া সারদা চিটফান্ড মামলাটি ২০১৪ সালের। এই মামলায় সারদার কর্ণধার সুদীপ্ত সেন, সংস্থার অন্যতম কর্ত্রী দেবযানী মুখোপাধ্যায়কে এবং কয়েকজন প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকেও ধাপে ধাপে গ্রেপ্তার করেছে সিবিআই। কিন্তু, এই দীর্ঘদিনেও এই অপরাধের কিনারা করতে পারেনি তারা।
বিশদ

07th  February, 2019
জনমুখী উদ্যোগ

দেশে কর্মসংস্থানের হাল বিশেষ সুবিধের নয়। মোদি সরকারের ভোটমুখী বাজেটও কর্মসংস্থানের বিশেষ কোনও দিশা দেখাতে পারেনি। ন্যাশনাল স্যাম্পেল সার্ভের খসড়া রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, দেশে বেকারত্বের হার ৬.১ শতাংশ। সাধারণ চাকরিজীবীর সংখ্যাও দেশের জনসংখ্যার তুলনায় বেশ কম।
বিশদ

06th  February, 2019
প্রতিবাদে ফের অগ্নিদীপ্ত মমতা

এক সময় মানুষ তাঁকে বলতেন, অগ্নিকন্যা। তাঁর ভিতরে যে লড়াইয়ের আগুনটা ছিল সেটা প্রতিবাদের মধ্য দিয়ে ঝলসে উঠত। মানুষ জানতেন, মমতা মানেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোসহীন এক যোদ্ধা। তৃণমূল স্তরের মানুষের স্বার্থের সন্ধানেই তাঁর পথ হাঁটা। সেই ভাবনা থেকেই তিনি দলের নামকরণ করেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস।
বিশদ

05th  February, 2019
বাজেট রাজনীতি ও কর্মসংস্থান

 এই সরকারের কর্তাব্যক্তিরা সবাই জানেন, দেশে কর্মসংস্থানের হাল কতটা খারাপ। সরকারি চাকরি বলতে সম্প্রতি রেলের বেশ কিছু নিয়োগ। এছাড়া সেই অর্থে না হয়েছে নতুন কোনও উল্লেখযোগ্য শিল্প, না কৃষিক্ষেত্রে ব্যাপক কিছু সুরাহা। তাহলে কর্মসংস্থানটা হবে কীভাবে?
বিশদ

03rd  February, 2019
বাজেটে মরিয়া মোদি

 দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কতটা মরিয়া, তা দেখিয়ে দিল তাঁর সরকারের অন্তর্বর্তী বাজেট। ভোট-অন-অ্যাকাউন্টের যাবতীয় রীতি কার্যত লঙ্ঘন করেই একাধিক বড় ঘোষণা করে দিলেন অর্থমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল।
বিশদ

02nd  February, 2019
রাজনীতি!

 আনুষ্ঠানিকভাবে দিনক্ষণ ঘোষিত না হলেও দেশজুড়ে লোকসভা ভোটের ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে বলাই যেতে পারে। আগামী মাস তিনেকের মধ্যেই ভোটপর্ব শুরু হয়ে যাওয়ার কথা। একশো পঁচিশ কোটি মানুষের বাসভূমি বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের দেশ ভারতে লোকসভা ভোট একটি মহাযজ্ঞের মতোই।
বিশদ

01st  February, 2019
বাঁচুক সরকারি শিক্ষাব্যবস্থা

বাম আমলে হাজারটা ক্ষোভের মধ্যে একটির কারণ ছিল অসংখ্য অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক সময়মতো পেনশন এবং গ্র্যাচুইটি পাননি। এমনও গুরুতর অভিযোগ পাওয়া যেত যে অবসরকালীন আর্থিক পাওনাগন্ডা বহু শিক্ষক জীবদ্দশাতেই পাননি; তাঁদের বিধবা পত্নীরাও আদালতের দরজার দরজায় হত্যে দিয়ে দিয়ে নিঃস্ব হয়ে গিয়েছেন!
বিশদ

31st  January, 2019
মন জয়ের প্রতিযোগিতা

গরিব, কৃষক, মধ্যবিত্তের মন পেতে দেশের রাজনৈতিক নেতাদের মরিয়া প্রচেষ্টা থেকেই স্পষ্ট লোকসভা নির্বাচন আসন্ন। গরিব মধ্যবিত্তের ভোটটা একটা বড় ফ্যাক্টর। বলা যায়, আগামী একমাস দেশের রাজনীতিতে খুব গুরুত্বপূর্ণ সময়। হাতে আর বেশি সময় নেই মোদি সরকারের।
বিশদ

30th  January, 2019
একনজরে
 টরন্টো, ১৪ ফেব্রুয়ারি (এপি): বুধবার সকালে আর পাঁচটা দিনের মতোই ব্যস্ততা বাড়ছিল টরন্টোর রাস্তায়। যানবাহন ও পথচলতি মানুষের কোলাহলে জেগে উঠছিল শহর। হঠাৎই একটি বহুতলের ...

বিএনএ, চুঁচুড়া: রাস্তাঘাট, পথবাতি, নর্দমা সহ উন্নয়নের কাজ করে শহরগুলিকে ঝাঁ চকচকে করে তোলার চলছে জোর কদমে। তবে শহরের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ঘিঞ্জি ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। গৃহহীন মানুষগুলিকে সরিয়েও দেওয়া সম্ভব হচ্ছিল না। তাই শহর ...

  সংবাদদাতা, পুরাতন মালদহ: মালদহে আদিবাসীদের ধর্মীয় এবং সামাজিক অনুষ্ঠানের জন্য জেলাজুড়ে প্রায় ৩ কোটি ১৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে থান তৈরির উদ্যোগ নিল অগ্রসর শ্রেণীকল্যাণ দপ্তর। জেলা ছটি ব্লকের আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে এই থানগুলি তৈরি করা হবে। ...

  বিএনএ, আরামবাগ: পুরশুড়ার প্রত্যন্ত এলাকা থেকে জাতীয় ক্রীড়া ময়দান কাঁপাল দুই বোন। ঘরের মেয়েরা গুজরাত ও হরিয়ানায় জাতীয় স্তরের আসরে সফল হওয়ায় গর্বে বুক ফুলেছে বাবা, মা সহ এলাকাবাসীর। এতদিন স্কুল থেকে জেলা, রাজ্যস্তরের পর্যায়ে তারা একই সঙ্গে খেলে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫৬৪: জ্যোতির্বিদ গ্যালিলিও গ্যালিলির জন্ম
১৮৬৯: মির্জা গালিবের মৃত্যু
১৮৯৮: কিউবা উপকূলে মার্কিন রণতরী ডুবে গিয়ে মৃত ২৭৪। স্পেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করল আমেরিকা
১৯২১: ঐতিহাসিক রাধাকৃষ্ণ চৌধুরির জন্ম
১৯৩৩: মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্টকে হত্যার ব্যর্থ চেষ্টা। নিহত শিকাগোর মেয়র
১৯৪২: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সিঙ্গাপুরের পতন। জাপানের কাছে আত্মসমর্পণ করলেন ব্রিটিশ জেনারেল।
১৯৪৭: রণধীর কাপুরের জন্ম
১৯৫৬: ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ডেসমন্ড হেইনসের জন্ম
১৯৬৪: আশুতোষ গোয়ারিকরের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৯.৮০ টাকা ৭১.৪৯ টাকা
পাউন্ড ৮৯.৩৪ টাকা ৯২.৫৮ টাকা
ইউরো ৭৮.৫৩ টাকা ৮১.৫০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
14th  February, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৩,৪০৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,৬৯৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩২,১৭০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৯,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৯,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, দশমী ১৭/৪৫ দিবা ১/১৯। মৃগশিরা ৩৬/৩৯ রাত্রি ৮/৫২। সূ উ ৬/১২/৪৫, অ ৫/২৯/১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৮/২৮ গতে ১০/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ২/২৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৭ গতে অস্তাবধি। বারবেলা ৯/১১ গতে ১১/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৩৯ গতে ১০/১৫ মধ্যে।
২ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, দশমী ৮/২২/২০। মৃগশিরানক্ষত্র অপঃ ৪/৪৪/৫, সূ উ ৬/১৪/১৩, অ ৫/২৭/১১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩/৫৭ মধ্যে ও ৮/২৮/৪৯ থেকে ১০/৪৩/২৪ মধ্যে ও ১২/৫৮/০ থেকে ২/২৭/৪৪ মধ্যে ও ৩/৫৭/২৭ থেকে ৫/২৭/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৯/২৭ থেকে ৮/৫১/৪৪ মধ্যে ও ৩/৪০/৪৯ থেকে ৪/৩১/৫৭ মধ্যে, বারবেলা ৯/২/২৮ থেকে ১০/২৬/৩৫ মধ্যে, কালবেলা ১০/২৬/৩৫ থেকে ১১/৫০/৪২ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৩৮/৫৭ থেকে ১০/১৪/৪৯ মধ্যে।
৯ জমাদিয়স সানি
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: সপরিবারে ভ্রমণের সুযোগ। বৃষ: নতুন কাজের সুযোগ। মিথুন: অর্থ সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৫৬৪: জ্যোতির্বিদ গ্যালিলিও গ্যালিলির জন্ম১৮৬৯: মির্জা গালিবের মৃত্যু১৮৯৮: কিউবা উপকূলে ...বিশদ

07:03:20 PM

গোপীবল্লভপুরে নদীতে স্নান করতে নেমে তলিয়ে গেল এক কিশোর 

06:37:00 PM

ভুয়ো কোম্পানি খুলে রাজ্যজুড়ে প্রতারণার জাল, ধৃত ৭
গৃহঋণ থেকে চাকরির টোপ দিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন অংশে প্রচুর মানুষকে ...বিশদ

04:12:00 PM

৬৭ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

04:11:35 PM

পুলওয়ামায় হামলা: নদীয়া, হাওড়ার শহিদ জওয়ানদের বাড়িতে আসছেন দু’জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী 

04:03:51 PM